পার্থ টেস্টই রিকি পন্টিংয়ের শেষ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ। ক্রিকেট ছাড়লেও অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়কের অনেক কীর্তি অম্লান হয়ে থাকবে ক্রিকেট ইতিহাসে। লিখেছেন মোহাম্মদ সোলায়মান -রেকর্ড বইয়ের পন্টিং
সবার ওপরে ডন ব্র্যাডম্যান। তারপর কে? লারা, টেন্ডুলকার, পন্টিং, না অন্য কেউ। এ নিয়ে তর্ক থাকতেই পারে। কিন্তু প্রশ্নটা যদি হয় সবচেয়ে সফল ক্রিকেটার কে? চোখ বুজে উত্তরটা দিয়ে দিন, কে আবার—রিকি পন্টিং।
৫৫৯টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ (পার্থ টেস্টের আগে) খেলে অংশ হয়েছেন ৩৭৭টি জয়ের, যার মধ্যে টেস্ট জয়ই ১০৮টি। ম্যাচ জয়ে তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শচীন টেন্ডুলকার জিতেছেন ৩০১টি ম্যাচ। ১৭ বছর আগে যে পার্থে শুরু হয়েছিল টেস্ট ক্যারিয়ার, সেখানেই বর্ণাঢ্য আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের যতি টানছেন আধুনিক ক্রিকেটের অন্যতম সেরা এই ব্যাটসম্যান। পার্থ টেস্টের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আর উইলো হাতে ২২ গজে দেখা যাবে না তাঁকে। কিন্তু ক্রিকেট ইতিহাসে রয়ে যাবে তাঁর অনেক কীর্তি, অনেক রেকর্ড। সেই সব রেকর্ডের পসরা থেকেই এখানে বেছে নেওয়া হয়েছে এমন কিছু রেকর্ড, যেগুলোতে পন্টিং একমেবাদ্বিতীয়ম।
সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক ম্যাচ জয়ের কথা তো বলাই হলো। আলাদাভাবে সবচেয়ে বেশি টেস্ট ও ওয়ানডে জয়ের রেকর্ডও তাঁর। গত বছর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার গল টেস্টে জয়ের পরই নতুন এক উচ্চতায় উঠে যান পন্টিং। ১০০ টেস্টজয়ী প্রথম ক্রিকেটার পেয়ে যায় ক্রিকেট। এরপর জিতেছেন আরও আট ম্যাচ। টেস্ট জয়ে তাঁর সবচেয়ে কাছাকাছি সতীর্থ শেন ওয়ার্ন (৯২ ম্যাচ)। এখনো খেলছেন এমন ক্রিকেটারদের মধ্যে পন্টিংয়ের সবচেয়ে কাছাকাছি আছেন দক্ষিণ আফ্রিকার জ্যাক ক্যালিস (৭৫)। কিন্তু শেষের ডাক তো শুনছেন এই অলরাউন্ডারও। রেকর্ডটা তাহলে অমরত্ব পেয়েই গেল! ওয়ানডে জয়েও অনেক এগিয়ে পন্টিং। জিতেছেন ২৬২টি ম্যাচ। ২৩৪ ম্যাচ জিতে এই তালিকায় দ্বিতীয় শচীন টেন্ডুলকার।
ম্যাচ জয়ের দিক থেকে ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে সফল অধিনায়কও পন্টিং। ৪৮টি টেস্ট ও ১৬৪টি ওয়ানডে জয়ে অস্ট্রেলিয়াকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। এই ৪৮ টেস্টের ১৬টি আবার টানা জিতেছেন। বিশ্ব রেকর্ড এটাও, তবে স্টিভ ওয়াহর অস্ট্রেলিয়াও জিতেছিল টানা ১৬ ম্যাচ। ৪৪টি টেস্ট জেতা দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক গ্রায়েম স্মিথ অধিনায়ক পন্টিংয়ের সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জয়ের রেকর্ডটির জন্য হুমকি হলেও ওয়ানডেতে কাছাকাছি নেই কেউ। ১০৭ ওয়ানডেতে জয়ী পন্টিংয়েরই পূর্বসূরি অ্যালান বোর্ডার আছেন দুইয়ে। বিশ্বকাপের সবচেয়ে সফল অধিনায়কও পন্টিং। ২০০৩ ও ২০০৭ সালে অধিনায়ক হিসেবে দুটি বিশ্বকাপ জিতিয়েছেন দলকে। ছুঁয়েছেন ক্লাইভ লয়েডের রেকর্ড।
