বাসচাপায় কলেজছাত্র নিহত-মিরপুরে সড়ক অবরোধ, অর্ধশতাধিক যানবাহন ভাঙচুর, দুই বাসে আগুন
প্রতিদিনের মতোই কলেজ থেকে ফিরছিলেন শাওন। বাসার কাছে বাস থেকে নামেন তিনি। তবে বাসায় ফেরা হয়নি তাঁর। ওই বাসটিই কেড়ে নিল তাঁর প্রাণ। ঝুঁকিপূর্ণভাবে যাত্রী নামানোর পর বেপরোয়াভাবে চালানো বাসের ধাক্কায় ছিটকে পড়েন তিনি। বাসের পেছনের চাকা চলে যায় তাঁর মাথা ও শরীরের ওপর দিয়ে।
গতকাল রবিবার রাজধানীর মিরপুর ১০ নম্বরের বেনারসি পল্লীর ২ নম্বর গেটে এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। শাওন আহমেদ মনু (১৮) মিরপুরের কমার্স কলেজের ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র। বাসের ধাক্কায় কলেজছাত্র নিহত হওয়ার ঘটনায় মুহূর্তেই গোটা মিরপুর এলাকায় তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, শাওনের মৃত্যুর প্রতিবাদে কলেজছাত্র ও এলাকাবাসী সড়ক অবরোধ করে অর্ধশতাধিক যানবাহনে ভাঙচুর চালায়। শাওনের ঘাতক বাসসহ বিকল্প পরিবহনের দুটি বাসে আগুন ধরিয়ে দেয় বিক্ষোভকারীরা। ওই সময় পুলিশ ও অবরোধকারীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া চলে। এসব ঘটনায় গতকাল দুপুরে মিরপুরের রোকেয়া সরণি, পল্লবী রোড, মাজার রোডসহ আশপাশের সড়কে প্রায় তিন ঘণ্টা যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকে। এতে আশপাশের সড়কেও তীব্র যানজট দেখা দেয়। এসব ঘটনার পর মিরপুর থানার পুলিশ ক্ষতিগ্রস্ত একটি বাস আটক করে। পল্লবী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। তবে বাসের চালক বা হেলপারকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
ওদিকে শাওনের মৃত্যুর ঘটনায় তাঁর কলেজ ক্যাম্পাস ও বসবাসের এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। ঘাতক বাসের চালকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন শাওনের সহপাঠী ও স্বজনরা।
পল্লবী থানার সহকারী উপপরিদর্শক আবু রাসেল কালের কণ্ঠকে জানান, গতকাল দুপুর পৌনে ১টার দিকে মিরপুর ১০ নম্বর সেকশনের বেনারসি পল্লীর ২ নম্বর গেটের কাছে মিরপুর থেকে দক্ষিণ দিকে যাওয়া বিকল্প পরিবহনের একটি বাসের চাপায় কমার্স কলেজের ছাত্র শাওন মারাত্মক আহত হন। স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত আল হেলাল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে নেওয়া হয় আজমল হাসপাতালে। সেখানকার চিকিৎসকরা বলেন, হাসপাতালে পৌঁছার আগেই শাওনের মৃত্যু হয়েছে। তিনি জানান, প্রত্যক্ষদর্শীরা পুলিশকে দুই রকমের তথ্য দিয়েছে। কেউ বলছে, যে বাসটি শাওনকে ধাক্কা দেয়, শাওন সে বাসেরই যাত্রী ছিল। আবার কেউ বলছে, শাওন রাস্তা পারাপারের সময় বাসের ধাক্কায় নিহত হন। তবে পরিবার ও সহপাঠীরা দাবি করেছেন, শাওন কলেজ থেকে বাসায় ফিরছিলেন। তিনি বিকল্প পরিবহনের বাসটিতে করেই বেনারসি পল্লীর কাছে এসে নামেন। তদন্তে এ ব্যাপারটি খতিয়ে দেখা হবে বলে জানান আবু রাসেল। প্রত্যক্ষদর্শী, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শাওনের মৃত্যুর ঘটনার পরই বেনারসি পল্লীসহ আশপাশে তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। অবরোধের