এবার দুদকের মুখোমুখি হতে হচ্ছে আবুল হোসেনকে
পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়ে সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। আজ সোমবার অথবা আগামীকাল মঙ্গলবারের মধ্যে তাঁকে নোটিস প্রদান করা হতে পারে।
রবিবার দুদকের নেয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাঁর সুবিধামতো সময় এবং পছন্দের স্থানে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে তাঁকে। তবে আবুল হোসেনকে অনেক জটিল এবং কঠিন প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হবে। কারণ পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ তাঁকে ঘিরে সৃষ্টি হয়েছে।
এসএনসি লাভালিনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সেতু ভবনে গোপন বৈঠক, সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীদের কানাডা ভ্রমণের প্রকৃত কারণ এবং এসএনসি লাভালিনের কর্মকর্তাদের ঘুষের প্রস্তাব তিনি পেয়েছেন কিনা এসব বিষয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
বিশ্বব্যাংক থেকে যে অভিযোগ আসে ওই অভিযোগে দেখা যায়, এসএনসি লাভালিনের কর্মকর্তা রমেশ সাহ পদ্মা সেতুর পরামর্শকের কাজ পেতে তদ্বির করার জন্য ব্যক্তিগত ডায়েরিতে একটি তালিকা করেন। তালিকার নিচে লেখা ছিল, উপরোক্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা গেলে আর্থিক অথবা অন্য কোন সুবিধা দেয়া গেলে পদ্মা সেতুর পরামর্শক কাজ পাওয়া যেতে পারে। এ তালিকাটি রমেশের বাসা থেকে কানাডিয়ান পুলিশ উদ্ধার করেছিল। অভিযোগ অনুযায়ী ইতোমধ্যে সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী, ঠিকাদার নিক্সন চৌধুরী, এসএনসি লাভালিনের বাংলাদেশ প্রতিনিধি জিয়াউল হক এবং সেতু বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী লিয়াকত আলী, সহকারী প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ ও সহকারী প্রকৌশলী মোঃ গোলাম মর্তুজাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে এ সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক মীর জয়নুল আবেদীন শিবলি ও মির্জা জাহিদুল আলম। তারই ধারাবাহিকতায় এবার জিজ্ঞাসাবাদ করার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। কমিশনের নিয়মানুযায়ী অভিযুক্ত ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করার আগে তাঁকে নোটিস করতে হয়। রবিবার নোটিস করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সাবেক এ যোগাযোগমন্ত্রীকে আজ সোমবার অথবা আগামীকাল মঙ্গলবার নোটিস প্রেরণ করা হতে পারে। তবে অন্যদের মতো আবুল হোসেনকে দুদক কার্যালয়ে আসতে হবে না। দুদক যাবে আবুল হোসেনের কাছে। তিনি যখন যেখানে বলবেন দুদকের তদন্ত কর্মকর্তারা তখন সেখানে গিয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদে তিন ঘণ্টার অধিক সময় লাগতে পারে বলে জানা গেছে। কারণ এখন পর্যন্ত পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ তাঁকে ঘিরে । কারণ বিশ্বব্যাংক আবুল হোসেনসহ তাঁর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সাঁকো ইন্টারন্যাশনালের কর্মকর্তাদের ব্যাংক এ্যাকাউন্ট যাচাই এবং ভ্রমণসংক্রান্ত কাগজপত্র যাচাই করার পরামর্শ দিয়েছে। এমনকি তাঁকে মন্ত্রী থেকে সরিয়ে দেয়ার সুপারিশও করে। তাছাড়া এখন পর্যন্ত যে সকল অভিযুক্ত ব্যক্তি দুদকের কাছে জবানবন্দী দিয়েছেন তাদের অনেকের বক্তব্যে গরমিল ও অস্পষ্টতা পাওয়া গেছে। তৎকালীন সময়ের মন্ত্রী হিসেবে অপর অভিযুক্তদের গরমিল এবং অস্পষ্ট বক্তব্য স্পষ্ট করা হবে আবুল হোসেনের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে। তাই তাঁকে অনেক কঠিন এবং জটিল প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে। এর আগে সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান দুদকের কাছে স্বীকার করে গেছেন তিনি এসএনসি লাভালিনের বাংলাদেশ প্রতিনিধি জিয়াউল হককে আবুল হোসেনের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। আবার জিয়াউল হক নিজেও স্বীকার করেন সেতু ভবনে আবুল হোসেনসহ অপর কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের কথা। গেল বুধবার সেতু বিভাগের তিন প্রকৌশলী দুদকে বলে গেছেন কানাডা যাওয়ার ঘটনা। দুদক তদন্ত কর্মকর্তারা বিষয়গুলো পয়েন্ট আকারে আবুল হোসেনের কাছে বিস্তারিত জানতে চাইবেন।