প্রশ্ন উঠতে পারে, পন্টিং তো খেলেছেন এমন একটা দলে, যেটাকে অনায়াসেই সর্বকালে অন্যতম সেরা বলে দেওয়া যায়। তবে এতে অবমূল্যায়ন করা হবে এই ডানহাতির ব্যাটিং সামর্থ্যকে। অস্ট্রেলিয়ার সর্বজয়ী হয়ে ওঠার পেছনে তাঁর অবদানকেও। টেস্ট ও ওয়ানডে, দুই ধরনের ক্রিকেটেই সবচেয়ে বেশি রান করা ব্যাটসম্যানদের তালিকায় দুই নম্বরে আছেন পন্টিং। তবে টেস্টের দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি করায় তিনিই সবার ওপরে। টেস্টে তিনবার জোড়া সেঞ্চুরি করেছেন তাসমানিয়ান এই ব্যাটসম্যান। অবশ্য ভারতীয় কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কারেরও আছে তিনটি জোড়া সেঞ্চুরি।
জোড়া সেঞ্চুরির রেকর্ডটা ভাগাভাগি করতে হলেও ২০০৬ সালে সিডনি টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে যা করেছেন, তার দ্বিতীয় নজির নেই। পন্টিংয়ের শততম টেস্ট ছিল সেটা। প্রথম ইনিংসে ১২০ রান করার পর দ্বিতীয় ইনিংসে অপরাজিত ১৪৩। শততম টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরির ঘটনা ক্রিকেট ইতিহাসে ওই একটিই।
ওই ম্যাচে দল জিতেছিল। দল হেরেছে এমন ম্যাচেও রেকর্ড করেছেন পন্টিং। টেস্টে হারা ম্যাচের সর্বোচ্চ ইনিংসটাও খেলেছেন তিনি। ২০০৩ সালে অ্যাডিলেডে ভারতের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ২৪২ করেও জেতাতে পারেননি দলকে!
পন্টিংয়ের পথচলা
নভেম্বর ১৯৯২
মাত্র ১৭ বছর বয়সেই তাসমানিয়ার হয়ে প্রথম শ্রেণীর ম্যাচে অভিষেক। শেফিল্ড শিল্ড খেলা সবচেয়ে কম বয়সী তাসমানিয়ান পন্টিংই।
জানুয়ারি, ১৯৯৯
সিডনিতে নাইটক্লাবের বাইরে মারামারি, পুরস্কার হিসেবে পেলেন ৩ ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা ও গুনলেন পাঁচ হাজার ডলার জরিমানা।
ফেব্রুয়ারি, ২০০২
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন, উত্তরসূরি হলেন স্টিভ ওয়াহর।
ফেব্রুয়ারি-মার্চ, ২০০৩
তাঁর নেতৃত্বেই টানা দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হলো অস্ট্রেলিয়া। ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে খেললেন হার না-মানা ১৪০ রানের অতি মানবীয় ইনিংস।
মার্চ, ২০০৪
স্টিভ ওয়াহর অবসরের পর টেস্টের অধিনায়কও পন্টিং। প্রথম সিরিজেই শ্রীলঙ্কা ৩-০-তে ‘ধবল ধোলাই’।
২-৬ জানুয়ারি, ২০০৬
শততম টেস্টটাকে স্মরণীর করতে যা করার তার সবই করলেন পন্টিং। সিডনিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দুই ইনিংসেই সেঞ্চুরি করলেন।
মার্চ, ২০০৬
ডারবান টেস্টেও জোড়া সেঞ্চুরি। তৃতীয়বারের মতো এই কীর্তি গড়লেন পন্টিং। এত দিন শুধু সুনীল গাভাস্কারেরই ছিল তিনটি জোড়া সেঞ্চুরি।
নভেম্বর, ২০০৬
অস্ট্রেলিয়ার একমাত্র অধরা ট্রফি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিটাও ধরা দিল পন্টিংয়ের হাতে।
জানুয়ারি, ২০০০
ইংল্যান্ডকে ৫-০-তে ‘ধবল ধোলাই’। ৮২.২৮ গড়ে ৫৭৬ রান করে সামনে থেকেই নেতৃত্ব দিলেন ম্যান অব দ্য সিরিজ পন্টিং। ৮৬ বছর পর অ্যাশেজের সবকটি ম্যাচ জিতল কোনো দল।
এপ্রিল, ২০০৭
বিশ্বকাপ জয়ের হ্যাটট্রিক করল অস্ট্রেলিয়া তাঁর নেতৃত্বেই।
জুলাই-আগস্ট, ২০০৯
এজবাস্টন টেস্টে ছাড়িয়ে গেলেন অ্যালান বোর্ডারের অস্ট্রেলিয়ান রেকর্ড ১১ হাজার ১৭৪ রানকে। যদিও দ্বিতীয়বারের মতো অ্যাশেজ সিরিজ হারের দুঃখ নিয়েই দেশে ফিরতে হয়।
২৯ মার্চ, ২০১১
অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিলেন পন্টিং।
জানুয়ারি, ২০১২
ভারতের বিপক্ষে চার টেস্টের সিরিজে একটি ডাবল সেঞ্চুরিসহ ৫৪৪ রান করলেন পন্টিং।
২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১২
সিবি সিরিজে ৫ ইনিংসে ১৮ রান। পন্টিং মেনে নিলেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারটা শেষ।