কারণে তালতলা থেকে মিরপুর ১২ নম্বর সেকশন, মাজার রোড ও ১৪ নম্বর সেকশন এলাকায় যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকে। ওই সময় সাড়ে ১০, ১০, ১৪ ও ১ নম্বর এলাকায় বাস ও প্রাইভেটকারসহ অর্ধশত যানবাহন ভাঙচুরের শিকার হয়। আশপাশের সড়কে তীব্র যানজট দেখা দেয়। বিকেল পৌনে ৩টার দিকে মিরপুরের রাস্তায় যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়। ওই সময় শাওনের লাশ নিয়ে যাওয়া হয় বেনারসি পল্লীতে। সহপাঠী ও বিক্ষোভকারীরা তখন সেখানে ভিড় করেন। মিরপুরের রাস্তার বিভিন্ন পয়েন্টে অতিরিক্ত র্যাব-পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
মোবারক হোসেন নামের এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, বিকল্প পরিবহনের বাস থেকে শাওন নামার সময়ও বাসটি চলছিল। যাত্রী নামিয়েই বাসটি দ্রুতগতিতে ছেড়ে যায়। বাসের সঙ্গে ধাক্কা লেগে শাওন পড়ে গেলে বাসের বাম দিকের পেছনের চাকাটি তাঁর শরীরের ওপর দিয়ে যায়।
আবিদুর রহিম নামে এক চা বিক্রেতা অবশ্য বলেন, বিকল্প পরিবহনের বাস থেকে নেমে শাওন রাস্তা পার হচ্ছিলেন। ওই সময় বিকল্প পরিবহনের আরেকটি বাস তাঁর মাথার ওপর দিয়ে উঠে যায়।
মিরপুর থানার ওসি কাজী ওয়াজেদ আলী জানান, ১০ নম্বর এলাকার রাস্তা থেকে অগ্নিদগ্ধ বাসটি (ঢাকা মেট্রো-জ-১৪-১৫০১) রেকার দিয়ে থানায় নেওয়া হয়েছে। বাসের চালক ও হেলপার আগেই পালিয়ে গেছে। ঘটনাস্থল পল্লবী থানা এলাকায় হওয়ার কারণে সেখানেই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
পল্লবী থানার ওসি আবদুল লতিফ শেখ বলেন, র্যাব ও পুলিশের তৎপরতায় বিকেল পৌনে ৩টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ১৮ জনকে আটক করা হয়েছে। শাওন নিহত হওয়ার ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে। ময়নাতদন্ত ছাড়াই তাঁর লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বেনারসি পল্লীতে শোকের ছায়া : নিহত শাওনের বাবা ইকবাল আহমেদ বেনারসি পল্লীর ব্যবসায়ী। তাঁর প্রতিষ্ঠানের নাম রিমঝিম শাড়ি ফ্যাশন। বেনারসি পল্লীর ১ নম্বর ব্লকের ৭ নম্বর লাইনের ২ নম্বর বাসায় পরিবার নিয়ে থাকেন তিনি। গতকাল দুপুরে শাওনের লাশ বেনারসি পল্লীতে নেওয়া হলে তাঁর আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আহাজারিতে ভারী হয়ে ওঠে পরিবেশ। শাওন যে স্কুলে মাধ্যমিক শ্রেণীতে পড়তেন সেই আবু তালেব উচ্চ বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। রবিবার বেনারসি পল্লী বন্ধ থাকলেও দুর্ঘটনার কারণে সেখানে ছিল উপচেপড়া ভিড়।
স্বজনরা জানান, তিন ভাই, তিন বোনের মধ্যে শাওন সবার বড়। ছেলেকে হারিয়ে মা আলেয়া বেগম ও বাবা ইকবাল আহমেদ বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েন। বোন মৌসুমি কেঁদে কেঁদে বলেন, 'শাওনের স্বপ্ন ছিল চার্টার্ড অ্যাকাউনট্যান্ট হওয়ার। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণ হলো না।' শাওনের সহপাঠী পল্লব বলেন, 'তাঁর মৃত্যু কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না। ঘাতক চালককে গ্রেপ্তার না করলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।'