এসএনসি লাভালিনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সেতু ভবনে গোপন বৈঠক, সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীদের কানাডা ভ্রমণের প্রকৃত কারণ এবং এসএনসি লাভালিনের কর্মকর্তাদের ঘুষের প্রস্তাব তিনি পেয়েছেন কিনা এসব বিষয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
বিশ্বব্যাংক থেকে যে অভিযোগ আসে ওই অভিযোগে দেখা যায়, এসএনসি লাভালিনের কর্মকর্তা রমেশ সাহ পদ্মা সেতুর পরামর্শকের কাজ পেতে তদ্বির করার জন্য ব্যক্তিগত ডায়েরিতে একটি তালিকা করেন। তালিকার নিচে লেখা ছিল, উপরোক্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা গেলে আর্থিক অথবা অন্য কোন সুবিধা দেয়া গেলে পদ্মা সেতুর পরামর্শক কাজ পাওয়া যেতে পারে। এ তালিকাটি রমেশের বাসা থেকে কানাডিয়ান পুলিশ উদ্ধার করেছিল। অভিযোগ অনুযায়ী ইতোমধ্যে সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী, ঠিকাদার নিক্সন চৌধুরী, এসএনসি লাভালিনের বাংলাদেশ প্রতিনিধি জিয়াউল হক এবং সেতু বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী লিয়াকত আলী, সহকারী প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ ও সহকারী প্রকৌশলী মোঃ গোলাম মর্তুজাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে এ সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক মীর জয়নুল আবেদীন শিবলি ও মির্জা জাহিদুল আলম। তারই ধারাবাহিকতায় এবার জিজ্ঞাসাবাদ করার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। কমিশনের নিয়মানুযায়ী অভিযুক্ত ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করার আগে তাঁকে নোটিস করতে হয়। রবিবার নোটিস করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সাবেক এ যোগাযোগমন্ত্রীকে আজ সোমবার অথবা আগামীকাল মঙ্গলবার নোটিস প্রেরণ করা হতে পারে। তবে অন্যদের মতো আবুল হোসেনকে দুদক কার্যালয়ে আসতে হবে না। দুদক যাবে আবুল হোসেনের কাছে। তিনি যখন যেখানে বলবেন দুদকের তদন্ত কর্মকর্তারা তখন সেখানে গিয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদে তিন ঘণ্টার অধিক সময় লাগতে পারে বলে জানা গেছে। কারণ এখন পর্যন্ত পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ তাঁকে ঘিরে । কারণ বিশ্বব্যাংক আবুল হোসেনসহ তাঁর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সাঁকো ইন্টারন্যাশনালের কর্মকর্তাদের ব্যাংক এ্যাকাউন্ট যাচাই এবং ভ্রমণসংক্রান্ত কাগজপত্র যাচাই করার পরামর্শ দিয়েছে। এমনকি তাঁকে মন্ত্রী থেকে সরিয়ে দেয়ার সুপারিশও করে। তাছাড়া এখন পর্যন্ত যে সকল অভিযুক্ত ব্যক্তি দুদকের কাছে জবানবন্দী দিয়েছেন তাদের অনেকের বক্তব্যে গরমিল ও অস্পষ্টতা পাওয়া গেছে। তৎকালীন সময়ের মন্ত্রী হিসেবে অপর অভিযুক্তদের গরমিল এবং অস্পষ্ট বক্তব্য স্পষ্ট করা হবে আবুল হোসেনের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে। তাই তাঁকে অনেক কঠিন এবং জটিল প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে। এর আগে সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান দুদকের কাছে স্বীকার করে গেছেন তিনি এসএনসি লাভালিনের বাংলাদেশ প্রতিনিধি জিয়াউল হককে আবুল হোসেনের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। আবার জিয়াউল হক নিজেও স্বীকার করেন সেতু ভবনে আবুল হোসেনসহ অপর কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের কথা। গেল বুধবার সেতু বিভাগের তিন প্রকৌশলী দুদকে বলে গেছেন কানাডা যাওয়ার ঘটনা। দুদক তদন্ত কর্মকর্তারা বিষয়গুলো পয়েন্ট আকারে আবুল হোসেনের কাছে বিস্তারিত জানতে চাইবেন।
No comments