রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়- নতুন শিক্ষকদের বেতন নেই ছয় মাস
বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলার রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকেরা ছয় মাস ধরে বেতন-ভাতা পাচ্ছেন না। ফলে পরিবার-পরিজন নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তাঁরা।সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ২০১০ সালের শেষ দিকে শিক্ষা অধিদপ্তর দেশব্যাপী রেজিস্টার্ড বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে।
২০১১ সালের অক্টোবরে নিয়োগ পরীক্ষা হয় ও চলতি বছরের মে মাসে নিয়োগপত্র পেয়ে শিক্ষকেরা চাকরিতে যোগদান করেন। এর মধ্যে দুপচাঁচিয়া উপজেলায় ২১ জন নিয়োগ পান। তাঁদের মধ্যে ২০ জন বিভিন্ন বিদ্যালয়ে যোগদান করেন।
নিয়োগের পর থেকে এখন পর্যন্ত তাঁরা সরকারি কোনো বেতন-ভাতা পাননি। ঈদুল ফিতরের সময় বেতন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তাও হয়নি। এরপর শিক্ষকেরা ঢাকায় শিক্ষা অধিদপ্তরে যোগাযোগ করে জানতে পারেন, চলতি অক্টোবরে পূজা ও ঈদ বড় দুটি পর্ব থাকায় শিক্ষকদের বেতন-ভাতা হবে। তার পরও এবার বেতন না হওয়ায় শিক্ষকেরা হতাশ হয়ে পড়েছেন।
সাগরপুর রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক একরামুল হাসান বলেন, ‘এর আগে যেসব শিক্ষক নিয়োগ পেয়েছেন, তাঁরা দু-এক মাসের মধ্যেই বেতন পেয়েছেন। ছয় মাস ধরে বেতন না হওয়ায় আমাদের কাজে মন বসে না। এবার পূজা ও ঈদ উপলক্ষে বেতন হওয়ার কথা ছিল, তার পরও হয়নি। বড় এই পর্বে স্ত্রী-সন্তানদের কোনো পোশাক-পরিচ্ছদ দিতে পারিনি। বেতন ছাড়া সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে।’
বাংলাদেশ বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির বগুড়া জেলা সভাপতি শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এই শিক্ষকদের বেতনের ব্যাপারে শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সঙ্গে কথা বলেছি। খুব শিগগিরই বেতন হবে বলে তিনি আশ্বাস দিয়েছেন।’
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আবদুল জোব্বার বলেন, ‘নতুন শিক্ষকদের নিয়োগের পরই কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। ওই সময়ে নিয়োগ পাওয়া দেশে কোনো শিক্ষকই বেতন পাননি।’
নিয়োগের পর থেকে এখন পর্যন্ত তাঁরা সরকারি কোনো বেতন-ভাতা পাননি। ঈদুল ফিতরের সময় বেতন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তাও হয়নি। এরপর শিক্ষকেরা ঢাকায় শিক্ষা অধিদপ্তরে যোগাযোগ করে জানতে পারেন, চলতি অক্টোবরে পূজা ও ঈদ বড় দুটি পর্ব থাকায় শিক্ষকদের বেতন-ভাতা হবে। তার পরও এবার বেতন না হওয়ায় শিক্ষকেরা হতাশ হয়ে পড়েছেন।
সাগরপুর রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক একরামুল হাসান বলেন, ‘এর আগে যেসব শিক্ষক নিয়োগ পেয়েছেন, তাঁরা দু-এক মাসের মধ্যেই বেতন পেয়েছেন। ছয় মাস ধরে বেতন না হওয়ায় আমাদের কাজে মন বসে না। এবার পূজা ও ঈদ উপলক্ষে বেতন হওয়ার কথা ছিল, তার পরও হয়নি। বড় এই পর্বে স্ত্রী-সন্তানদের কোনো পোশাক-পরিচ্ছদ দিতে পারিনি। বেতন ছাড়া সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে।’
বাংলাদেশ বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির বগুড়া জেলা সভাপতি শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এই শিক্ষকদের বেতনের ব্যাপারে শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সঙ্গে কথা বলেছি। খুব শিগগিরই বেতন হবে বলে তিনি আশ্বাস দিয়েছেন।’
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আবদুল জোব্বার বলেন, ‘নতুন শিক্ষকদের নিয়োগের পরই কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। ওই সময়ে নিয়োগ পাওয়া দেশে কোনো শিক্ষকই বেতন পাননি।’
No comments