রাস্তায় রাস্তায় বিক্ষোভ, সহিংসতা তিউনিশিয়ায় নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের আহ্বান প্রেসিডেন্টের
তিউনিশিয়ায় অর্থনৈতিক মন্দা অবস্থার বিরুদ্ধে রাস্তায় রাস্তায় বিক্ষোভ চলছে। রাজপথে ব্যাপক প্রতিবাদ ও বিক্ষোভের মুখে প্রেসিডেন্ট মোনসেফ মারজুকি দেশটির প্রধানমন্ত্রী হামাদি জাবালিকে নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন।
প্রেসিডেন্ট মারজুকি গত শুক্রবার টেলিভিশনে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। এ সময় তিনি বলেন, দেশের জোট সরকার জণগণের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি। এ কারণে তিনি এমন একটি নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের আহ্বান জানান, যে মন্ত্রিসভার আকার হবে ছোট এবং তা চলতি বিক্ষোভের দাবি পূরণে ব্রতী হবে।
তিউনিশিয়ায় বর্তমানে যে মন্ত্রিসভা রয়েছে, তার সদস্য সংখ্যা ৮০।
উত্তর আফ্রিকার এই দেশটিতে প্রেসিডেন্টের হাতে ক্ষমতা খুবই সীমিত। সরকারে পরিবর্তন আনার ক্ষমতা দেশের প্রধানমন্ত্রীর হাতে রয়েছে। প্রকৃতপক্ষে প্রধানমন্ত্রীই দেশের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। আবার দুজন ক্ষমতাসীন জোটের শরিক দুই দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। অতীতে দুজনের মধ্যে দ্বন্দ্বও দেখা গেছে।
টেলিভিশন ভাষণে প্রেসিডেন্ট মারজুকি বলেন, দেশে নতুন নির্বাচন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব অনুষ্ঠিত হতে হবে। আগামী গ্রীষ্মকালের আগেই তা হতে হবে। চলতি সহিংসতাকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, এসব ঘটনা তদন্তে একটি কমিশন গঠন করতে হবে। তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ‘যদি এই সংঘাত অব্যাহত থাকে এবং সরকার সঠিক ব্যবস্থা না গ্রহণ করে, তবে আরও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হবে এবং তার পরিণতি হবে মর্মান্তিক।’
তবে এসব বিষয়ে দেশটির প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
তিউনিশিয়ায় শুক্রবার চতুর্থ দিনের মতো প্রতিবাদ-বিক্ষোভ চলে। বিক্ষুব্ধ লোকজনের দাবি, দেশের বিপ্লবের প্রতিজ্ঞাগুলো পূরণ করতে হবে। বিক্ষোভকারীরা উত্তেজিত হয়ে নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে নিরাপত্তাকর্মীরা কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে। সহিংসতায় ৩০০ জনের বেশি আহত হয়েছে বলে জানিয়েছে মেডিকেল সূত্রগুলো। আল-জাজিরা।
তিউনিশিয়ায় বর্তমানে যে মন্ত্রিসভা রয়েছে, তার সদস্য সংখ্যা ৮০।
উত্তর আফ্রিকার এই দেশটিতে প্রেসিডেন্টের হাতে ক্ষমতা খুবই সীমিত। সরকারে পরিবর্তন আনার ক্ষমতা দেশের প্রধানমন্ত্রীর হাতে রয়েছে। প্রকৃতপক্ষে প্রধানমন্ত্রীই দেশের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। আবার দুজন ক্ষমতাসীন জোটের শরিক দুই দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। অতীতে দুজনের মধ্যে দ্বন্দ্বও দেখা গেছে।
টেলিভিশন ভাষণে প্রেসিডেন্ট মারজুকি বলেন, দেশে নতুন নির্বাচন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব অনুষ্ঠিত হতে হবে। আগামী গ্রীষ্মকালের আগেই তা হতে হবে। চলতি সহিংসতাকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, এসব ঘটনা তদন্তে একটি কমিশন গঠন করতে হবে। তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ‘যদি এই সংঘাত অব্যাহত থাকে এবং সরকার সঠিক ব্যবস্থা না গ্রহণ করে, তবে আরও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হবে এবং তার পরিণতি হবে মর্মান্তিক।’
তবে এসব বিষয়ে দেশটির প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
তিউনিশিয়ায় শুক্রবার চতুর্থ দিনের মতো প্রতিবাদ-বিক্ষোভ চলে। বিক্ষুব্ধ লোকজনের দাবি, দেশের বিপ্লবের প্রতিজ্ঞাগুলো পূরণ করতে হবে। বিক্ষোভকারীরা উত্তেজিত হয়ে নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে নিরাপত্তাকর্মীরা কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে। সহিংসতায় ৩০০ জনের বেশি আহত হয়েছে বলে জানিয়েছে মেডিকেল সূত্রগুলো। আল-জাজিরা।
No comments