যানজটে নাকাল রংপুর নগরবাসী
সড়কের মধ্যে চলছে সাইকেল মেরামতের কাজ। আবার কোথাও দোকান বসিয়ে বিভিন্ন পণ্য সাজিয়ে রাখা হয়েছে। ফুটপাতও ভাসমান ব্যবসায়ীদের দখলে। এ কারণে যানবাহন চলাচলের জায়গা না থাকায় ভয়াবহ যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। এ অবস্থা রংপুর সিটি করপোরেশনের অধিকাংশ সড়কের।
এতে ঈদের কেনাকাটা করতে এসে নগরের বাসিন্দারা ভোগান্তি পোহাচ্ছে।
গতকাল সোমবার রংপুর নগরের সিটি পার্ক মার্কেট থেকে শাপলা মোড় পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার সড়কে রিকশা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার জট দেখা গেছে। যানজটে আটকে রিকশার মধ্যে নারী, শিশু ও পুরুষেরা দীর্ঘক্ষণ ধরে অপেক্ষা করছে। আবার কেউ কেউ বিরক্ত হয়ে রিকশা থেকে নেমে হেঁটে গন্তব্যে চলে যাচ্ছে।
সিটি করপোরেশন মার্কেটের সামনে আটকে পড়া নগরের ধাপ এলাকার নার্গিস আক্তার জানান, বাড়ি থেকে বের হয়ে বাজারে না ঢুকতেই যানজটে আটকা পড়ে তাঁর দুই মেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে। সুমাইয়া আক্তার বলেন, ‘রিকশা থেকে নেমে যে হেঁটে যাব, তারও কোনো উপায় খুঁজে পাচ্ছি না।’
নগরের বেতপট্টি ট্রাফিক মোড় থেকে জাহাজ কোম্পানি মোড় পর্যন্ত সড়কের দুপাশের দোকানগুলোয় প্রচণ্ড ভিড় দেখা গেছে। নির্দিষ্ট কোনো পার্কিংয়ের জায়গা নেই। এ ছাড়া, মালামাল ওঠানামা করা হয় সড়কের মধ্যেই। এ কারণে যানজট লেগেই আছে। নগরের সিটি পার্ক মার্কেটের সামনে অর্ধেক সড়কজুড়ে ব্যবসায়ীরা পণ্য সাজিয়ে রেখেছেন। এ কারণে সড়ক সংকুচিত হয়ে যাওয়ায় এখানে যানজট লেগে আছে।
রাজা রামমোহন মার্কেট, জেলা পরিষদ, ডাক বাংলার সামনে থেকে সুপার মার্কেট পর্যন্ত সড়কের পাশের ফুটপাতও ব্যবসায়ীদের দখলে চলে গেছে। এতে যানজট প্রকট আকার ধারণ করেছে।
জেলা পরিষদ সুপার মার্কেটের সামনের সড়কেই গাড়ি পার্কিং করে রাখা হয়েছে। এত বড় একটি বিপণিবিতানের জন্য আলাদা কোনো পার্কিংয়ের ব্যবস্থা না রাখায় সমস্যা হচ্ছে। এ ছাড়া নগরের প্রধান সড়কের পাশে গড়ে ওঠা মোস্তফা সুপার মার্কেট, মিনি সুপার মার্কেট, জিলা পরিষদ কমিউনিটি সুপার মার্কেট, মতি প্লাজা, সিটি প্লাজাসহ আরও কয়েকটি বিপণিবিতানে আসা ক্রেতারা সড়কেই গাড়ি পার্কিং করে। এ কারণে যানজট দিনে দিনে বাড়ছে।
পুলিশ সুপার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর বলেন, ট্রাফিক পুলিশ দিয়ে যানজট নিয়ন্ত্রণের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালানো হচ্ছে। ঈদের কেনাকাটা করার জন্য এই নগরের লোকজনসহ আশপাশের উপজেলা থেকে লোকজন ভিড় করছে এখানে। তাই অনেকটা বাড়তি চাপ পড়েছে।
গতকাল সোমবার রংপুর নগরের সিটি পার্ক মার্কেট থেকে শাপলা মোড় পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার সড়কে রিকশা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার জট দেখা গেছে। যানজটে আটকে রিকশার মধ্যে নারী, শিশু ও পুরুষেরা দীর্ঘক্ষণ ধরে অপেক্ষা করছে। আবার কেউ কেউ বিরক্ত হয়ে রিকশা থেকে নেমে হেঁটে গন্তব্যে চলে যাচ্ছে।
সিটি করপোরেশন মার্কেটের সামনে আটকে পড়া নগরের ধাপ এলাকার নার্গিস আক্তার জানান, বাড়ি থেকে বের হয়ে বাজারে না ঢুকতেই যানজটে আটকা পড়ে তাঁর দুই মেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে। সুমাইয়া আক্তার বলেন, ‘রিকশা থেকে নেমে যে হেঁটে যাব, তারও কোনো উপায় খুঁজে পাচ্ছি না।’
নগরের বেতপট্টি ট্রাফিক মোড় থেকে জাহাজ কোম্পানি মোড় পর্যন্ত সড়কের দুপাশের দোকানগুলোয় প্রচণ্ড ভিড় দেখা গেছে। নির্দিষ্ট কোনো পার্কিংয়ের জায়গা নেই। এ ছাড়া, মালামাল ওঠানামা করা হয় সড়কের মধ্যেই। এ কারণে যানজট লেগেই আছে। নগরের সিটি পার্ক মার্কেটের সামনে অর্ধেক সড়কজুড়ে ব্যবসায়ীরা পণ্য সাজিয়ে রেখেছেন। এ কারণে সড়ক সংকুচিত হয়ে যাওয়ায় এখানে যানজট লেগে আছে।
রাজা রামমোহন মার্কেট, জেলা পরিষদ, ডাক বাংলার সামনে থেকে সুপার মার্কেট পর্যন্ত সড়কের পাশের ফুটপাতও ব্যবসায়ীদের দখলে চলে গেছে। এতে যানজট প্রকট আকার ধারণ করেছে।
জেলা পরিষদ সুপার মার্কেটের সামনের সড়কেই গাড়ি পার্কিং করে রাখা হয়েছে। এত বড় একটি বিপণিবিতানের জন্য আলাদা কোনো পার্কিংয়ের ব্যবস্থা না রাখায় সমস্যা হচ্ছে। এ ছাড়া নগরের প্রধান সড়কের পাশে গড়ে ওঠা মোস্তফা সুপার মার্কেট, মিনি সুপার মার্কেট, জিলা পরিষদ কমিউনিটি সুপার মার্কেট, মতি প্লাজা, সিটি প্লাজাসহ আরও কয়েকটি বিপণিবিতানে আসা ক্রেতারা সড়কেই গাড়ি পার্কিং করে। এ কারণে যানজট দিনে দিনে বাড়ছে।
পুলিশ সুপার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর বলেন, ট্রাফিক পুলিশ দিয়ে যানজট নিয়ন্ত্রণের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালানো হচ্ছে। ঈদের কেনাকাটা করার জন্য এই নগরের লোকজনসহ আশপাশের উপজেলা থেকে লোকজন ভিড় করছে এখানে। তাই অনেকটা বাড়তি চাপ পড়েছে।
No comments