ঈদের হরেক পাঞ্জাবি
ঈদের বাজারে বছর বছর পাঞ্জাবি আকারে-প্রকারে, রঙে-নকশায় বৈচিত্র্যময় হয়ে ওঠে। কখনো লম্বা ঝুল, কোনোবার খাটো ঝুল। এবার লম্বা ও খাটো—উভয় ধাঁচের পাঞ্জাবিই চলছে। আকার যা-ই হোক, দামের তারতম্য তেমন আহামরি কিছু নয়। বিক্রেতারা জানালেন, জিনেসর সঙ্গে পরার জন্য তরুণেরা খাটো ঝুলের পাঞ্জাবির প্রতি আগ্রহী।
তবে চুড়িদার, সালোয়ার বা আলিগড়ি পাজামার সঙ্গে লম্বা ঝুলের পাঞ্জাবি মানানসই। এসব পাঞ্জাবিরই এবার কাটতি বেশি।
ঢাকা মহানগরের সায়েন্স ল্যাবরেটরি মোড় এবং মালিবাগের আয়েশা শপিং কমপ্লেক্সে পাঞ্জাবির সবচেয়ে বড় খুচরা বাজার। ঈদ উপলক্ষে হরেক রকমের পাঞ্জাবি উঠেছে দোকানে দোকানে। এলিফ্যান্ট রোডের পাঞ্জাবির দোকান ‘লংলা’র ব্যবস্থাপক নাদিম হোসেন জানালেন, এবার পাঞ্জাবির দাম গতবারের চেয়ে খানিকটা চড়া। লক্ষৌ সুতির ওপর হাতের কাজ করা পাঞ্জাবি দুই হাজার থেকে সাত হাজার টাকা। জাপানি ইউনেটিকা কাপড়ের পাঞ্জাবি এক হাজার ৫০০ থেকে চার হাজার টাকা। দেশি আদ্দির পাঞ্জাবি ৬৫০ থেকে এক হাজার ৫০০, রাজশাহী প্লেন সিল্ক এক হাজার ৫০০ থেকে তিন হাজার ৫০০ ও এন্ডি এক হাজার ৮৫০ থেকে তিন হাজার ৫০০ টাকা। ভারতীয় ধুপিয়ান সিল্ক তিন হাজার থেকে ১৪ হাজার টাকা। পাকিস্তানি সুতির কাবুলি পাঞ্জাবি দুই হাজার ২০০ থেকে তিন হাজার ২৫০ টাকা। আলিগড়ি পাজামা ৫০০ এবং চুড়িদার ও সালোয়ার ৬০০ টাকা।
ঈদে আড়ংয়ের পাঞ্জাবির বিশেষ চাহিদা। গতকাল রোববার মগবাজার আড়ংয়ের বিক্রয় প্রতিনিধি সাকিব সাইফুল্লাহ জানালেন, এবার তাঁদের সুতির পাঞ্জাবির দাম শুরু ৬২৫ থেকে সর্বোচ্চ দুই হাজার ২০০ টাকা। সিল্ক, এন্ডি—এসবের বিশেষ পাঞ্জাবি চার হাজার থেকে নয় হাজার টাকা। ফতুয়া ৫০০ থেকে এক হাজার ১০০ টাকা পর্যন্ত। এবার বিক্রির পরিমাণ কম।
বুটিক অঞ্জন’স-এর পাঞ্জাবির খ্যাতি আছে। মালিবাগ কেন্দ্রের বিক্রয় ব্যবস্থাপক মনিরুল ইসলাম জানালেন, তাঁদের ঈদের পাঞ্জাবির সম্ভারে সুতি এক হাজার থেকে এক হাজার ৮০০, এন্ডি এক হাজার ৯০০ থেকে দুই হাজার ৫০০, ধুপিয়ান আট হাজার ৯০০ এবং জয় সিল্ক নয় হাজার ৫০০ টাকা। বিক্রি নিয়ে এখন পর্যন্ত তাঁরাও খুব সন্তুষ্ট নন।
আয়েশা শপিং কমপ্লেক্সে আছে আমজনতার পাঞ্জাবি। তবে এবার ৪০০ টাকার কমে কোনো পাঞ্জাবি কেনা যাবে না। খাদি মিউজিয়ামে পাঞ্জাবি কিনতে এসেছিলেন উত্তরার নূরুল আলম। ছোট ব্যবসায়ী তিনি। বললেন, ‘সব জিনিসেরই দাম বেশি। সে অনুযায়ী পাঞ্জাবিরও দাম বেড়েছে।’ বিক্রেতা সাইদুল ইসলাম জানালেন, খাদির পাঞ্জাবির দাম ৭০০ থেকে ৯০০ টাকা। গত বছর যে পাঞ্জাবি ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, এবার তার দাম ৪০০ টাকা। গত বছর ফুটপাতে সর্বনিম্ন ১৮০ টাকায় পাঞ্জাবি পাওয়া গেছে। এবার ফুটপাত থেকে ঈদের পাঞ্জাবি কিনতে হলে গুনতে হবে ৩০০ টাকা। অল্প আয়ের মানুষের এই বাড়তি খরচ ঈদের আনন্দে হয়তো ফেলবে কিছুটা মলিন ছায়া।
