এলপি গ্যাস সিলিন্ডার- সিরাজগঞ্জে দ্বিগুণ দামে বিক্রি, ওজনেও কম
সরবরাহ কম—এই অজুহাতে রমজানের শুরুতেই সিরাজগঞ্জের সর্বত্র এলপি গ্যাসের সিলিন্ডার দ্বিগুণ দামে বিক্রি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তাড়াশ উপজেলার শিক্ষক শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘গত মাসে সিলিন্ডার কিনেছি দেড় হাজার টাকা দিয়ে। এ মাসে কিনেছি এক হাজার ৮০০ টাকায়।
আগে যে সিলিন্ডার দিয়ে ৩০ দিন চলেছে, গত মাসে সেই সিলিন্ডারে ২০ দিন চলেছে। আগের চেয়ে এখন প্রতিটি সিলিন্ডারে তিন থেকে চার কেজি গ্যাস কম। ডিলারদের জানানো হলেও তাঁরা বিষয়টি আমলেই নেন না।’ একই ধরনের অভিযোগ করেন শাহজাদপুর উপজেলার তালগাছী গ্রামের নূরনাহার বেগমসহ কয়েকজন।
বাঘাবাড়ী ডিপো, ডিলার ও ভোক্তাদের সূত্রে জানা গেছে, জেলার নয়টি উপজেলায় প্রতিমাসে গ্যাসের চাহিদা রয়েছে প্রায় ১৫ হাজার সিলিন্ডার। এ ছাড়া এই ডিপো থেকে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় গ্যাস সিলিন্ডার সরবরাহ করা হয়ে থাকে। বিপিসির পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা এই তিনটি কোম্পানি প্রতি মাসে ১০ থেকে ১১ হাজার সিলিন্ডার সরবরাহ করে। এর বেশির ভাগ সিলিন্ডার সেনানিবাসে সরবরাহ করা হয়। স্থানীয় ভোক্তাদের চাহিদা বেসরকারি কোম্পানিগুলো মিটিয়ে থাকে। বিপিসির গ্যাসের প্রতিটি সিলিন্ডারের ক্রয়মূল্য ৬৬৮ টাকা এবং বিক্রয়মূল্যে ৭০০ টাকা। মূল্য কম থাকায় ভোক্তাদের কাছে বিপিসির গ্যাসের চাহিদা বেশি।
স্থানীয় ডিলার আবদুল অলি খান বলেন, প্রতি মাসে পাঁচটি করে গ্যাস বরাদ্দ পাই। নির্ধারিত পাঁচজন আমার পাম্পস্টেশন থেকে নিয়ে যান। সিলিন্ডার থেকে গ্যাস বের করে অন্য সিলিন্ডারে ভর্তি করা হচ্ছে এমন তথ্য কানে শুনেছি। এ ধরনের ঘটনা বাঘাবাড়ীতে ঘটছে। কারা করছে বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে আমার ফার্ম থেকে নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে গ্যাস বিক্রয় করার প্রশ্নই ওঠে না।
আরেক ডিলার আমির আলী জানান, অনেক ডিলার নিজে না আসতে পেরে আমাকে গ্যাস উত্তোলনের অনুমতি দেওয়ায় সবার গ্যাস আমি উত্তোলন করি। এই লভ্যাংশের টাকা তাঁদের দিয়ে থাকি। সিলিন্ডার থেকে গ্যাস বের করার ঘটনা আমার জানা নেই। তবে অনেক সময় চট্টগ্রাম কারখানা থেকে কম সরবরাহ করা হয়ে থাকে।
বিপিসির পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা কোম্পানির ডিপো ব্যবস্থাপকেরা জানান, গত মাসে পদ্মা পাঁচ হাজার, মেঘনা ছয় হাজার এবং যমুনা ২৬০টি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করেছে। রমজানে অতিরিক্ত বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। সিলিন্ডার যেভাবে পাওয়া যাচ্ছে, সেভাবেই ডিলারদের দেওয়া হচ্ছে। প্রতিটি সিলিন্ডারে সাড়ে ১২ কেজি গ্যাস থাকে। ডিপোতে গ্যাস বের এবং ভর্তি করার কোনো ব্যবস্থা নেই। যদি সিলিন্ডারে গ্যাস কম থাকে, সেটা বাইরের কেউ বের করে থাকতে পারে।
বাঘাবাড়ী ডিপো, ডিলার ও ভোক্তাদের সূত্রে জানা গেছে, জেলার নয়টি উপজেলায় প্রতিমাসে গ্যাসের চাহিদা রয়েছে প্রায় ১৫ হাজার সিলিন্ডার। এ ছাড়া এই ডিপো থেকে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় গ্যাস সিলিন্ডার সরবরাহ করা হয়ে থাকে। বিপিসির পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা এই তিনটি কোম্পানি প্রতি মাসে ১০ থেকে ১১ হাজার সিলিন্ডার সরবরাহ করে। এর বেশির ভাগ সিলিন্ডার সেনানিবাসে সরবরাহ করা হয়। স্থানীয় ভোক্তাদের চাহিদা বেসরকারি কোম্পানিগুলো মিটিয়ে থাকে। বিপিসির গ্যাসের প্রতিটি সিলিন্ডারের ক্রয়মূল্য ৬৬৮ টাকা এবং বিক্রয়মূল্যে ৭০০ টাকা। মূল্য কম থাকায় ভোক্তাদের কাছে বিপিসির গ্যাসের চাহিদা বেশি।
স্থানীয় ডিলার আবদুল অলি খান বলেন, প্রতি মাসে পাঁচটি করে গ্যাস বরাদ্দ পাই। নির্ধারিত পাঁচজন আমার পাম্পস্টেশন থেকে নিয়ে যান। সিলিন্ডার থেকে গ্যাস বের করে অন্য সিলিন্ডারে ভর্তি করা হচ্ছে এমন তথ্য কানে শুনেছি। এ ধরনের ঘটনা বাঘাবাড়ীতে ঘটছে। কারা করছে বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে আমার ফার্ম থেকে নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে গ্যাস বিক্রয় করার প্রশ্নই ওঠে না।
আরেক ডিলার আমির আলী জানান, অনেক ডিলার নিজে না আসতে পেরে আমাকে গ্যাস উত্তোলনের অনুমতি দেওয়ায় সবার গ্যাস আমি উত্তোলন করি। এই লভ্যাংশের টাকা তাঁদের দিয়ে থাকি। সিলিন্ডার থেকে গ্যাস বের করার ঘটনা আমার জানা নেই। তবে অনেক সময় চট্টগ্রাম কারখানা থেকে কম সরবরাহ করা হয়ে থাকে।
বিপিসির পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা কোম্পানির ডিপো ব্যবস্থাপকেরা জানান, গত মাসে পদ্মা পাঁচ হাজার, মেঘনা ছয় হাজার এবং যমুনা ২৬০টি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করেছে। রমজানে অতিরিক্ত বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। সিলিন্ডার যেভাবে পাওয়া যাচ্ছে, সেভাবেই ডিলারদের দেওয়া হচ্ছে। প্রতিটি সিলিন্ডারে সাড়ে ১২ কেজি গ্যাস থাকে। ডিপোতে গ্যাস বের এবং ভর্তি করার কোনো ব্যবস্থা নেই। যদি সিলিন্ডারে গ্যাস কম থাকে, সেটা বাইরের কেউ বের করে থাকতে পারে।
No comments