আখাউড়ায় ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৫
নতুন কমিটিতে পদপ্রত্যাশী আখাউড়া উপজেলা ছাত্রলীগের দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষে পাঁচ ব্যক্তি আহত হয়েছেন। রোববার রাতে পৌর শহরের সড়ক বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর থেকে শহরের অধিকাংশ দোকান বন্ধ রয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী, পুলিশ ও উপজেলা ছাত্রলীগের নেতাদের সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মো. ওমর ফারুক এবং সাবেক গ্রন্থনা ও প্রকাশনাবিষয়ক সম্পাদক শরিফুল ইসলাম এ দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন দলীয় কর্মীরা।
সূত্র আরও জানায়, ওমর ফারুকের পক্ষের লোকজন দলীয় পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার উদ্দেশে রাত নয়টার দিকে সড়ক বাজার এলাকায় উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালেয়ে যান। তাঁরা কার্যালয়ের সামনে অবস্থানকালে প্রতিপক্ষ শরিফুলের লোকজন সেখান দিয়ে যাওয়ার সময় দুই পক্ষের বাগিবতণ্ডার একপর্যায়ে সংঘর্ষ বেধে যায়। এ সময় একটি দোকান ও মোটরসাইকেল ভাঙচুর হয়। সংঘর্ষে আখাউড়া পৌর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াতসহ পাঁচজন গুরুতর আহত হন। তাঁদের আখাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
পরে আখাউড়া থানা পুলিশ লাঠিচার্জ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এক পক্ষের নেতৃত্বে থাকা শরিফুল বলেন, ফারুকের পক্ষে মাদকসেবীরা তাঁর লোকজনের ওপর হামলা করেছে। তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানেও হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। এদিকে প্রতিপক্ষ ওমর ফারুক বলেন, শরিফুল শিবিরের চর। সংগঠনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করাই তাঁর কাজ। তিনিও তাঁর লোকজনের ওপর হামলা ও তাঁর মোটরসাইকেল ভাঙচুরের অভিযোগ করেন।
জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. হাবিবুর রহমান বলেন, নতুন কমিটিতে পদপ্রত্যাশীদের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়েছে। দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে জেলা ছাত্রলীগ সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেবে। আখাউড়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) কাঞ্চন কান্তি দাশ বলেন, শহরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। দুই পক্ষই অভিযোগ দিয়েছে। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সূত্র আরও জানায়, ওমর ফারুকের পক্ষের লোকজন দলীয় পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার উদ্দেশে রাত নয়টার দিকে সড়ক বাজার এলাকায় উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালেয়ে যান। তাঁরা কার্যালয়ের সামনে অবস্থানকালে প্রতিপক্ষ শরিফুলের লোকজন সেখান দিয়ে যাওয়ার সময় দুই পক্ষের বাগিবতণ্ডার একপর্যায়ে সংঘর্ষ বেধে যায়। এ সময় একটি দোকান ও মোটরসাইকেল ভাঙচুর হয়। সংঘর্ষে আখাউড়া পৌর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াতসহ পাঁচজন গুরুতর আহত হন। তাঁদের আখাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
পরে আখাউড়া থানা পুলিশ লাঠিচার্জ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এক পক্ষের নেতৃত্বে থাকা শরিফুল বলেন, ফারুকের পক্ষে মাদকসেবীরা তাঁর লোকজনের ওপর হামলা করেছে। তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানেও হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। এদিকে প্রতিপক্ষ ওমর ফারুক বলেন, শরিফুল শিবিরের চর। সংগঠনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করাই তাঁর কাজ। তিনিও তাঁর লোকজনের ওপর হামলা ও তাঁর মোটরসাইকেল ভাঙচুরের অভিযোগ করেন।
জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. হাবিবুর রহমান বলেন, নতুন কমিটিতে পদপ্রত্যাশীদের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়েছে। দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে জেলা ছাত্রলীগ সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেবে। আখাউড়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) কাঞ্চন কান্তি দাশ বলেন, শহরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। দুই পক্ষই অভিযোগ দিয়েছে। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
No comments