চীনের সঙ্গে সহযোগিতা জোরদারে আশাবাদ খালেদার
চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টি ও
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপির) মধ্যে সহযোগিতা আরো জোরদার হবে বলে
আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বিরোধী দলীয় নেতা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
শুক্রবার চীনের পেইচিংয়ে সিআরআই-এর সংবাদদাতাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
খালেদা জিয়া বলেন, “চীনের কমিউনিস্ট পার্টি ও বিএনপির মধ্যে সহযোগিতা
ভবিষ্যতে আরো জোরদার হবে।” তিনি চীনকে সমৃদ্ধশালী হিসেবে গড়ে তোলার
ক্ষেত্রে দেশটির কমিউনিস্ট পার্টির সাফল্যের প্রশংসা করেন।
খালেদা জিয়া তার সাক্ষাৎকারে আশা প্রকাশ করেন, পার্টির আসন্ন কংগ্রেসে আরো তরুণ ও গতিশীল নেতৃত্ব উঠে আসবে এবং চীনের জনগণকে আরো সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নেয়ার পথ তৈরি হবে।
বিগত এক দশকে চীনের অর্জিত উন্নয়নকে ‘বিস্ময়কর'’ আখ্যায়িত করে বেগম জিয়া বলেন, “চীনের সব উন্নয়নই গণমুখী। এ দেশে মানুষকে কেন্দ্র করেই সব উন্নয়ন হয়ে থাকে। উন্নয়নের সুফলকে সুসম বন্টনের মাধ্যমে সব স্তরে পৌঁছে দেয়ার এক মহান লক্ষ্যও স্থির করেছে এ দেশের সরকার।”
সাক্ষাৎকারে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির আসন্ন ১৮তম জাতীয় কংগ্রেস প্রসঙ্গে খালেদা জিয়া বলেন, “চীনের গঠন ও উন্নয়ন কাজের নীতি, কর্মসূচি ও কৌশল এবং কিভাবে এর সুফল দ্রুত জনগণের কাছে পৌঁছানো যায় তা কমিউনিস্ট পার্টিই ঠিক করে।” তিনি এ সময় কংগ্রেসের সাফল্য কামনা করেন।
চীন ও বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতা সম্পর্কে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বলেন, “চীনের সহায়তায় বাংলাদেশের অবকাঠামো, যোগাযোগ ব্যবস্থা, টেলিযোগাযোগ, প্রতিরক্ষাব্যবস্থা উন্নত হয়েছে। খনিজসম্পদ আহরণ এবং জ্বালানি খাতে চীনের সহযোগিতা নিয়ে আমাদের জনগণ উপকৃত হয়েছে। আশা করি ভবিষ্যতেও সহযোগিতা জোরদার হবে এবং বিনিময়ের ক্ষেত্র আরো বহুমুখী হবে।”
চীনের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির বৈদেশিক যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রণে খালেদা জিয়া চীন সফর করেন। সূত্র- চীনা রেডিও
খালেদা জিয়া তার সাক্ষাৎকারে আশা প্রকাশ করেন, পার্টির আসন্ন কংগ্রেসে আরো তরুণ ও গতিশীল নেতৃত্ব উঠে আসবে এবং চীনের জনগণকে আরো সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নেয়ার পথ তৈরি হবে।
বিগত এক দশকে চীনের অর্জিত উন্নয়নকে ‘বিস্ময়কর'’ আখ্যায়িত করে বেগম জিয়া বলেন, “চীনের সব উন্নয়নই গণমুখী। এ দেশে মানুষকে কেন্দ্র করেই সব উন্নয়ন হয়ে থাকে। উন্নয়নের সুফলকে সুসম বন্টনের মাধ্যমে সব স্তরে পৌঁছে দেয়ার এক মহান লক্ষ্যও স্থির করেছে এ দেশের সরকার।”
সাক্ষাৎকারে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির আসন্ন ১৮তম জাতীয় কংগ্রেস প্রসঙ্গে খালেদা জিয়া বলেন, “চীনের গঠন ও উন্নয়ন কাজের নীতি, কর্মসূচি ও কৌশল এবং কিভাবে এর সুফল দ্রুত জনগণের কাছে পৌঁছানো যায় তা কমিউনিস্ট পার্টিই ঠিক করে।” তিনি এ সময় কংগ্রেসের সাফল্য কামনা করেন।
চীন ও বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতা সম্পর্কে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বলেন, “চীনের সহায়তায় বাংলাদেশের অবকাঠামো, যোগাযোগ ব্যবস্থা, টেলিযোগাযোগ, প্রতিরক্ষাব্যবস্থা উন্নত হয়েছে। খনিজসম্পদ আহরণ এবং জ্বালানি খাতে চীনের সহযোগিতা নিয়ে আমাদের জনগণ উপকৃত হয়েছে। আশা করি ভবিষ্যতেও সহযোগিতা জোরদার হবে এবং বিনিময়ের ক্ষেত্র আরো বহুমুখী হবে।”
চীনের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির বৈদেশিক যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রণে খালেদা জিয়া চীন সফর করেন। সূত্র- চীনা রেডিও
No comments