মুন্সিগঞ্জে শোভাযাত্রায় মানুষের ঢল- মাদকমুক্ত করার অঙ্গীকার প্রশাসন-জনতার
কণ্ঠশিল্পী নকুল কুমার বিশ্বাস ‘মা’ বিষয়ক একটি গান পরিবেশন করেন। গান শুনে অনেকের চোখ ভিজে যায়। গানের রেশ কাটতে না কাটতেই মুন্সিগঞ্জের পুলিশ সুপার মো. শাহাবুদ্দিন খান মঞ্চে ওঠেন। আবেগাপ্লুত কণ্ঠে তিনি ঘোষণা দেন, ‘আজ থেকে মুন্সিগঞ্জকে মাদকমুক্ত করবই’।
মাদক প্রতিরোধে জনগণের সহযোগিতা কামনা করেন পুলিশ সুপার। এ সময় হাজারো জনতা হাত তুলে বলেন, ‘হ্যাঁ, আমরা আপনার পাশে আছি’। গতকাল শনিবার মুন্সিগঞ্জের হাটলক্ষ্মীগঞ্জে লঞ্চঘাট প্রাঙ্গণে সদর উপজেলা কমিউনিটি পুলিশিং ফোরাম ও প্রথম আলোর মাদকবিরোধী আন্দোলনের যৌথ উদ্যোগে এই কনসার্টের আয়োজন করা হয়। এতে জনপ্রিয় শিল্পীরা গান পরিবেশন করেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে জেলা প্রশাসক কার্যালয় প্রাঙ্গণে সদর উপজেলার নয়টি ইউনিয়ন, দুটি পৌরসভার ১৮টি ওয়ার্ডসহ মোট ২৭টি ইউনিট থেকে ব্যানার, ফেস্টুন ও বাদ্যযন্ত্র নিয়ে কমিউনিট পুলিশিং ফোরামের উপদেষ্টা, পৌরসভার মেয়র, চেয়ারম্যান ও কাউন্সিলর, ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা জমায়েত হন।
মাদকবিরোধী শোভাযাত্রার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত আলোচনায় বক্তব্য দেন প্রতীরক্ষা মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এম ইদ্রিস আলী, জেলা জজ মো. মঞ্জুরুল বাছিদ, জেলা প্রশাসক মো. আজিজুল আলম, প্রথম আলোর মাদকবিরোধী আন্দোলনের উপদেষ্টা মোহিত কামাল প্রমুখ। এরপর বিশাল শোভাযাত্রা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে থেকে লঞ্চঘাটের দিকে রওনা হয়।
ঘোড়ার গাড়ি ও বাদ্যযন্ত্র, ব্যানার-ফেস্টুন দিয়ে বর্ণিল সাজে সাজানো হয় শোভাযাত্রা। মোহিত কামাল বলেন, ‘আমারা সাধারণত পুলিশের বদনাম শুনে থাকি। কিন্তু পুলিশ যে ভালো কাজ করে এই আয়োজন এর একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। তিনি উপস্থিত সবাইকে মাদকের বিরুদ্ধে দুই হাত তুলে ‘না’ বলার অঙ্গীকার করান। মাদকবিরোধী অনুষ্ঠানে প্রথম আলোর মুন্সিগঞ্জ বন্ধুসভার সদস্যরা সহযোগিতা করেন।
অনুষ্ঠান শেষে শোভাযাত্রায় যেসব ইউনিয়ন থেকে বর্ণিল সাজে, লোক সমাগম বেশি করা হয়, সেগুলোর মধ্য থেকে পাঁচটি ইউনিয়নকে পুরস্কার দেওয়া হয়। ইউনিয়নগুলো হলো: চেরকেওয়ার, শিলই, বাংলাবাজার, আধারা ও মোল্লাকান্দি।
এর আগে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে জেলা প্রশাসক কার্যালয় প্রাঙ্গণে সদর উপজেলার নয়টি ইউনিয়ন, দুটি পৌরসভার ১৮টি ওয়ার্ডসহ মোট ২৭টি ইউনিট থেকে ব্যানার, ফেস্টুন ও বাদ্যযন্ত্র নিয়ে কমিউনিট পুলিশিং ফোরামের উপদেষ্টা, পৌরসভার মেয়র, চেয়ারম্যান ও কাউন্সিলর, ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা জমায়েত হন।
মাদকবিরোধী শোভাযাত্রার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত আলোচনায় বক্তব্য দেন প্রতীরক্ষা মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এম ইদ্রিস আলী, জেলা জজ মো. মঞ্জুরুল বাছিদ, জেলা প্রশাসক মো. আজিজুল আলম, প্রথম আলোর মাদকবিরোধী আন্দোলনের উপদেষ্টা মোহিত কামাল প্রমুখ। এরপর বিশাল শোভাযাত্রা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে থেকে লঞ্চঘাটের দিকে রওনা হয়।
ঘোড়ার গাড়ি ও বাদ্যযন্ত্র, ব্যানার-ফেস্টুন দিয়ে বর্ণিল সাজে সাজানো হয় শোভাযাত্রা। মোহিত কামাল বলেন, ‘আমারা সাধারণত পুলিশের বদনাম শুনে থাকি। কিন্তু পুলিশ যে ভালো কাজ করে এই আয়োজন এর একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। তিনি উপস্থিত সবাইকে মাদকের বিরুদ্ধে দুই হাত তুলে ‘না’ বলার অঙ্গীকার করান। মাদকবিরোধী অনুষ্ঠানে প্রথম আলোর মুন্সিগঞ্জ বন্ধুসভার সদস্যরা সহযোগিতা করেন।
অনুষ্ঠান শেষে শোভাযাত্রায় যেসব ইউনিয়ন থেকে বর্ণিল সাজে, লোক সমাগম বেশি করা হয়, সেগুলোর মধ্য থেকে পাঁচটি ইউনিয়নকে পুরস্কার দেওয়া হয়। ইউনিয়নগুলো হলো: চেরকেওয়ার, শিলই, বাংলাবাজার, আধারা ও মোল্লাকান্দি।
No comments