শায়খুল হাদিস আজিজুল হকের ইন্তেকাল
বিশিষ্ট আলেম ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাবেক আমির শায়খুল হাদিস আল্লামা আজিজুল হক গতকাল বুধবার বেলা পৌনে একটায় রাজধানীর আজিমপুরে নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি...রাজিউন)। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৪ বছর।
পারিবারিক সূত্র জানিয়েছে, প্রায় চার বছর ধরে বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন আজিজুল হক। তিনি দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে বাক্ ও স্মৃতিশক্তিহীন ছিলেন। তিনি পাঁচ ছেলে, আট মেয়েসহ অসংখ্য ভক্ত-অনুরাগী রেখে গেছেন।
শায়খুল হাদিসের মেজো ছেলে মাহফুজুর রহমান প্রথম আলোকে জানান, আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় জাতীয় ঈদগাহে মরহুমের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে ঢাকার কেরানীগঞ্জের আটিবাজার এলাকায় পারিবারিক কবরস্থানে মরদেহ দাফন করা হবে।
হাদিসশাস্ত্রে বিশেষ পাণ্ডিত্যের জন্য ‘শায়খুল হাদিস’ উপাধি দেওয়া হয় আজিজুল হককে। বাংলা ভাষায় ১০ খণ্ডের বোখারি শরিফের প্রথম অনুবাদ করেন তিনি। এ ছাড়া ধর্মীয় বিষয়ে বেশ কিছু মৌলিক গ্রন্থও রচনা করেন শায়খুল হাদিস।
পরিবারের একজন সদস্য জানান, গতকাল রাত ১০টায় মরহুমের মরদেহ বাসভবন থেকে তাঁর প্রিয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মোহাম্মদপুরে জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসায় নেওয়া হয়। দীর্ঘদিন তিনি এই প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ ছিলেন। আজ সকাল সাড়ে আটটায় মরদেহ পুরানা পল্টনে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আনা হবে নেতা-কর্মীদের শেষ শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত শায়খুল হাদিস খেলাফত মজলিসের অভিভাবক পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। এর আগে তিনি সংগঠনটির আমিরের দায়িত্ব পালন করেন।
শায়খুল হাদিসের মেজো ছেলে মাহফুজুর রহমান প্রথম আলোকে জানান, আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় জাতীয় ঈদগাহে মরহুমের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে ঢাকার কেরানীগঞ্জের আটিবাজার এলাকায় পারিবারিক কবরস্থানে মরদেহ দাফন করা হবে।
হাদিসশাস্ত্রে বিশেষ পাণ্ডিত্যের জন্য ‘শায়খুল হাদিস’ উপাধি দেওয়া হয় আজিজুল হককে। বাংলা ভাষায় ১০ খণ্ডের বোখারি শরিফের প্রথম অনুবাদ করেন তিনি। এ ছাড়া ধর্মীয় বিষয়ে বেশ কিছু মৌলিক গ্রন্থও রচনা করেন শায়খুল হাদিস।
পরিবারের একজন সদস্য জানান, গতকাল রাত ১০টায় মরহুমের মরদেহ বাসভবন থেকে তাঁর প্রিয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মোহাম্মদপুরে জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসায় নেওয়া হয়। দীর্ঘদিন তিনি এই প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ ছিলেন। আজ সকাল সাড়ে আটটায় মরদেহ পুরানা পল্টনে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আনা হবে নেতা-কর্মীদের শেষ শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত শায়খুল হাদিস খেলাফত মজলিসের অভিভাবক পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। এর আগে তিনি সংগঠনটির আমিরের দায়িত্ব পালন করেন।
No comments