‘রেইনকোট পেয়ে খুব উপকার হলো’
দেশের বিভিন্ন স্থানে গতকাল রোববারও প্রথম আলোর পক্ষ থেকে সংবাদপত্র বিক্রয়কর্মীদের মধ্যে রেইনকোট বিতরণ করা হয়েছে। এদের মধ্যে গাইবান্ধায় ৬৪ জন, লালমনিরহাটে ৪৯ জন ও রাজবাড়ীতে ৩৮ জন বিক্রয়কর্মী রেইনকোট পেয়েছেন। বর্ষা মৌসুমে রেইনকোট পেয়ে বিক্রয়কর্মীরা প্রথম আলোর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
ঢাকার বাইরে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক, আঞ্চলিক কার্যালয় ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
রাজবাড়ী: সদর উপজেলায় ১৮ জন বিক্রয়কর্মী রেইনকোট পেয়েছেন। রাজবাড়ী প্রেসক্লাব চত্বরে রেইনকোট বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রথম আলোর সার্কুলেশন বিভাগের বিক্রয় ব্যবস্থাপক আমিরুল হক, আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক মিজানুর রহমান, রাজবাড়ী প্রতিনিধি মো. এজাজ আহমেঞ্চদ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে বালিয়াকান্দি উপজেলায় ১৫ জন বিক্রয়কর্মীকে রেইনকোট দেওয়া হয়। গোয়ালন্দে দেওয়া হয় পাঁচজনকে। এ সময় অন্যদের মধ্যে প্রথম আলোর গোয়ালন্দ প্রতিনিধি রাশেদ রায়হান উপস্থিত ছিলেন। রেইনকোট পেয়ে বিক্রয়কর্মী আফজাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রথম কোনো পত্রিকা বৃষ্টির হাত থেকে রক্ষা পেতে রেইনকোট দিল।’
গাইবান্ধা: গাইবান্ধা শহর ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ৪১ জন বিক্রয়কর্মীকে রেইনকোট দেওয়া হয়েছে। সাঘাটা উপজেলায় পেয়েছেন নয়জন। এ সময় প্রথম আলোর বিতরণ ও উৎপাদন বিভাগের প্রধান রিফাত আবদুল্লাহ শেখ, আঞ্চলিক বিক্রয় নির্বাহী মোহামঞ্চদ জাকির হোসাইন, গাইবান্ধা প্রতিনিধি শাহাবুল শাহীন উপস্থিত ছিলেন। এর আগে পলাশবাড়ী উপজেলায় নয়জনকে রেইনকোট দেওয়া হয়। সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় দেওয়া হয় পাঁচজনকে।
রেইনকোট পেয়ে সদর উপজেলার বিক্রয়কর্মী নজরুল ইসলাম বলেন, ‘১৭ বছর ধরে কখনো হেঁটে, কখনো বাইসাইকেলে পত্রিকা বিলি করছি। কিন্তু কোনো পত্রিকা কর্তৃপক্ষ রেইনকোট দেয়নি। প্রথম আলোর রেইনকোট পেয়ে ভালো লাগছে।’
বগুড়া: জয়পুরহাটের কালাই উপজেলায় রেইনকোট পেয়েছেন সাতজন বিক্রয়কর্মী। বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রথম আলোর বগুড়া অঞ্চলের বিক্রয় নির্বাহী মো. জাকির হোসাইন, রাজশাহী অঞ্চলের বিক্রয় নির্বাহী মো. আখতারুজ্জামান সরকার ও বগুড়া প্রতিনিধি মো. আনোয়ার পারভেজ উপস্থিত ছিলেন। রেইনকোট পেয়ে বিক্রয়কর্মী সুজাউল ইসলাম (৩২) বলেন, ‘বৃষ্টিতে ভিজে পত্রিকা বিলি করতাম, কষ্ট হতো। রেইনকোট পেয়ে খুব উপকার হলো।’
লালমনিরহাট: সদর উপজেলার ৪৯ জন বিক্রয়কর্মী রেইনকোট পেয়েছেন। জেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে রেইনকোট বিতরণ অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে প্রথম আলোর লালমনিরহাট প্রতিনিধি আবদুর রব উপস্থিত ছিলেন।
রাজবাড়ী: সদর উপজেলায় ১৮ জন বিক্রয়কর্মী রেইনকোট পেয়েছেন। রাজবাড়ী প্রেসক্লাব চত্বরে রেইনকোট বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রথম আলোর সার্কুলেশন বিভাগের বিক্রয় ব্যবস্থাপক আমিরুল হক, আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক মিজানুর রহমান, রাজবাড়ী প্রতিনিধি মো. এজাজ আহমেঞ্চদ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে বালিয়াকান্দি উপজেলায় ১৫ জন বিক্রয়কর্মীকে রেইনকোট দেওয়া হয়। গোয়ালন্দে দেওয়া হয় পাঁচজনকে। এ সময় অন্যদের মধ্যে প্রথম আলোর গোয়ালন্দ প্রতিনিধি রাশেদ রায়হান উপস্থিত ছিলেন। রেইনকোট পেয়ে বিক্রয়কর্মী আফজাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রথম কোনো পত্রিকা বৃষ্টির হাত থেকে রক্ষা পেতে রেইনকোট দিল।’
গাইবান্ধা: গাইবান্ধা শহর ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ৪১ জন বিক্রয়কর্মীকে রেইনকোট দেওয়া হয়েছে। সাঘাটা উপজেলায় পেয়েছেন নয়জন। এ সময় প্রথম আলোর বিতরণ ও উৎপাদন বিভাগের প্রধান রিফাত আবদুল্লাহ শেখ, আঞ্চলিক বিক্রয় নির্বাহী মোহামঞ্চদ জাকির হোসাইন, গাইবান্ধা প্রতিনিধি শাহাবুল শাহীন উপস্থিত ছিলেন। এর আগে পলাশবাড়ী উপজেলায় নয়জনকে রেইনকোট দেওয়া হয়। সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় দেওয়া হয় পাঁচজনকে।
রেইনকোট পেয়ে সদর উপজেলার বিক্রয়কর্মী নজরুল ইসলাম বলেন, ‘১৭ বছর ধরে কখনো হেঁটে, কখনো বাইসাইকেলে পত্রিকা বিলি করছি। কিন্তু কোনো পত্রিকা কর্তৃপক্ষ রেইনকোট দেয়নি। প্রথম আলোর রেইনকোট পেয়ে ভালো লাগছে।’
বগুড়া: জয়পুরহাটের কালাই উপজেলায় রেইনকোট পেয়েছেন সাতজন বিক্রয়কর্মী। বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রথম আলোর বগুড়া অঞ্চলের বিক্রয় নির্বাহী মো. জাকির হোসাইন, রাজশাহী অঞ্চলের বিক্রয় নির্বাহী মো. আখতারুজ্জামান সরকার ও বগুড়া প্রতিনিধি মো. আনোয়ার পারভেজ উপস্থিত ছিলেন। রেইনকোট পেয়ে বিক্রয়কর্মী সুজাউল ইসলাম (৩২) বলেন, ‘বৃষ্টিতে ভিজে পত্রিকা বিলি করতাম, কষ্ট হতো। রেইনকোট পেয়ে খুব উপকার হলো।’
লালমনিরহাট: সদর উপজেলার ৪৯ জন বিক্রয়কর্মী রেইনকোট পেয়েছেন। জেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে রেইনকোট বিতরণ অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে প্রথম আলোর লালমনিরহাট প্রতিনিধি আবদুর রব উপস্থিত ছিলেন।
No comments