২৯ নভেম্বর, ২০১২
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম ২ টেস্টে মাত্র ২০ রান; আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকেই সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিলেন পন্টিং।
সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক ম্যাচ জয়ের কথা তো বলাই হলো। আলাদাভাবে সবচেয়ে বেশি টেস্ট ও ওয়ানডে জয়ের রেকর্ডও তাঁর। গত বছর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার গল টেস্টে জয়ের পরই নতুন এক উচ্চতায় উঠে যান পন্টিং। ১০০ টেস্টজয়ী প্রথম ক্রিকেটার পেয়ে যায় ক্রিকেট। এরপর জিতেছেন আরও আট ম্যাচ। টেস্ট জয়ে তাঁর সবচেয়ে কাছাকাছি সতীর্থ শেন ওয়ার্ন (৯২ ম্যাচ)। এখনো খেলছেন এমন ক্রিকেটারদের মধ্যে পন্টিংয়ের সবচেয়ে কাছাকাছি আছেন দক্ষিণ আফ্রিকার জ্যাক ক্যালিস (৭৫)। কিন্তু শেষের ডাক তো শুনছেন এই অলরাউন্ডারও। রেকর্ডটা তাহলে অমরত্ব পেয়েই গেল! ওয়ানডে জয়েও অনেক এগিয়ে পন্টিং। জিতেছেন ২৬২টি ম্যাচ। ২৩৪ ম্যাচ জিতে এই তালিকায় দ্বিতীয় শচীন টেন্ডুলকার।
ম্যাচ জয়ের দিক থেকে ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে সফল অধিনায়কও পন্টিং। ৪৮টি টেস্ট ও ১৬৪টি ওয়ানডে জয়ে অস্ট্রেলিয়াকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। এই ৪৮ টেস্টের ১৬টি আবার টানা জিতেছেন। বিশ্ব রেকর্ড এটাও, তবে স্টিভ ওয়াহর অস্ট্রেলিয়াও জিতেছিল টানা ১৬ ম্যাচ। ৪৪টি টেস্ট জেতা দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক গ্রায়েম স্মিথ অধিনায়ক পন্টিংয়ের সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জয়ের রেকর্ডটির জন্য হুমকি হলেও ওয়ানডেতে কাছাকাছি নেই কেউ। ১০৭ ওয়ানডেতে জয়ী পন্টিংয়েরই পূর্বসূরি অ্যালান বোর্ডার আছেন দুইয়ে। বিশ্বকাপের সবচেয়ে সফল অধিনায়কও পন্টিং। ২০০৩ ও ২০০৭ সালে অধিনায়ক হিসেবে দুটি বিশ্বকাপ জিতিয়েছেন দলকে। ছুঁয়েছেন ক্লাইভ লয়েডের রেকর্ড।
প্রশ্ন উঠতে পারে, পন্টিং তো খেলেছেন এমন একটা দলে, যেটাকে অনায়াসেই সর্বকালে অন্যতম সেরা বলে দেওয়া যায়। তবে এতে অবমূল্যায়ন করা হবে এই ডানহাতির ব্যাটিং সামর্থ্যকে। অস্ট্রেলিয়ার সর্বজয়ী হয়ে ওঠার পেছনে তাঁর অবদানকেও। টেস্ট ও ওয়ানডে, দুই ধরনের ক্রিকেটেই সবচেয়ে বেশি রান করা ব্যাটসম্যানদের তালিকায় দুই নম্বরে আছেন পন্টিং। তবে টেস্টের দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি করায় তিনিই সবার ওপরে। টেস্টে তিনবার জোড়া সেঞ্চুরি করেছেন তাসমানিয়ান এই ব্যাটসম্যান। অবশ্য ভারতীয় কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কারেরও আছে তিনটি জোড়া সেঞ্চুরি।
জোড়া সেঞ্চুরির রেকর্ডটা ভাগাভাগি করতে হলেও ২০০৬ সালে সিডনি টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে যা করেছেন, তার দ্বিতীয় নজির নেই। পন্টিংয়ের শততম টেস্ট ছিল সেটা। প্রথম ইনিংসে ১২০ রান করার পর দ্বিতীয় ইনিংসে অপরাজিত ১৪৩। শততম টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরির ঘটনা ক্রিকেট ইতিহাসে ওই একটিই।
ওই ম্যাচে দল জিতেছিল। দল হেরেছে এমন ম্যাচেও রেকর্ড করেছেন পন্টিং। টেস্টে হারা ম্যাচের সর্বোচ্চ ইনিংসটাও খেলেছেন তিনি। ২০০৩ সালে অ্যাডিলেডে ভারতের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ২৪২ করেও জেতাতে পারেননি দলকে!
