নান্দাইলে প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত ১, বৃদ্ধ ও গৃহবধূ গুলিবিদ্ধ ॥ পাঁচ বাড়িতে আগুন -জমি নিয়ে বিরোধের জের
ময়মনসিংহ ॥ নান্দাইল উপজেলার চরভেলামারী গ্রামে প্রতিপক্ষের গুলিতে আবুল হাশেম নামে এক যুবক ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছে। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়েছে আবুল হাশেমের মা সখিনা খাতুন (৭০) ও তার স্ত্রী সুফিয়া (৩৫)। গুরুতর অবস্থায় সখিনা ও সুফিয়াকে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে সোমবার সকালে এই ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনার জের ধরে নিহতের স্বজনরা প্রতিপক্ষ ইকবাল হোসেন ও তার পরিবারের ৫টি বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করেছে। পুলিশ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ৬ জনকে আটক করেছে।
পুলিশ জানায়, চরভেলামারী গ্রামে একখ- জমি নিয়ে ইকবাল হোসেন ও আবুল হাশেম পরিবারের মধ্যে বিরোধ চলছিল। সোমবার সকালে আবুল হাশেম বিরোধপূর্ণ জমিতে ঘর তুলতে গেলে বাধা দেয় ইকবাল হোসেন। এ সময় বিত-ার এক পর্যায়ে ইকবাল হোসেন লাইসেন্স করা বন্দুক দিয়ে আবুল হাশেম ও তার পরিবারের সদস্যদের লক্ষ্য করে ৩ রাউন্ড গুলি চালায়। গুলিতে আবুল হাশেম ঘটনাস্থলেই মারা যায়। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয় হাশেমের মা সখিনা ও স্ত্রী সুফিয়া। আহতদের আশঙ্কাজনক অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এলাকাবাসী জানায়, গুলির ঘটনায় ক্ষুব্ধ স্বজনরা ইকবাল হোসেনের বাড়িঘরে হামলা চালিয়ে ভাংচুরের এক পর্যায়ে পাঁচটি বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। খবর পেয়ে দমকল বাহিনীর একটি ইউনিট আগুন নেভায় ও পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সাতজনকে আটক করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিশের কাছে আটকরা হচ্ছেÑ ইকবালের পিতা ইয়াকুব আলী মাস্টার (৬৫), মাতা আয়েশা খাতুন (৫৫), স্ত্রী মোর্শেদা বেগম (৪০), কন্যা রিয়া (১৬), হাওয়া (১৯) ও পুত্র কিজির (১০) এবং চাচাত ভাই আব্দুল মান্নান (৪০)। পুলিশ হেফাজতে এদের জিজ্ঞাসবাদ চলছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, চরভেলামারী গ্রামে একখ- জমি নিয়ে ইকবাল হোসেন ও আবুল হাশেম পরিবারের মধ্যে বিরোধ চলছিল। সোমবার সকালে আবুল হাশেম বিরোধপূর্ণ জমিতে ঘর তুলতে গেলে বাধা দেয় ইকবাল হোসেন। এ সময় বিত-ার এক পর্যায়ে ইকবাল হোসেন লাইসেন্স করা বন্দুক দিয়ে আবুল হাশেম ও তার পরিবারের সদস্যদের লক্ষ্য করে ৩ রাউন্ড গুলি চালায়। গুলিতে আবুল হাশেম ঘটনাস্থলেই মারা যায়। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয় হাশেমের মা সখিনা ও স্ত্রী সুফিয়া। আহতদের আশঙ্কাজনক অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এলাকাবাসী জানায়, গুলির ঘটনায় ক্ষুব্ধ স্বজনরা ইকবাল হোসেনের বাড়িঘরে হামলা চালিয়ে ভাংচুরের এক পর্যায়ে পাঁচটি বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। খবর পেয়ে দমকল বাহিনীর একটি ইউনিট আগুন নেভায় ও পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সাতজনকে আটক করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিশের কাছে আটকরা হচ্ছেÑ ইকবালের পিতা ইয়াকুব আলী মাস্টার (৬৫), মাতা আয়েশা খাতুন (৫৫), স্ত্রী মোর্শেদা বেগম (৪০), কন্যা রিয়া (১৬), হাওয়া (১৯) ও পুত্র কিজির (১০) এবং চাচাত ভাই আব্দুল মান্নান (৪০)। পুলিশ হেফাজতে এদের জিজ্ঞাসবাদ চলছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
No comments