সাঈদীর বিরুদ্ধে মামলা- তদন্ত কর্মকর্তাকে আরও দুই দিন জেরা করতে পারবে আসামিপক্ষ
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে দেওয়া এক সাক্ষীর জবানবন্দি সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণের জন্য রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন মঞ্জুর করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। এ জন্য তদন্ত কর্মকর্তাকে আসামিপক্ষের জেরার সময় আরও দুই দিন বাড়ানো হয়েছে।
বিচারপতি নিজামুল হকের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১ গতকাল বুধবার এ আদেশ দেন।
তদন্ত কর্মকর্তাকে দেওয়া রাষ্ট্রপক্ষের যে সাক্ষীর জবানবন্দি গতকাল সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করা হয়, তাঁর নাম মুকুন্দ চক্রবর্তী। গত ২১ এপ্রিল পিরোজপুর সদর হাসপাতালে তিনি মারা যান। এই সাক্ষীর জবানবন্দি সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণের জন্য গতকাল আরজি জানান রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি সৈয়দ হায়দার আলী। এর বিরোধিতা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবী মিজানুল ইসলাম।
শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল মুকুন্দ চক্রবর্তীর জবানবন্দি অজেরাকৃত সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করে আদেশ দেন। এ জন্য তদন্ত কর্মকর্তা মো. হেলালউদ্দিনকে জেরা করতে আসামিপক্ষকে আরও দুই দিন সময় দেন ট্রাইব্যুনাল। আদেশে বলা হয়, আসামিপক্ষকে ১৩ আগস্টের মধ্যে তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরা শেষ করতে হবে। এরপর আর সময় বাড়ানো হবে না।
ট্রাইব্যুনাল ২ আগস্ট হেলালউদ্দিনকে জেরা শেষ করার জন্য ৮ আগস্ট (গতকাল বুধবার) পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিলেন আসামিপক্ষকে। ২৫ এপ্রিল হেলালউদ্দিনকে জেরা শুরু হয়। গতকাল তাঁকে ৪৬তম দিনের মতো জেরা করা হয়।
এ নিয়ে এই মামলায় ১৬ জন সাক্ষীর জবানবন্দি অজেরাকৃত সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করা হলো। এর আগে ২৯ মার্চ ১৫ জন সাক্ষীর জবানবন্দি সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করেন ট্রাইব্যুনাল। এসব সাক্ষীকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ বলে রাষ্ট্রপক্ষ আবেদন করেছিল।
সাঈদীকে প্রায় দুই মাস পর গতকাল সকালে হুইলচেয়ারে করে এজলাসে হাজির করা হয়। মামলার কার্যক্রম চলাকালে তাঁকে আসামির কাঠগড়ায় না উঠিয়ে হুইলচেয়ারে বসিয়ে রাখা হয়। ঘণ্টা খানেক পর তিনি দর্শনার্থীদের বেঞ্চে শুয়ে পড়লে ট্রাইব্যুনাল তাঁকে কারাগারে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দেন।
রাষ্ট্রপক্ষ জানায়, শারীরিক অসুস্থতার কারণে গত সাত সপ্তাহ দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়নি। সর্বশেষ ১৩ জুন তাঁকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছিল।
তদন্ত কর্মকর্তাকে দেওয়া রাষ্ট্রপক্ষের যে সাক্ষীর জবানবন্দি গতকাল সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করা হয়, তাঁর নাম মুকুন্দ চক্রবর্তী। গত ২১ এপ্রিল পিরোজপুর সদর হাসপাতালে তিনি মারা যান। এই সাক্ষীর জবানবন্দি সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণের জন্য গতকাল আরজি জানান রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি সৈয়দ হায়দার আলী। এর বিরোধিতা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবী মিজানুল ইসলাম।
শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল মুকুন্দ চক্রবর্তীর জবানবন্দি অজেরাকৃত সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করে আদেশ দেন। এ জন্য তদন্ত কর্মকর্তা মো. হেলালউদ্দিনকে জেরা করতে আসামিপক্ষকে আরও দুই দিন সময় দেন ট্রাইব্যুনাল। আদেশে বলা হয়, আসামিপক্ষকে ১৩ আগস্টের মধ্যে তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরা শেষ করতে হবে। এরপর আর সময় বাড়ানো হবে না।
ট্রাইব্যুনাল ২ আগস্ট হেলালউদ্দিনকে জেরা শেষ করার জন্য ৮ আগস্ট (গতকাল বুধবার) পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিলেন আসামিপক্ষকে। ২৫ এপ্রিল হেলালউদ্দিনকে জেরা শুরু হয়। গতকাল তাঁকে ৪৬তম দিনের মতো জেরা করা হয়।
এ নিয়ে এই মামলায় ১৬ জন সাক্ষীর জবানবন্দি অজেরাকৃত সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করা হলো। এর আগে ২৯ মার্চ ১৫ জন সাক্ষীর জবানবন্দি সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করেন ট্রাইব্যুনাল। এসব সাক্ষীকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ বলে রাষ্ট্রপক্ষ আবেদন করেছিল।
সাঈদীকে প্রায় দুই মাস পর গতকাল সকালে হুইলচেয়ারে করে এজলাসে হাজির করা হয়। মামলার কার্যক্রম চলাকালে তাঁকে আসামির কাঠগড়ায় না উঠিয়ে হুইলচেয়ারে বসিয়ে রাখা হয়। ঘণ্টা খানেক পর তিনি দর্শনার্থীদের বেঞ্চে শুয়ে পড়লে ট্রাইব্যুনাল তাঁকে কারাগারে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দেন।
রাষ্ট্রপক্ষ জানায়, শারীরিক অসুস্থতার কারণে গত সাত সপ্তাহ দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়নি। সর্বশেষ ১৩ জুন তাঁকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছিল।
No comments