পালার কাজে হূদেরাগের ঝুঁকি বেশি
যারা দিনে-রাতে পালা পরিবর্তন করে কাজ করে, তাদের জন্য হূদরোগের ঝুঁকি অন্যদের তুলনায় বেশি। নতুন গবেষণায় এ তথ্য পাওয়া গেছে। ২০ লাখেরও বেশি শ্রমিকের ওপর চালানো গবেষণার ফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, পালা পরিবর্তন করে যে শ্রমিকেরা কাজ করেন, তাঁদের শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হয়।
তাঁদের জীবনযাপনে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। হজমে গোলমাল দেখা দেয়। স্নায়বিক উত্তেজনা বোধ করেন। এতে তাঁদের সামাজিক ও পারিবারিক জীবনে সমস্যার সৃষ্টি হয়। এ ধরনের সমস্যা এড়াতে রাতের পালার কাজ কমিয়ে আনার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞেরা।
কানাডা ও নরওয়ের একদল গবেষক ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত ৩৪টি গবেষণাপত্র বিশ্লেষণ করে দেখেন, রাতের পালার শ্রমিকেরা শতকরা ২৩ ভাগ হূদরোগে, ২৪ ভাগ করনারির ও পাঁচ ভাগ স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার বেশি ঝুঁকিতে থাকেন। গবেষকেরা ওই শ্রমিকদের আর্থ-সামাজিক অবস্থা, খাদ্যাভ্যাস ও স্বাস্থ্যবিষয়ক তথ্য আমলে নেন।
কানাডার লন্ডন ওনটারিওর ওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ডেন হ্যাকাম বলেন, রাতের পালার শ্রমিকদের সব সময় জেগে থাকতে হয়। তাঁদের বিশ্রামের জন্য সুনির্দিষ্ট সময় নেই। এতে তাঁদের নার্ভাস সিস্টেম বিরামহীন অবস্থায় থাকে। এ অবস্থা স্থূলতা ও কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে। বিবিসি।
কানাডা ও নরওয়ের একদল গবেষক ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত ৩৪টি গবেষণাপত্র বিশ্লেষণ করে দেখেন, রাতের পালার শ্রমিকেরা শতকরা ২৩ ভাগ হূদরোগে, ২৪ ভাগ করনারির ও পাঁচ ভাগ স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার বেশি ঝুঁকিতে থাকেন। গবেষকেরা ওই শ্রমিকদের আর্থ-সামাজিক অবস্থা, খাদ্যাভ্যাস ও স্বাস্থ্যবিষয়ক তথ্য আমলে নেন।
কানাডার লন্ডন ওনটারিওর ওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ডেন হ্যাকাম বলেন, রাতের পালার শ্রমিকদের সব সময় জেগে থাকতে হয়। তাঁদের বিশ্রামের জন্য সুনির্দিষ্ট সময় নেই। এতে তাঁদের নার্ভাস সিস্টেম বিরামহীন অবস্থায় থাকে। এ অবস্থা স্থূলতা ও কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে। বিবিসি।
No comments