টাইম’ সাময়িকীর মূল্যায়ন-মনমোহনের সাফল্য প্রত্যাশার তুলনায় কম
ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের সাফল্য ‘প্রত্যাশার তুলনায় কম’। মার্কিন সাময়িকী টাইম-এর প্রচ্ছদ প্রতিবেদনে এ মূল্যায়ন করা হয়েছে। সাময়িকীটির আগামী সংখ্যার এশীয় সংস্করণের প্রচ্ছদ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে ৭৯ বছর বয়সী মনমোহনকে নিয়ে।
ভারতীয় অর্থনীতির বিকাশে মনমোহনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ব্যাপক প্রশংসিত হলেও তাঁর অন্য রকম মূল্যায়ন করল টাইম। সাময়িকীটির প্রচ্ছদে মনমোহনের ছবির নিচে লেখা হয়েছে, ‘ভারতের নতুন করে শুরু করা প্রয়োজন।’
আগামী সপ্তাহে প্রকাশিতব্য ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতকে প্রবৃদ্ধির পথে ফিরিয়ে নিতে প্রয়োজনীয় সংস্কার-উদ্যোগ বাস্তবায়নে মনমোহনকে ‘অনাগ্রহী মনে হয়’। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির স্থবিরতা, রাজস্বের ব্যাপক ঘাটতি এবং রুপির অবমূল্যায়নের মুখে ভারতের ক্ষমতাসীন ইউপিএ জোট সরকার একাধিক দুর্নীতি-কেলেঙ্কারি থেকে আত্মরক্ষার চেষ্টা করছে। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা ভারতে বিনিয়োগের ব্যাপারে পিছিয়ে যাচ্ছে। মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধি ও একের পর এক দুর্নীতির কেলেঙ্কারির কারণে সরকার ভোটারদের আস্থা হারিয়ে ফেলছে।
প্রশংসনীয় ভূমিকা থেকে মনমোহনের সরে আসার প্রতি ইঙ্গিত করে সাময়িকীটি জানায়, আগে মনমোহনের মধ্যে যে রকম স্থির আত্মবিশ্বাস ছিল, গত তিন বছরে তা ছিল অনুপস্থিত। মনে হচ্ছে, তিনি মন্ত্রিসভার সদস্যদের নিয়ন্ত্রণ করতে অক্ষম। এ ছাড়া সাময়িকভাবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব গ্রহণ সত্ত্বেও তিনি অর্থনৈতিক সংস্কারবিষয়ক কোনো উদ্যোগ গ্রহণ থেকে বিরত রয়েছেন। ভারত বর্তমানে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অবনমন রোধ করতে পারছে না। দেশটিতে প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে সহায়ক বিভিন্ন আইন পার্লামেন্টে আটকে রয়েছে, রাজনীতিবিদেরা তাঁদের মূল দায়িত্ব থেকে বিচ্যুত। এ অবস্থায় জনমুখী যেকোনো পদক্ষেপ ভোটারদের মন জয় করবে। পিটিআই।
আগামী সপ্তাহে প্রকাশিতব্য ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতকে প্রবৃদ্ধির পথে ফিরিয়ে নিতে প্রয়োজনীয় সংস্কার-উদ্যোগ বাস্তবায়নে মনমোহনকে ‘অনাগ্রহী মনে হয়’। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির স্থবিরতা, রাজস্বের ব্যাপক ঘাটতি এবং রুপির অবমূল্যায়নের মুখে ভারতের ক্ষমতাসীন ইউপিএ জোট সরকার একাধিক দুর্নীতি-কেলেঙ্কারি থেকে আত্মরক্ষার চেষ্টা করছে। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা ভারতে বিনিয়োগের ব্যাপারে পিছিয়ে যাচ্ছে। মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধি ও একের পর এক দুর্নীতির কেলেঙ্কারির কারণে সরকার ভোটারদের আস্থা হারিয়ে ফেলছে।
প্রশংসনীয় ভূমিকা থেকে মনমোহনের সরে আসার প্রতি ইঙ্গিত করে সাময়িকীটি জানায়, আগে মনমোহনের মধ্যে যে রকম স্থির আত্মবিশ্বাস ছিল, গত তিন বছরে তা ছিল অনুপস্থিত। মনে হচ্ছে, তিনি মন্ত্রিসভার সদস্যদের নিয়ন্ত্রণ করতে অক্ষম। এ ছাড়া সাময়িকভাবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব গ্রহণ সত্ত্বেও তিনি অর্থনৈতিক সংস্কারবিষয়ক কোনো উদ্যোগ গ্রহণ থেকে বিরত রয়েছেন। ভারত বর্তমানে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অবনমন রোধ করতে পারছে না। দেশটিতে প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে সহায়ক বিভিন্ন আইন পার্লামেন্টে আটকে রয়েছে, রাজনীতিবিদেরা তাঁদের মূল দায়িত্ব থেকে বিচ্যুত। এ অবস্থায় জনমুখী যেকোনো পদক্ষেপ ভোটারদের মন জয় করবে। পিটিআই।
No comments