এইডসে দেশে এক বছরে ৬৫ মৃত্যু-আক্রান্ত ১০৩ জন
গত এক বছরে দেশে এইডসে আক্রান্ত ৬৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া এ বছর নতুন করে এইডসে আক্রান্ত হয়েছে ১০৩ জন। এ সময়ের মধ্যে আরো ৩৩৮ জন এইচআইভিতে আক্রান্ত ব্যক্তিকে শনাক্ত করা হয়েছে। এ হিসাব গত বছরের নভেম্বর থেকে চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত সময়ের।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী ডা. আ ফ ম রুহুল হক গতকাল শনিবার বিশ্ব এইডস দিবসে আনুষ্ঠানিকভাবে এ পরিসংখ্যান প্রকাশ করেন।
গতকাল প্রকাশিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যানে জানানো হয়, দেশে এইচআইভিতে আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা দুই হাজার ৮৭১-এ দাঁড়িয়েছে। এইডস রোগী মোট এক হাজার ২০৪ জন। এইডসে এ পর্যন্ত মোট ৩৯০ জন মারা গেছে।
সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এইডস দিবস উপলক্ষে জাতীয় এইডস/এসটিডি কর্মসূচি আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব তথ্য প্রকাশ করেন প্রধান অতিথি স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. আ ফ ম রুহুল হক। তিনি বলেন, 'অন্য দেশগুলোর তুলনায় আমরা এইচআইভি/এইডস পরিস্থিতি ভালোভাবেই নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারছি। তবে আমাদের মূল লক্ষ্য এ সংখ্যা (এইচআইভি/এইডসে আক্রান্তের) শূন্যে নিয়ে আসা। এ জন্য সরকারি ও বেসরকারিভাবে ব্যাপক কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।'
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ কে এম বদরুদ্দোজার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর স্বাস্থ্যবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী।
অনুষ্ঠানে বক্তারা এইচআইভি/এইডস প্রতিরোধে সরকারের পাশাপাশি অন্যদেরও সচেতনতামূলক ভূমিকা গ্রহণের আহ্বান জানান।
সেমিনারে এইচআইভি/এইডস কার্যক্রমবিষয়ক ধারণাপত্র উপস্থাপন করেন জাতীয় এইডস/এসটিডি কর্মসূচির লাইন ডিরেক্টর ডা. মো. আব্দুল ওয়াহেদ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ডা. সাইফুল ইসলাম, বাংলাদেশে ইউএনএফপির আবাসিক প্রতিনিধি আর্থার আরকেন, এইচআইভি পজিটিভদের নিয়ে সক্রিয় সংগঠন আশার আলোর প্রধান হাবিবা আক্তার প্রমুখ বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানের পর অতিথিরা মিলনায়তনের লবিতে আয়োজিত মেলায় এইচআইভি/এইডস নিয়ে কর্মরত বিভিন্ন দেশি-বিদেশি সংস্থার স্টল ঘুরে দেখেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ৮টায় জাতীয় জাদুঘরের সামনে থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। এতে এইচআইভি/এইডস ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিরাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের শত শত প্রতিনিধি অংশ নেন।
এ ছাড়া বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইডের উদ্যোগে গতকাল ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে পথনাটক প্রদর্শনী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালন করা হয়।
গতকাল প্রকাশিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যানে জানানো হয়, দেশে এইচআইভিতে আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা দুই হাজার ৮৭১-এ দাঁড়িয়েছে। এইডস রোগী মোট এক হাজার ২০৪ জন। এইডসে এ পর্যন্ত মোট ৩৯০ জন মারা গেছে।
সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এইডস দিবস উপলক্ষে জাতীয় এইডস/এসটিডি কর্মসূচি আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব তথ্য প্রকাশ করেন প্রধান অতিথি স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. আ ফ ম রুহুল হক। তিনি বলেন, 'অন্য দেশগুলোর তুলনায় আমরা এইচআইভি/এইডস পরিস্থিতি ভালোভাবেই নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারছি। তবে আমাদের মূল লক্ষ্য এ সংখ্যা (এইচআইভি/এইডসে আক্রান্তের) শূন্যে নিয়ে আসা। এ জন্য সরকারি ও বেসরকারিভাবে ব্যাপক কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।'
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ কে এম বদরুদ্দোজার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর স্বাস্থ্যবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী।
অনুষ্ঠানে বক্তারা এইচআইভি/এইডস প্রতিরোধে সরকারের পাশাপাশি অন্যদেরও সচেতনতামূলক ভূমিকা গ্রহণের আহ্বান জানান।
সেমিনারে এইচআইভি/এইডস কার্যক্রমবিষয়ক ধারণাপত্র উপস্থাপন করেন জাতীয় এইডস/এসটিডি কর্মসূচির লাইন ডিরেক্টর ডা. মো. আব্দুল ওয়াহেদ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ডা. সাইফুল ইসলাম, বাংলাদেশে ইউএনএফপির আবাসিক প্রতিনিধি আর্থার আরকেন, এইচআইভি পজিটিভদের নিয়ে সক্রিয় সংগঠন আশার আলোর প্রধান হাবিবা আক্তার প্রমুখ বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানের পর অতিথিরা মিলনায়তনের লবিতে আয়োজিত মেলায় এইচআইভি/এইডস নিয়ে কর্মরত বিভিন্ন দেশি-বিদেশি সংস্থার স্টল ঘুরে দেখেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ৮টায় জাতীয় জাদুঘরের সামনে থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। এতে এইচআইভি/এইডস ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিরাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের শত শত প্রতিনিধি অংশ নেন।
এ ছাড়া বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইডের উদ্যোগে গতকাল ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে পথনাটক প্রদর্শনী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালন করা হয়।
No comments