পন্টিংয়ের পথচলা
নভেম্বর ১৯৯২
মাত্র ১৭ বছর বয়সেই তাসমানিয়ার হয়ে প্রথম শ্রেণীর ম্যাচে অভিষেক। শেফিল্ড শিল্ড খেলা সবচেয়ে কম বয়সী তাসমানিয়ান পন্টিংই।
জানুয়ারি, ১৯৯৯
সিডনিতে নাইটক্লাবের বাইরে মারামারি, পুরস্কার হিসেবে পেলেন ৩ ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা ও গুনলেন পাঁচ হাজার ডলার জরিমানা।
ফেব্রুয়ারি, ২০০২
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন, উত্তরসূরি হলেন স্টিভ ওয়াহর।
ফেব্রুয়ারি-মার্চ, ২০০৩
তাঁর নেতৃত্বেই টানা দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হলো অস্ট্রেলিয়া। ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে খেললেন হার না-মানা ১৪০ রানের অতি মানবীয় ইনিংস।
মার্চ, ২০০৪
স্টিভ ওয়াহর অবসরের পর টেস্টের অধিনায়কও পন্টিং। প্রথম সিরিজেই শ্রীলঙ্কা ৩-০-তে ‘ধবল ধোলাই’।
২-৬ জানুয়ারি, ২০০৬
শততম টেস্টটাকে স্মরণীর করতে যা করার তার সবই করলেন পন্টিং। সিডনিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দুই ইনিংসেই সেঞ্চুরি করলেন।
মার্চ, ২০০৬
ডারবান টেস্টেও জোড়া সেঞ্চুরি। তৃতীয়বারের মতো এই কীর্তি গড়লেন পন্টিং। এত দিন শুধু সুনীল গাভাস্কারেরই ছিল তিনটি জোড়া সেঞ্চুরি।
নভেম্বর, ২০০৬
অস্ট্রেলিয়ার একমাত্র অধরা ট্রফি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিটাও ধরা দিল পন্টিংয়ের হাতে।
জানুয়ারি, ২০০০
ইংল্যান্ডকে ৫-০-তে ‘ধবল ধোলাই’। ৮২.২৮ গড়ে ৫৭৬ রান করে সামনে থেকেই নেতৃত্ব দিলেন ম্যান অব দ্য সিরিজ পন্টিং। ৮৬ বছর পর অ্যাশেজের সবকটি ম্যাচ জিতল কোনো দল।
এপ্রিল, ২০০৭
বিশ্বকাপ জয়ের হ্যাটট্রিক করল অস্ট্রেলিয়া তাঁর নেতৃত্বেই।
জুলাই-আগস্ট, ২০০৯
এজবাস্টন টেস্টে ছাড়িয়ে গেলেন অ্যালান বোর্ডারের অস্ট্রেলিয়ান রেকর্ড ১১ হাজার ১৭৪ রানকে। যদিও দ্বিতীয়বারের মতো অ্যাশেজ সিরিজ হারের দুঃখ নিয়েই দেশে ফিরতে হয়।
২৯ মার্চ, ২০১১
অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিলেন পন্টিং।
জানুয়ারি, ২০১২
ভারতের বিপক্ষে চার টেস্টের সিরিজে একটি ডাবল সেঞ্চুরিসহ ৫৪৪ রান করলেন পন্টিং।
২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১২
সিবি সিরিজে ৫ ইনিংসে ১৮ রান। পন্টিং মেনে নিলেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারটা শেষ।
২৯ নভেম্বর, ২০১২
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম ২ টেস্টে মাত্র ২০ রান; আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকেই সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিলেন পন্টিং।
No comments