ঢাকা মহানগরের সায়েন্স ল্যাবরেটরি মোড় এবং মালিবাগের আয়েশা শপিং কমপ্লেক্সে পাঞ্জাবির সবচেয়ে বড় খুচরা বাজার। ঈদ উপলক্ষে হরেক রকমের পাঞ্জাবি উঠেছে দোকানে দোকানে। এলিফ্যান্ট রোডের পাঞ্জাবির দোকান ‘লংলা’র ব্যবস্থাপক নাদিম হোসেন জানালেন, এবার পাঞ্জাবির দাম গতবারের চেয়ে খানিকটা চড়া। লক্ষৌ সুতির ওপর হাতের কাজ করা পাঞ্জাবি দুই হাজার থেকে সাত হাজার টাকা। জাপানি ইউনেটিকা কাপড়ের পাঞ্জাবি এক হাজার ৫০০ থেকে চার হাজার টাকা। দেশি আদ্দির পাঞ্জাবি ৬৫০ থেকে এক হাজার ৫০০, রাজশাহী প্লেন সিল্ক এক হাজার ৫০০ থেকে তিন হাজার ৫০০ ও এন্ডি এক হাজার ৮৫০ থেকে তিন হাজার ৫০০ টাকা। ভারতীয় ধুপিয়ান সিল্ক তিন হাজার থেকে ১৪ হাজার টাকা। পাকিস্তানি সুতির কাবুলি পাঞ্জাবি দুই হাজার ২০০ থেকে তিন হাজার ২৫০ টাকা। আলিগড়ি পাজামা ৫০০ এবং চুড়িদার ও সালোয়ার ৬০০ টাকা।
ঈদে আড়ংয়ের পাঞ্জাবির বিশেষ চাহিদা। গতকাল রোববার মগবাজার আড়ংয়ের বিক্রয় প্রতিনিধি সাকিব সাইফুল্লাহ জানালেন, এবার তাঁদের সুতির পাঞ্জাবির দাম শুরু ৬২৫ থেকে সর্বোচ্চ দুই হাজার ২০০ টাকা। সিল্ক, এন্ডি—এসবের বিশেষ পাঞ্জাবি চার হাজার থেকে নয় হাজার টাকা। ফতুয়া ৫০০ থেকে এক হাজার ১০০ টাকা পর্যন্ত। এবার বিক্রির পরিমাণ কম।
বুটিক অঞ্জন’স-এর পাঞ্জাবির খ্যাতি আছে। মালিবাগ কেন্দ্রের বিক্রয় ব্যবস্থাপক মনিরুল ইসলাম জানালেন, তাঁদের ঈদের পাঞ্জাবির সম্ভারে সুতি এক হাজার থেকে এক হাজার ৮০০, এন্ডি এক হাজার ৯০০ থেকে দুই হাজার ৫০০, ধুপিয়ান আট হাজার ৯০০ এবং জয় সিল্ক নয় হাজার ৫০০ টাকা। বিক্রি নিয়ে এখন পর্যন্ত তাঁরাও খুব সন্তুষ্ট নন।
আয়েশা শপিং কমপ্লেক্সে আছে আমজনতার পাঞ্জাবি। তবে এবার ৪০০ টাকার কমে কোনো পাঞ্জাবি কেনা যাবে না। খাদি মিউজিয়ামে পাঞ্জাবি কিনতে এসেছিলেন উত্তরার নূরুল আলম। ছোট ব্যবসায়ী তিনি। বললেন, ‘সব জিনিসেরই দাম বেশি। সে অনুযায়ী পাঞ্জাবিরও দাম বেড়েছে।’ বিক্রেতা সাইদুল ইসলাম জানালেন, খাদির পাঞ্জাবির দাম ৭০০ থেকে ৯০০ টাকা। গত বছর যে পাঞ্জাবি ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, এবার তার দাম ৪০০ টাকা। গত বছর ফুটপাতে সর্বনিম্ন ১৮০ টাকায় পাঞ্জাবি পাওয়া গেছে। এবার ফুটপাত থেকে ঈদের পাঞ্জাবি কিনতে হলে গুনতে হবে ৩০০ টাকা। অল্প আয়ের মানুষের এই বাড়তি খরচ ঈদের আনন্দে হয়তো ফেলবে কিছুটা মলিন ছায়া।
No comments