‘কোবরা গোল্ডের’ অধীনে ১০ হাজারেরও বেশি মার্কিন ও থাই সেনা যোগ দেবেন -মিয়ানমারকে সেনা মহড়ায় আমন্ত্রণ জানাল যুক্তরাষ্ট্র
মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে একটি যৌথ সামরিক মহড়ায় আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ‘কোবরা গোল্ড’ নামের এই যৌথ সামরিক মহড়ায় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে থাইল্যান্ডসহ এশিয়ার আরও কয়েকটি দেশের সেনারা অংশ নেবেন।
দেশের অভ্যন্তরে মানবাধিকার লঙ্ঘনের গুরুতর অভিযোগ রয়েছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে। তবে এই আমন্ত্রণকে যুক্তরাষ্ট্র মানবিক সংলাপের অংশ হিসেবে দেখছে। একই সঙ্গে পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সম্পর্ক স্থাপনের বিষয়টিকেও গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
মহড়ায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক বিভিন্ন দেশের কর্মকর্তারা জানান, মিয়ানমারকে কোবরা গোল্ড পর্যবেক্ষণে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। কোবরা গোল্ডের অধীনে ১০ হাজারেরও বেশি মার্কিন ও থাই সেনা যোগ দেবেন। তাঁদের সঙ্গে এশিয়ার অন্যান্য দেশের সেনা ও কর্মকর্তারাও থাকবেন।
এই মহড়ার সহযোগী আয়োজক দেশ থাইল্যান্ডের জোর তৎপরতার কারণে মিয়ানমারকে এ আমন্ত্রণ জানানো হয় বলে সূত্র জানায়।
থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের আগে চন বুরি প্রদেশে কোবরা গোল্ড মহড়া চলবে। ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় থেকে যুক্তরাষ্ট্র এখানে সেনাসদস্যদের বড় ধরনের মহড়ার আয়োজন করে আসছে। ১৯৮০ সাল থেকে এটি শুরু হয়।
সিঙ্গাপুরে ইনস্টিটিউট অব সাউথ এশিয়ান স্টাডিজের সিনিয়র ফেলো ও মিয়ানমারের সেনাবাহিনী বিষয়ে বিশেষজ্ঞ তিন মং মং থান বলেন, ‘এই আমন্ত্রণের বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। কোবরা গোল্ড নিয়ে অতীতে মিয়ানমারের দৃষ্টিভঙ্গি বরাবরই নেতিবাচক ছিল। তারা মনে করে আসছে, এই মহড়া সরাসরি তাদের বিরুদ্ধেই। তাদের কাছে এটি আগ্রাসন চালানোর মতো একটি পদক্ষেপ বলে বিবেচিত হয়ে আসছে।’
সূত্র জানায়, মিয়ানমারে বিভিন্ন নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর ওপর সামরিক নির্যাতন চালিয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন করার গুরুতর অভিযোগ রয়েছে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে মানবিক সংলাপে বসতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। এরই অংশ হিসেবে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীকে সতর্কতার সঙ্গে সংযুক্ত করতে মহড়ার এই আমন্ত্রণ জানানো হবে।
মহড়ায় অংশ নেওয়ার আমন্ত্রণ জানানোর অংশ হিসেবে চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মানবাধিকারবিষয়ক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মাইকেল পোসনানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল মিয়ানমারে যাবে। তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে মিয়ানমারের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপমন্ত্রী কমডোর অং থো। রয়টার্স।
মহড়ায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক বিভিন্ন দেশের কর্মকর্তারা জানান, মিয়ানমারকে কোবরা গোল্ড পর্যবেক্ষণে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। কোবরা গোল্ডের অধীনে ১০ হাজারেরও বেশি মার্কিন ও থাই সেনা যোগ দেবেন। তাঁদের সঙ্গে এশিয়ার অন্যান্য দেশের সেনা ও কর্মকর্তারাও থাকবেন।
এই মহড়ার সহযোগী আয়োজক দেশ থাইল্যান্ডের জোর তৎপরতার কারণে মিয়ানমারকে এ আমন্ত্রণ জানানো হয় বলে সূত্র জানায়।
থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের আগে চন বুরি প্রদেশে কোবরা গোল্ড মহড়া চলবে। ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় থেকে যুক্তরাষ্ট্র এখানে সেনাসদস্যদের বড় ধরনের মহড়ার আয়োজন করে আসছে। ১৯৮০ সাল থেকে এটি শুরু হয়।
সিঙ্গাপুরে ইনস্টিটিউট অব সাউথ এশিয়ান স্টাডিজের সিনিয়র ফেলো ও মিয়ানমারের সেনাবাহিনী বিষয়ে বিশেষজ্ঞ তিন মং মং থান বলেন, ‘এই আমন্ত্রণের বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। কোবরা গোল্ড নিয়ে অতীতে মিয়ানমারের দৃষ্টিভঙ্গি বরাবরই নেতিবাচক ছিল। তারা মনে করে আসছে, এই মহড়া সরাসরি তাদের বিরুদ্ধেই। তাদের কাছে এটি আগ্রাসন চালানোর মতো একটি পদক্ষেপ বলে বিবেচিত হয়ে আসছে।’
সূত্র জানায়, মিয়ানমারে বিভিন্ন নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর ওপর সামরিক নির্যাতন চালিয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন করার গুরুতর অভিযোগ রয়েছে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে মানবিক সংলাপে বসতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। এরই অংশ হিসেবে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীকে সতর্কতার সঙ্গে সংযুক্ত করতে মহড়ার এই আমন্ত্রণ জানানো হবে।
মহড়ায় অংশ নেওয়ার আমন্ত্রণ জানানোর অংশ হিসেবে চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মানবাধিকারবিষয়ক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মাইকেল পোসনানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল মিয়ানমারে যাবে। তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে মিয়ানমারের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপমন্ত্রী কমডোর অং থো। রয়টার্স।
No comments