উত্তরায় প্রবাসী নিহত : রাজধানীর উত্তরায় আরেক সড়ক দুর্ঘটনায় আহম্মদ আলী (৪৫) নামে এক প্রবাসী নিহত হয়েছেন। পুলিশ ও স্বজনরা জানান, গতকাল সকাল ৮টার দিকে রাজলক্ষ্মী কমপ্লেক্সের সামনে রাস্তা পার হওয়ার সময় অনাবিল পরিবহনের একটি বাস আহম্মদ আলীকে চাপা দেয়। পরে উত্তরা ১ নম্বর সেক্টরের উইমেন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
নিহতের ভাগ্নে আবদুর রাজ্জাক জানান, মামা আহম্মদ আলী কিছুদিন আগে দুবাই থেকে ছুটিতে আসেন। তিনি ঢাকায় ১৫১ পূর্ব আজমপুরে তাঁর বাসায় ওঠেন।
উত্তরা থানার এসআই আকরাম হোসেন বলেন, 'চালকসহ বাসটি আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে উত্তরা থানায় মামলা হয়েছে।'
ওদিকে শাওনের মৃত্যুর ঘটনায় তাঁর কলেজ ক্যাম্পাস ও বসবাসের এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। ঘাতক বাসের চালকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন শাওনের সহপাঠী ও স্বজনরা।
পল্লবী থানার সহকারী উপপরিদর্শক আবু রাসেল কালের কণ্ঠকে জানান, গতকাল দুপুর পৌনে ১টার দিকে মিরপুর ১০ নম্বর সেকশনের বেনারসি পল্লীর ২ নম্বর গেটের কাছে মিরপুর থেকে দক্ষিণ দিকে যাওয়া বিকল্প পরিবহনের একটি বাসের চাপায় কমার্স কলেজের ছাত্র শাওন মারাত্মক আহত হন। স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত আল হেলাল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে নেওয়া হয় আজমল হাসপাতালে। সেখানকার চিকিৎসকরা বলেন, হাসপাতালে পৌঁছার আগেই শাওনের মৃত্যু হয়েছে। তিনি জানান, প্রত্যক্ষদর্শীরা পুলিশকে দুই রকমের তথ্য দিয়েছে। কেউ বলছে, যে বাসটি শাওনকে ধাক্কা দেয়, শাওন সে বাসেরই যাত্রী ছিল। আবার কেউ বলছে, শাওন রাস্তা পারাপারের সময় বাসের ধাক্কায় নিহত হন। তবে পরিবার ও সহপাঠীরা দাবি করেছেন, শাওন কলেজ থেকে বাসায় ফিরছিলেন। তিনি বিকল্প পরিবহনের বাসটিতে করেই বেনারসি পল্লীর কাছে এসে নামেন। তদন্তে এ ব্যাপারটি খতিয়ে দেখা হবে বলে জানান আবু রাসেল। প্রত্যক্ষদর্শী, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শাওনের মৃত্যুর ঘটনার পরই বেনারসি পল্লীসহ আশপাশে তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। অবরোধের কারণে তালতলা থেকে মিরপুর ১২ নম্বর সেকশন, মাজার রোড ও ১৪ নম্বর সেকশন এলাকায় যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকে। ওই সময় সাড়ে ১০, ১০, ১৪ ও ১ নম্বর এলাকায় বাস ও প্রাইভেটকারসহ অর্ধশত যানবাহন ভাঙচুরের শিকার হয়। আশপাশের সড়কে তীব্র যানজট দেখা দেয়। বিকেল পৌনে ৩টার দিকে মিরপুরের রাস্তায় যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়। ওই সময় শাওনের লাশ নিয়ে যাওয়া হয় বেনারসি পল্লীতে। সহপাঠী ও বিক্ষোভকারীরা তখন সেখানে ভিড় করেন। মিরপুরের রাস্তার বিভিন্ন পয়েন্টে অতিরিক্ত র্যাব-পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
