নিরাপত্তাহীন ঋণ এবং আরও ১০ ব্যাংক
দুই হাজার ৭৩১ কোটি টাকার ঋণ সৃষ্টি হলেও তার বিপরীতে সোনালী ব্যাংকের কাছে হলমার্কের জামানত আছে নামমাত্র। ফলে আইনগত ব্যবস্থা নিতে গেলে ব্যাংক অনেক অর্থই আদায় করতে পারবে না।ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যে বিপুল পরিমাণ জামানতহীন ঋণ সৃষ্টি হয়েছে,
তা প্রধান কার্যালয়ের দায়িত্বশীল ঊধ্বর্তন কর্মকর্তা ও মহাব্যবস্থাপকের কার্যালয় (জিএম অফিস) ব্যবস্থা নেয়নি বলেই হতে পেরেছে।
জিএম অফিস থেকে একজন সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসারের (এসপিও) নেতৃত্বে প্রায় প্রতি মাসেই পরিদর্শন করা হয়। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
সূত্র বলছে, এই ঋণের সঙ্গে প্রধান কার্যালয়ের অন্তত তিনটি বিভাগ সরাসরি যুক্ত ছিল। এসব বিভাগের দায়িত্বশীল ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বা তাঁদের অবহেলার বিষয়ে সোনালী ব্যাংক কর্তৃপক্ষের কোনো ব্যবস্থা গ্রহণের কোনো উদ্যোগ নেই।
একটি সূত্র জানিয়েছে, সম্প্রতি সাভারের হেমায়েতপুরে হলমার্কের ২১ একর জমি ব্যাংক জামানত হিসেবে নিয়েছে। ব্যাংকের চেষ্টা হচ্ছে, যতটুকু পারা যায় বিপুল ওই অর্থের বিপরীতে জামানত নিশ্চিত করা।
আরও ১০ ব্যাংক: হলমার্ক গ্রুপের সঙ্গে এ কারসাজিতে আরও অন্তত ১০টি ব্যাংকের শাখার মাধ্যমে ভুয়া গ্রাহকের লেনদেন হয়েছে। যেমন, কথিত ম্যাক্স স্পিনিং ও আনোয়ারা স্পিনিং জনতা ব্যাংকের জনতা ভবন শাখা থেকে হলমার্কের সঙ্গে লেনদেন করেছেন। একইভাবে হলমার্ক স্পিনিং (সবে বন্দরে তাদের যন্ত্রপাতি এসেছে) জনতা ব্যাংকের বৈদেশিক বিনিময় শাখা এবং কথিত মাস্টার কটন ইয়ার্ন ও ব্রডওয়ে স্পিনিং মিল রমনা শাখা থেকে লেনদেন করেছে।
আবার মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ শাখা থেকে মা এয়ার জেড স্পিনিং, আল-আরাফাহ্ ব্যাংক থেকে আলভি স্পিনিং, অগ্রণী ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখা থেকে বিটিএল, সাউথ কম্পোজিট ও এবিএস স্পিনিং এবং আমিন কোর্ট শাখা থেকে সুফিয়া অ্যাসোসিয়েটসের নামে হলমার্কের সঙ্গে সুতা কেনাবেচা খাতে লেনদেন দেখানো হয়।
একইভাবে সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের (এসআইবিএল) বংশাল শাখা থেকে সমতা টেক্সটাইল অ্যান্ড স্পিনিং মিলস এবং শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের পান্থপথ শাখা থেকে ঢাকা ইয়ার্ন অ্যান্ড টেক্সটাইল ও ইস্কাটন শাখা থেকে উত্তরা ইয়ার্ন অ্যান্ড টেক্সটাইলের নামে হলমার্ক গোষ্ঠীর সঙ্গে লেনদেন দেখানো হয়েছে। নিরীক্ষা প্রতিবেদনে এগুলো অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ভুয়া এলসি খুলে, স্থানীয় ঋণপত্রের মাধ্যমে কেনাবেচা করতে এসব ব্যাংকের শাখাগুলোকে ব্যবহার করা হয়েছে। কোনো নির্ধারিত কমিশনের বিনিময়েই এসব গ্রাহক হলমার্কের সঙ্গে কারসাজির এসব লেনদেন সেরেছেন।
জিএম অফিস থেকে একজন সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসারের (এসপিও) নেতৃত্বে প্রায় প্রতি মাসেই পরিদর্শন করা হয়। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
সূত্র বলছে, এই ঋণের সঙ্গে প্রধান কার্যালয়ের অন্তত তিনটি বিভাগ সরাসরি যুক্ত ছিল। এসব বিভাগের দায়িত্বশীল ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বা তাঁদের অবহেলার বিষয়ে সোনালী ব্যাংক কর্তৃপক্ষের কোনো ব্যবস্থা গ্রহণের কোনো উদ্যোগ নেই।
একটি সূত্র জানিয়েছে, সম্প্রতি সাভারের হেমায়েতপুরে হলমার্কের ২১ একর জমি ব্যাংক জামানত হিসেবে নিয়েছে। ব্যাংকের চেষ্টা হচ্ছে, যতটুকু পারা যায় বিপুল ওই অর্থের বিপরীতে জামানত নিশ্চিত করা।
আরও ১০ ব্যাংক: হলমার্ক গ্রুপের সঙ্গে এ কারসাজিতে আরও অন্তত ১০টি ব্যাংকের শাখার মাধ্যমে ভুয়া গ্রাহকের লেনদেন হয়েছে। যেমন, কথিত ম্যাক্স স্পিনিং ও আনোয়ারা স্পিনিং জনতা ব্যাংকের জনতা ভবন শাখা থেকে হলমার্কের সঙ্গে লেনদেন করেছেন। একইভাবে হলমার্ক স্পিনিং (সবে বন্দরে তাদের যন্ত্রপাতি এসেছে) জনতা ব্যাংকের বৈদেশিক বিনিময় শাখা এবং কথিত মাস্টার কটন ইয়ার্ন ও ব্রডওয়ে স্পিনিং মিল রমনা শাখা থেকে লেনদেন করেছে।
আবার মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ শাখা থেকে মা এয়ার জেড স্পিনিং, আল-আরাফাহ্ ব্যাংক থেকে আলভি স্পিনিং, অগ্রণী ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখা থেকে বিটিএল, সাউথ কম্পোজিট ও এবিএস স্পিনিং এবং আমিন কোর্ট শাখা থেকে সুফিয়া অ্যাসোসিয়েটসের নামে হলমার্কের সঙ্গে সুতা কেনাবেচা খাতে লেনদেন দেখানো হয়।
একইভাবে সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের (এসআইবিএল) বংশাল শাখা থেকে সমতা টেক্সটাইল অ্যান্ড স্পিনিং মিলস এবং শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের পান্থপথ শাখা থেকে ঢাকা ইয়ার্ন অ্যান্ড টেক্সটাইল ও ইস্কাটন শাখা থেকে উত্তরা ইয়ার্ন অ্যান্ড টেক্সটাইলের নামে হলমার্ক গোষ্ঠীর সঙ্গে লেনদেন দেখানো হয়েছে। নিরীক্ষা প্রতিবেদনে এগুলো অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ভুয়া এলসি খুলে, স্থানীয় ঋণপত্রের মাধ্যমে কেনাবেচা করতে এসব ব্যাংকের শাখাগুলোকে ব্যবহার করা হয়েছে। কোনো নির্ধারিত কমিশনের বিনিময়েই এসব গ্রাহক হলমার্কের সঙ্গে কারসাজির এসব লেনদেন সেরেছেন।
No comments