১৫ ডিসেম্বর মিসরে গণভোট
মিসরের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি আগামী ১৫ ডিসেম্বর গণভোটের তারিখ ঘোষণা করেছেন। বার্তাসংস্থা রয়টার্সের খবরে গতকাল শনিবার এ কথা জানানো হয়। প্রেসিডেন্ট মুরসি আশা করছেন, এ গণভোটের ফলে নিজের ক্ষমতা বাড়িয়ে ডিক্রি জারির বিরুদ্ধে যে আন্দোলন চলছে তার সমাপ্তি ঘটবে।
কারণ, মুরসির ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং সংবিধানের নতুন খসড়া প্রণয়নের সমর্থনে ইসলামপন্থীরা গতকাল দেশটির রাজধানী কায়রোর কেন্দ্রস্থলে সমাবেশ করেছেন।
তবে উদার ও বামপন্থী এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতারা ‘অতি-ইসলামপন্থী’ খসড়া সংবিধানটির বিরোধিতা করেছেন। নতুন সংবিধানকে কেন্দ্র করে মিসরে আবার রাজনৈতিক সংকটের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
মোহাম্মদ মুরসি গত জুনে ক্ষমতায় আসার পর থেকে ইসলামপন্থী ও উদারপন্থীদের বিরোধ বাড়তে শুরু করে। কায়রোর ঐতিহাসিক তাহরির স্কয়ারে মুরসিবিরোধী সমাবেশে গত শুক্রবার অন্তত ১০ হাজার মানুষ যোগ দেয়। সেখানে ‘জনগণ এই সরকারের পতন চায়’ স্লোগান দেওয়া হয়। একই দিনে আলেকজান্দ্রিয়া শহরে সরকারপন্থী ও বিরোধীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
ওই ডিক্রি অনুযায়ী, আগামী পার্লামেন্ট নির্বাচন পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট মুরসির কোনো সিদ্ধান্তে বিচার বিভাগ হস্তক্ষেপ করতে পারবেন না। এ ছাড়া গণপরিষদ ভেঙে দেওয়ার ক্ষমতাও আদালতের আর থাকবে না।
ইসলামপন্থীদের নেতৃত্বাধীন সাংবিধানিক পরিষদে গত শুক্রবার নতুন সংবিধানের খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। অনুমোদনের জন্য এটি প্রেসিডেন্টের কাছে পাঠানোর পর গণভোটের তারিখ জানানো হলো।
তবে উদার ও বামপন্থী এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতারা ‘অতি-ইসলামপন্থী’ খসড়া সংবিধানটির বিরোধিতা করেছেন। নতুন সংবিধানকে কেন্দ্র করে মিসরে আবার রাজনৈতিক সংকটের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
মোহাম্মদ মুরসি গত জুনে ক্ষমতায় আসার পর থেকে ইসলামপন্থী ও উদারপন্থীদের বিরোধ বাড়তে শুরু করে। কায়রোর ঐতিহাসিক তাহরির স্কয়ারে মুরসিবিরোধী সমাবেশে গত শুক্রবার অন্তত ১০ হাজার মানুষ যোগ দেয়। সেখানে ‘জনগণ এই সরকারের পতন চায়’ স্লোগান দেওয়া হয়। একই দিনে আলেকজান্দ্রিয়া শহরে সরকারপন্থী ও বিরোধীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
ওই ডিক্রি অনুযায়ী, আগামী পার্লামেন্ট নির্বাচন পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট মুরসির কোনো সিদ্ধান্তে বিচার বিভাগ হস্তক্ষেপ করতে পারবেন না। এ ছাড়া গণপরিষদ ভেঙে দেওয়ার ক্ষমতাও আদালতের আর থাকবে না।
ইসলামপন্থীদের নেতৃত্বাধীন সাংবিধানিক পরিষদে গত শুক্রবার নতুন সংবিধানের খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। অনুমোদনের জন্য এটি প্রেসিডেন্টের কাছে পাঠানোর পর গণভোটের তারিখ জানানো হলো।
No comments