সংখ্যালঘু বিষয়ে ভারত-বাংলাদেশের অভিন্ন সমস্যাঃ শাবানা আজমী
ভারতীয় প্রখ্যাত চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব ও সমাজকর্মী শাবানা আজমী বলেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের আত্মার সম্পর্ক রয়েছে। গণতন্ত্রে সংখ্যালঘু বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সংখ্যালঘু বিষয়ে ভারত ও বাংলাদেশের সমস্যা প্রায় অভিন্ন।
সংবিধান, আইন, সামাজিকতা আর মানবিকতা দিয়ে সংখ্যালঘুদের পাশে দাঁড়াতে হবে। সংখ্যাধিক্যের চেয়ে নৈতিক অধিকারকে বড় করে দেখতে হবে।
শুক্রবার রাতে রুপসী বাংলা হোটেলে বাংলাদেশ ভারত ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটি আয়োজিত ‘গণতন্ত্র ও সংখ্যালঘু’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
কোনো ঘটনার উল্লেখ না করলেও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাকারীদের বিচার হওয়া উচিত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সরকারগুলো সংখ্যালঘুদের ভোটব্যাংক হিসেবে ব্যবহার করলেও তাদের অধিকার রক্ষা করছেনা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিভিন্ন দেশে সংখ্যালঘু মানুষরা ভোটব্যাংক হিসেবে ব্যবহৃত হলেও তাদের ক্ষমতা দেওয়া হয় না।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসবে উপস্থিত রয়েছেন আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান একে আজাদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে সেমিনারে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভূটান, শ্রীলংকা ও মিয়ানমারের প্রতিনিধিরা উপস্থিত রয়েছেন।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক আবুল বারকাত। প্যানেল আলোচক ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, সাবেক তথ্যসচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ।
উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি ইকবাল সোবহান চৌধুরী, সাংবাদিক আবেদ খান, বিএফডিসির চেয়ারম্যান পীযূষ বন্দোপাধ্যায়, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী মনোরঞ্জন ঘোষাল প্রমুখ।
কোনো ঘটনার উল্লেখ না করলেও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাকারীদের বিচার হওয়া উচিত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সরকারগুলো সংখ্যালঘুদের ভোটব্যাংক হিসেবে ব্যবহার করলেও তাদের অধিকার রক্ষা করছেনা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিভিন্ন দেশে সংখ্যালঘু মানুষরা ভোটব্যাংক হিসেবে ব্যবহৃত হলেও তাদের ক্ষমতা দেওয়া হয় না।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসবে উপস্থিত রয়েছেন আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান একে আজাদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে সেমিনারে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভূটান, শ্রীলংকা ও মিয়ানমারের প্রতিনিধিরা উপস্থিত রয়েছেন।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক আবুল বারকাত। প্যানেল আলোচক ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, সাবেক তথ্যসচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ।
উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি ইকবাল সোবহান চৌধুরী, সাংবাদিক আবেদ খান, বিএফডিসির চেয়ারম্যান পীযূষ বন্দোপাধ্যায়, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী মনোরঞ্জন ঘোষাল প্রমুখ।
No comments