গাদ্দাফির মৃত্যুর এক বছর-২০১১

অক্টোবর ২০ : সিরতে গাদ্দাফিকে আটকের পর হত্যা করে বিদ্রোহীরা। অক্টোবর ২৩ : বিদ্রোহীদের সংগঠন জাতীয় অন্তর্বর্তী পরিষদ (এনটিসি) লিবিয়ার 'পূর্ণ স্বাধীনতা' ঘোষণা করে। ৯ মাসের সংঘাতে ৩০ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়।


নভেম্বর ২২ : প্রধানমন্ত্রী আবদেল রহিম আল কিব নতুন অন্তর্বর্তী সরকারের ঘোষণা দেন।
ডিসেম্বর ১৬ : জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্র লিবিয়ার ওপর থেকে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়।

২০১২
মে ৮ : সশস্ত্র বিদ্রোহীরা ত্রিপোলিতে সরকারি ভবনে হামলা চালায়। পরে নিরাপত্তা বাহিনী তাদের সেখান থেকে সরিয়ে দেয়।
জুন ৩০ : ত্রিপোলির দক্ষিণ-পূর্বে বিভিন্ন আদিবাসী গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষে শতাধিক লোক নিহত হয়।
জুলাই ৭ : প্রায় ৫০ বছর পর প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। উদারপন্থী রাজনৈতিক দলের জোট জয়লাভ করে। জেনারেল ন্যাশনাল কংগ্রেসের (জিএনসি) ৮০ আসনের মধ্যে ৩৯টি আসন পায় তারা ।
আগস্ট ৮ : এনটিসি জিএনসির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে। আধুনিক লিবিয়ার ইতিহাসে এটাই প্রথম শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের ঘটনা।
সেপ্টেম্বর ৫ : মৌরিতানিয়া গাদ্দাফির সাবেক গোয়েন্দা প্রধান আবদেল্লাহ আল সেনুসিকে লিবিয়ার কাছে হস্তান্তর করে।
সেপ্টেম্বর ১১ : বেনগাজিতে যুক্তরাষ্ট্রের কনস্যুলেটে হামলায় রাষ্ট্রদূতসহ চার মার্কিন নিহত হয়।
সেপ্টেম্বর ২৩ : শত শত লোক বেনগাজিতে মিলিশিয়াদের ঘাঁটিতে হামলা চালায়। এ ঘটনায় লিবীয় কর্তৃপক্ষ ঘোষণা দেয়, রাষ্ট্রের আনুগত্য না মানলে তারা সংশ্লিষ্ট মিলিশিয়া ও সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোকে ভেঙে দিবে।
অক্টোবর ১৪ : গাদ্দাফিবিরোধী আল জিদানকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করে জিএনসি।
এএফপি

No comments

Powered by Blogger.