মোবারক হোসেন নামের এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, বিকল্প পরিবহনের বাস থেকে শাওন নামার সময়ও বাসটি চলছিল। যাত্রী নামিয়েই বাসটি দ্রুতগতিতে ছেড়ে যায়। বাসের সঙ্গে ধাক্কা লেগে শাওন পড়ে গেলে বাসের বাম দিকের পেছনের চাকাটি তাঁর শরীরের ওপর দিয়ে যায়।
আবিদুর রহিম নামে এক চা বিক্রেতা অবশ্য বলেন, বিকল্প পরিবহনের বাস থেকে নেমে শাওন রাস্তা পার হচ্ছিলেন। ওই সময় বিকল্প পরিবহনের আরেকটি বাস তাঁর মাথার ওপর দিয়ে উঠে যায়।
মিরপুর থানার ওসি কাজী ওয়াজেদ আলী জানান, ১০ নম্বর এলাকার রাস্তা থেকে অগ্নিদগ্ধ বাসটি (ঢাকা মেট্রো-জ-১৪-১৫০১) রেকার দিয়ে থানায় নেওয়া হয়েছে। বাসের চালক ও হেলপার আগেই পালিয়ে গেছে। ঘটনাস্থল পল্লবী থানা এলাকায় হওয়ার কারণে সেখানেই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
পল্লবী থানার ওসি আবদুল লতিফ শেখ বলেন, র্যাব ও পুলিশের তৎপরতায় বিকেল পৌনে ৩টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ১৮ জনকে আটক করা হয়েছে। শাওন নিহত হওয়ার ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে। ময়নাতদন্ত ছাড়াই তাঁর লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বেনারসি পল্লীতে শোকের ছায়া : নিহত শাওনের বাবা ইকবাল আহমেদ বেনারসি পল্লীর ব্যবসায়ী। তাঁর প্রতিষ্ঠানের নাম রিমঝিম শাড়ি ফ্যাশন। বেনারসি পল্লীর ১ নম্বর ব্লকের ৭ নম্বর লাইনের ২ নম্বর বাসায় পরিবার নিয়ে থাকেন তিনি। গতকাল দুপুরে শাওনের লাশ বেনারসি পল্লীতে নেওয়া হলে তাঁর আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আহাজারিতে ভারী হয়ে ওঠে পরিবেশ। শাওন যে স্কুলে মাধ্যমিক শ্রেণীতে পড়তেন সেই আবু তালেব উচ্চ বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। রবিবার বেনারসি পল্লী বন্ধ থাকলেও দুর্ঘটনার কারণে সেখানে ছিল উপচেপড়া ভিড়।
স্বজনরা জানান, তিন ভাই, তিন বোনের মধ্যে শাওন সবার বড়। ছেলেকে হারিয়ে মা আলেয়া বেগম ও বাবা ইকবাল আহমেদ বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েন। বোন মৌসুমি কেঁদে কেঁদে বলেন, 'শাওনের স্বপ্ন ছিল চার্টার্ড অ্যাকাউনট্যান্ট হওয়ার। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণ হলো না।' শাওনের সহপাঠী পল্লব বলেন, 'তাঁর মৃত্যু কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না। ঘাতক চালককে গ্রেপ্তার না করলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।'
উত্তরায় প্রবাসী নিহত : রাজধানীর উত্তরায় আরেক সড়ক দুর্ঘটনায় আহম্মদ আলী (৪৫) নামে এক প্রবাসী নিহত হয়েছেন। পুলিশ ও স্বজনরা জানান, গতকাল সকাল ৮টার দিকে রাজলক্ষ্মী কমপ্লেক্সের সামনে রাস্তা পার হওয়ার সময় অনাবিল পরিবহনের একটি বাস আহম্মদ আলীকে চাপা দেয়। পরে উত্তরা ১ নম্বর সেক্টরের উইমেন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
নিহতের ভাগ্নে আবদুর রাজ্জাক জানান, মামা আহম্মদ আলী কিছুদিন আগে দুবাই থেকে ছুটিতে আসেন। তিনি ঢাকায় ১৫১ পূর্ব আজমপুরে তাঁর বাসায় ওঠেন।
উত্তরা থানার এসআই আকরাম হোসেন বলেন, 'চালকসহ বাসটি আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে উত্তরা থানায় মামলা হয়েছে।'
No comments