যুক্তরাষ্ট্রে পড়া প্রযুক্তিবিদরা স্থায়ী ভিসা পাবেন!
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন- এমন বিদেশিদের জন্য স্থায়ী ভিসা চালুর আইন পাস করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গত শুক্রবার পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে আইনটি পাস হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন আইন পুনর্গঠনের পথে সাম্প্রতিক পদক্ষেপ হিসেবে এ আইন পাস করা হলো বলে মনে করা হচ্ছে।
আইনটি এখন পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটে যাবে। সেখানে পাস হওয়ার পর প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা তাতে সই করলে আইনটি কার্যকর হবে। চূড়ান্তভাবে পাস হলে সেখানকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিতে অধ্যয়নত অন্তত ৫৫ হাজার বিদেশি শিক্ষার্থী যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ পাবেন। প্রতিনিধি পরিষদে আইনটি পাস হওয়ার ফলে এতে যে বিরোধী দলেরও সম্মতি আছে তা স্পষ্ট।
তবে প্রেসিডেন্ট ওবামাসহ বেশির ভাগ ডেমক্র্যাটই এ আইনের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। কারণ এ আইন চালু হলে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে চালু 'গ্রিনকার্ড লটারি' ব্যবস্থা বিলুপ্ত হয়ে যাবে। গ্রিনকার্ড লটারি ব্যবস্থা চালু থাকায় যুক্তরাষ্ট্রে যেসব দেশের অভিবাসীর সংখ্যা কম, সেসব দেশের নাগরিকরা অভিবাসী ভিসা পেয়ে থাকেন।
রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রিত প্রতিনিধি পরিষদে আইনটির পক্ষে ভোট পড়ে ২৪৫টি। বিপক্ষে ভোট পড়েছে ১৩৯টি। কিন্তু ডেমোক্র্যাট নিয়ন্ত্রিত উচ্চকক্ষ সিনেটে এ বছরই এ আইনটি পাস হওয়ার সম্ভাবনা বেশ কম।
এ আইনের প্রস্তাবক টেক্সাসের রিপাবলিকান প্রতিনিধি লামার স্মিথ বলেন, এ ভিসা প্রোগ্রাম চালু হলে তা যুক্তরাষ্ট্রে প্রশিক্ষিত কর্মীকে এ দেশেই রাখার সুযোগ তৈরি হবে, যা আরো নতুন উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়ক হবে। তিনি বলেন, 'বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতিতে যুক্তরাষ্ট্রে প্রশিক্ষিতদের যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বীদের জন্য কাজ করতে ছেড়ে দেওয়ার ঝুঁকি নিতে পারি না আমরা।' তবে এ আইন অপেক্ষাকৃত কম প্রশিক্ষিতদের বিপদে ফেলবে বলে মনে করছে ডেমোক্র্যাটরা। নভেম্বরের নির্বাচনে হিস্পানিকসহ যুক্তরাষ্ট্রে বিভিন্ন দেশের অভিবাসীদের বিপুল সমর্থন নিয়ে পুনরায় ক্ষমতায় আসা ডেমোক্র্যাটরাও অভিবাসন আইন ব্যাপক পরিবর্তনের জন্য কাজ করছে। সূত্র : রয়টার্স।
আইনটি এখন পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটে যাবে। সেখানে পাস হওয়ার পর প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা তাতে সই করলে আইনটি কার্যকর হবে। চূড়ান্তভাবে পাস হলে সেখানকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিতে অধ্যয়নত অন্তত ৫৫ হাজার বিদেশি শিক্ষার্থী যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ পাবেন। প্রতিনিধি পরিষদে আইনটি পাস হওয়ার ফলে এতে যে বিরোধী দলেরও সম্মতি আছে তা স্পষ্ট।
তবে প্রেসিডেন্ট ওবামাসহ বেশির ভাগ ডেমক্র্যাটই এ আইনের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। কারণ এ আইন চালু হলে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে চালু 'গ্রিনকার্ড লটারি' ব্যবস্থা বিলুপ্ত হয়ে যাবে। গ্রিনকার্ড লটারি ব্যবস্থা চালু থাকায় যুক্তরাষ্ট্রে যেসব দেশের অভিবাসীর সংখ্যা কম, সেসব দেশের নাগরিকরা অভিবাসী ভিসা পেয়ে থাকেন।
রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রিত প্রতিনিধি পরিষদে আইনটির পক্ষে ভোট পড়ে ২৪৫টি। বিপক্ষে ভোট পড়েছে ১৩৯টি। কিন্তু ডেমোক্র্যাট নিয়ন্ত্রিত উচ্চকক্ষ সিনেটে এ বছরই এ আইনটি পাস হওয়ার সম্ভাবনা বেশ কম।
এ আইনের প্রস্তাবক টেক্সাসের রিপাবলিকান প্রতিনিধি লামার স্মিথ বলেন, এ ভিসা প্রোগ্রাম চালু হলে তা যুক্তরাষ্ট্রে প্রশিক্ষিত কর্মীকে এ দেশেই রাখার সুযোগ তৈরি হবে, যা আরো নতুন উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়ক হবে। তিনি বলেন, 'বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতিতে যুক্তরাষ্ট্রে প্রশিক্ষিতদের যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বীদের জন্য কাজ করতে ছেড়ে দেওয়ার ঝুঁকি নিতে পারি না আমরা।' তবে এ আইন অপেক্ষাকৃত কম প্রশিক্ষিতদের বিপদে ফেলবে বলে মনে করছে ডেমোক্র্যাটরা। নভেম্বরের নির্বাচনে হিস্পানিকসহ যুক্তরাষ্ট্রে বিভিন্ন দেশের অভিবাসীদের বিপুল সমর্থন নিয়ে পুনরায় ক্ষমতায় আসা ডেমোক্র্যাটরাও অভিবাসন আইন ব্যাপক পরিবর্তনের জন্য কাজ করছে। সূত্র : রয়টার্স।
No comments