ছোটদের ঈদ by তৌহিদা শিরোপা
ঈদ যেন শিশুদের। নতুন পোশাক, নতুন জুতো। সেসব ঘিরে কত আয়োজন। শিশুরাও এখন ফ্যাশন-সচেতন। একেকজনের পছন্দ একেক রকম। কারও জিন্স শার্ট পছন্দ তো কারও টি-শার্ট, ফ্রক হলেও তাতে ফুলেল নকশা আছে কি না, স্কার্টের ঘের কতখানি—সবই পছন্দসই হওয়া চাই।
সব ছাপিয়ে অভিভাবকেরা অবশ্য শিশুর আরাম ও স্বাচ্ছন্দ্যবোধের ওপর জোর দেন। এবারের ঈদে শিশুদের পোশাকের ট্রেন্ড নিয়ে কথা বলেন টেক্সমার্টের ডিজাইনার তসলিমা আকতার। তিনি বলেন, গরমের সময় ঈদ হওয়ার কারণে হালকা কাজের সুতি ও নিটের কাপড়ের ওপর পোশাক তৈরি করা হয়েছে। রঙের ক্ষেত্রে উজ্জ্বল ও হালকা উভয়ই প্রাধান্য পেয়েছে। ছেলেশিশুদের জন্য ডেনিম ও জিন্স প্যান্টের পাশাপাশি টুইলের প্যান্টও রাখা হয়েছে।
এসব কাপড় শিশুদের জন্য আরামদায়ক। ফুলপ্যান্ট, থ্রি কোয়ার্টারের মধ্যে নানা শেডের প্যান্ট পাবেন। টি-শার্ট, খাটো হাতার শার্ট ও পোলো শার্টও এবারের ঈদে ছেলেশিশুরা পছন্দ করছে। টি-শার্টে স্পাইডারম্যান এবং নানা ধরনের কার্টুনসহ নকশার বাহার দেখা যাচ্ছে। পাশাপাশি ফুলেল মোটিফের শার্টও পরতে পারে। গাঢ় বেগুনি, কমলা, নীল, হলুদ ও লাল রঙের পোশাকের প্রতি ওরা বেশি আকৃষ্ট হচ্ছে। তিনি বলেন, গতবারের মতো এবারও মেয়েশিশুদের স্কার্টে কয়েক স্তরের ঘের থাকছে। ফ্রকে ব্যবহার হয়েছে সাটিন, লেইস ও ফ্রিল। তাতে ব্যবহার হচ্ছে রং-বেরঙের নকশা। মেয়েশিশুদের জন্যও থাকছে প্যান্ট-টপস। টিউনিকের মতো টপসের সঙ্গেও লেগিংস পরতে পারবে।
ছেলেশিশুদের পাঞ্জাবিতে এবার বোল্ড মোটিফ থাকছে। অর্থাৎ সব মোটিফই একটু বড় আকৃতির। সুতির মধ্যে জমকালো ভাব আনা হয়েছে, বলেন আড়ংয়ের বিপণন বিভাগের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা অ্যান দ্রং। তিনি বলেন, এ ছাড়া এ লাইন কাটের পাঞ্জাবির চল বেশি। প্যান্ট, পাজামা, চুড়িদার দিয়ে পরলে ভালো দেখাবে। আবার মেয়েশিশুদের ফ্রক বা স্কার্টের নিচের দিকে ভিন্নতা দেখা যাচ্ছে এ বছর। ফ্রকগুলোয় লেইসের ঘের দিয়ে নকশা করা হয়েছে। টপ-প্যান্ট, ঘাগরা চোলিও পরছে শিশুরা।
বাজার ঘুরে দেখা গেল, বড়দের মতো শিশুদের সালোয়ার-কামিজেও লম্বা কাট চলছে। নিচের দিকে পাইপিং দেওয়া হচ্ছে। নবজাতকদের জন্য নরম সুতির পোশাকই বরাবরের মতো এবারও কিনছেন ক্রেতারা। ফুলেল নকশার, পাথর বসানো ও বাহারি ফিতার নকশা করা স্যান্ডেল-জুতো এবারের ঈদে চাহিদা রয়েছে। ঢাকার ছোট-বড় সব ফ্যাশন হাউস বুটিকসহ নিউমার্কেট, গাউছিয়ায় শিশুদের নানা ধরনের পোশাক পাবেন।
এসব কাপড় শিশুদের জন্য আরামদায়ক। ফুলপ্যান্ট, থ্রি কোয়ার্টারের মধ্যে নানা শেডের প্যান্ট পাবেন। টি-শার্ট, খাটো হাতার শার্ট ও পোলো শার্টও এবারের ঈদে ছেলেশিশুরা পছন্দ করছে। টি-শার্টে স্পাইডারম্যান এবং নানা ধরনের কার্টুনসহ নকশার বাহার দেখা যাচ্ছে। পাশাপাশি ফুলেল মোটিফের শার্টও পরতে পারে। গাঢ় বেগুনি, কমলা, নীল, হলুদ ও লাল রঙের পোশাকের প্রতি ওরা বেশি আকৃষ্ট হচ্ছে। তিনি বলেন, গতবারের মতো এবারও মেয়েশিশুদের স্কার্টে কয়েক স্তরের ঘের থাকছে। ফ্রকে ব্যবহার হয়েছে সাটিন, লেইস ও ফ্রিল। তাতে ব্যবহার হচ্ছে রং-বেরঙের নকশা। মেয়েশিশুদের জন্যও থাকছে প্যান্ট-টপস। টিউনিকের মতো টপসের সঙ্গেও লেগিংস পরতে পারবে।
ছেলেশিশুদের পাঞ্জাবিতে এবার বোল্ড মোটিফ থাকছে। অর্থাৎ সব মোটিফই একটু বড় আকৃতির। সুতির মধ্যে জমকালো ভাব আনা হয়েছে, বলেন আড়ংয়ের বিপণন বিভাগের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা অ্যান দ্রং। তিনি বলেন, এ ছাড়া এ লাইন কাটের পাঞ্জাবির চল বেশি। প্যান্ট, পাজামা, চুড়িদার দিয়ে পরলে ভালো দেখাবে। আবার মেয়েশিশুদের ফ্রক বা স্কার্টের নিচের দিকে ভিন্নতা দেখা যাচ্ছে এ বছর। ফ্রকগুলোয় লেইসের ঘের দিয়ে নকশা করা হয়েছে। টপ-প্যান্ট, ঘাগরা চোলিও পরছে শিশুরা।
বাজার ঘুরে দেখা গেল, বড়দের মতো শিশুদের সালোয়ার-কামিজেও লম্বা কাট চলছে। নিচের দিকে পাইপিং দেওয়া হচ্ছে। নবজাতকদের জন্য নরম সুতির পোশাকই বরাবরের মতো এবারও কিনছেন ক্রেতারা। ফুলেল নকশার, পাথর বসানো ও বাহারি ফিতার নকশা করা স্যান্ডেল-জুতো এবারের ঈদে চাহিদা রয়েছে। ঢাকার ছোট-বড় সব ফ্যাশন হাউস বুটিকসহ নিউমার্কেট, গাউছিয়ায় শিশুদের নানা ধরনের পোশাক পাবেন।
No comments