হুমকিতে সামুদ্রিক জীবন
অতিবেগুনি রশ্মির বিকিরণ সামুদ্রিক প্রাণী ও উদ্ভিদের জীবন হুমকির মুখে ফেলছে বলে একটি আন্তর্জাতিক গবেষণায় দাবি করা হয়েছে। বৈশ্বিক উষ্ণতা এবং বায়ুমণ্ডলীয় কার্বনের পাশাপাশি অতিবেগুনি রশ্মিও সামুদ্রিক প্রাণবৈচিত্র্যের বিকাশ প্রক্রিয়াকে ক্রমাগতভাবে বিপন্ন করে তুলেছে।
সামুদ্রিক প্রাণের ওপর অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাবসংক্রান্ত গবেষণা কার্যক্রমে জড়িত ছিলেন ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার (ইউডব্লিউএ) ওশান ইনস্টিটিউটের (সামুদ্রিক প্রতিষ্ঠান) গবেষকেরা। অতিবেগুনি রশ্মির বিকিরণ (ইউভিবি) বাড়তে থাকায় বিশ্বজুড়ে সামুদ্রিক প্রাণের ওপর কী ধরনের প্রভাব পড়ছে মূলত তা নিয়েই গবেষণা কাজটি পরিচালিত হয়। এ জন্য গবেষক দল সামুদ্রিক প্রাণীসত্তার সংশ্লেষণ প্রক্রিয়া নিয়ে প্রকাশিত এক হাজার ৭৮৪টি নিরীক্ষাধর্মী কাজ বেছে নেন।
ইউভিবির প্রভাবে সবচেয়ে বেশি হুমকির মুখে পড়েছে প্রোটিস্টস (একধরনের জলজ উদ্ভিদ), প্রবাল, কাঁকড়া, মাছের শুককীট ও ডিমসহ অন্যান্য প্রাণী ও উদ্ভিদ।
বিশ্বব্যাপী সামুদ্রিক ইকোসিস্টেমের (বাস্তুতন্ত্র) বিকাশ প্রক্রিয়াকে দুর্বলতর করার সম্ভাব্য কারণ হিসেবে অতিবেগুনি রশ্মির বিকিরণকেই দায়ী করা হচ্ছে। কিন্তু ইউভিবি ঠিক কতটা নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে, তা এখনো পরিমাপ করা যায়নি।
অতিবেগুনি রশ্মির বিকিরণের ফলে সামুদ্রিক প্রাণী জগতে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া হচ্ছে—এ-সংক্রান্ত গবেষণা নিবন্ধটি গ্লোবাল ইকোলজি অ্যান্ড বায়োগ্রাফি জার্নালে সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে।
ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার (ইউডব্লিউএ) ওশান ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক কার্লোস ডুরেট বলেন, অতিবেগুনি রশ্মির বিকিরণ বাড়তে থাকায় সামুদ্রিক প্রাণ জগতে কী ধরনের প্রভাব পড়ছে, তা এ গবেষণায় তা পুরোপুরি নির্ণয় করা যায়নি মূলত দুটি ভুল ধারণার কারণে। এর একটি হচ্ছে মন্ট্রিল প্রটোকল ওজোনস্তর ‘ঠিক’ করে দিয়েছে এবং ইউভিবি সমুদ্রের পানির গভীর পর্যন্ত প্রবেশ করতে পারে না। আইএএনএস।
ইউভিবির প্রভাবে সবচেয়ে বেশি হুমকির মুখে পড়েছে প্রোটিস্টস (একধরনের জলজ উদ্ভিদ), প্রবাল, কাঁকড়া, মাছের শুককীট ও ডিমসহ অন্যান্য প্রাণী ও উদ্ভিদ।
বিশ্বব্যাপী সামুদ্রিক ইকোসিস্টেমের (বাস্তুতন্ত্র) বিকাশ প্রক্রিয়াকে দুর্বলতর করার সম্ভাব্য কারণ হিসেবে অতিবেগুনি রশ্মির বিকিরণকেই দায়ী করা হচ্ছে। কিন্তু ইউভিবি ঠিক কতটা নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে, তা এখনো পরিমাপ করা যায়নি।
অতিবেগুনি রশ্মির বিকিরণের ফলে সামুদ্রিক প্রাণী জগতে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া হচ্ছে—এ-সংক্রান্ত গবেষণা নিবন্ধটি গ্লোবাল ইকোলজি অ্যান্ড বায়োগ্রাফি জার্নালে সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে।
ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার (ইউডব্লিউএ) ওশান ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক কার্লোস ডুরেট বলেন, অতিবেগুনি রশ্মির বিকিরণ বাড়তে থাকায় সামুদ্রিক প্রাণ জগতে কী ধরনের প্রভাব পড়ছে, তা এ গবেষণায় তা পুরোপুরি নির্ণয় করা যায়নি মূলত দুটি ভুল ধারণার কারণে। এর একটি হচ্ছে মন্ট্রিল প্রটোকল ওজোনস্তর ‘ঠিক’ করে দিয়েছে এবং ইউভিবি সমুদ্রের পানির গভীর পর্যন্ত প্রবেশ করতে পারে না। আইএএনএস।
No comments