টিআইবি ইয়েস জাতীয় সম্মেলন-তরুণেরাই রুখবে দুর্নীতি by জিয়াউর রহমান চৌধুরী
ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের এক সন্ধ্যা। সম্মেলন কেন্দ্রের হল অব ফেমে আধো অন্ধকার। অন্ধকারেই হাজারো মুখ চেয়ে আছে মঞ্চের দিকে। অপেক্ষার পালা শেষ না হতেই আলো ঝলমল হয়ে উঠল মঞ্চ। আর ক্ষণিকের পলকে মঞ্চে লাল-সবুজের ছড়াছড়ি।
না, শুধু রং নয়; লাল-সবুজের পোশাকে এভাবেই নাচে-গানে ফুটে উঠেছিল দেশের সৌন্দর্য। সেই সঙ্গে ঘৃণা জানানো হলো দৃর্নীতি আর দুর্নীতিবাজদের। মঞ্চের এমন পরিবেশনায় মেতে উঠলেন উপস্থিত হাজারো তরুণ। হলজুড়ে তখন শুধুই দেশের কথা আর দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের গান।
পাঠক, এতক্ষণ বলছিলাম, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) তরুণদের দর্নীতিবিরোধী সংগঠন ইয়ুথ এঙ্গেজমেন্ট অ্যান্ড সাপোর্ট (ইয়েস) সম্মেলনের শেষ দৃশ্যের কথা। ২ জুন রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বসেছিল টিআইবি ইয়েস জাতীয় সম্মেলন ২০১২। এতে টিআইবির ১১টি আঞ্চলিক পর্বের দুই হাজার ২০০ তরুণ অংশ নেয়। যারা সারা বছর ধরে টিআইবির ইয়েস সংগঠনের মাধ্যমে বিভিন্ন দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমে অংশ নিয়েছে।
লক্ষ্মীপুর ইয়েসের সহ-দলনেতা ফাহমিদা মাহবুব এ সম্মেলনে অংশ নেওয়া প্রসঙ্গে বলেন, ‘যে দিন থেকে জানি দুর্নীতির কারণে দেশ এগোতে পারছে না, সেদিন থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কাজ করার শপথ নিয়েছি। দুর্নীতির বিরুদ্ধে কাজ করা এমন তরুণদের সম্মেলনে আসতে পেরে মনে হচ্ছে আমি একাই যোদ্ধা নই, সারা দেশে আমার মতো হাজারো তরুণ দুর্নীতির বিরুদ্ধে কাজ করছে। এতে আমার সাহস আরও বেড়ে গেল।’
কথা হয় ঝালকাঠির সৈকত হাবিবের সঙ্গে। সৈকত বলে, ‘আমরা সম্মেলনে অংশ নেওয়া এই দুই হাজার ২০০ জন তরুণও যদি সত্যিকারের সৎ মানুষ হয়ে উঠতে পারি তাহলে দেশ সত্যিই একদিন বদলে যাবে।’
দেশের বিভিন্ন এলাকার তরুণদের অংশগ্রহণে দিনব্যাপী এ সম্মেলনে ‘দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনে আমরা তরুণ: অর্জন, চ্যালেঞ্জ, সম্ভাবনা’ শীর্ষক মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের সভাপতি অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপারসন সুলতানা কামাল, কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন এবং দ্য ডেইলি স্টার-এর সম্পাদক মাহফুজ আনাম। এ সময় তাঁরা তরুণদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
সম্মেলনটি ছিল তরুণদের। আর এতে তারা কথা বলেছে দুর্নীতির বিরুদ্ধে। ২ জুন আনন্দ-আড্ডা, আলোচনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আর সারা দিনের কর্মব্যস্ততা শেষে সবাই যখন বিদায় নিচ্ছিল, তখন একটি আহ্বান নিয়ে ফিরছিল সবাই। ‘দুর্নীতিকে না’ আহ্বানে বিদায়বেলায় সবার কণ্ঠে ছিল একই সুর, ‘আঁধারের বুক চিরে আলোর পৃথিবী ডাকে, আর কতকাল বলো নীরব থাকবে। জাগো মানুষ জাগো। দুর্নীতি প্রতিরোধে জাগো।’
পাঠক, এতক্ষণ বলছিলাম, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) তরুণদের দর্নীতিবিরোধী সংগঠন ইয়ুথ এঙ্গেজমেন্ট অ্যান্ড সাপোর্ট (ইয়েস) সম্মেলনের শেষ দৃশ্যের কথা। ২ জুন রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বসেছিল টিআইবি ইয়েস জাতীয় সম্মেলন ২০১২। এতে টিআইবির ১১টি আঞ্চলিক পর্বের দুই হাজার ২০০ তরুণ অংশ নেয়। যারা সারা বছর ধরে টিআইবির ইয়েস সংগঠনের মাধ্যমে বিভিন্ন দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমে অংশ নিয়েছে।
লক্ষ্মীপুর ইয়েসের সহ-দলনেতা ফাহমিদা মাহবুব এ সম্মেলনে অংশ নেওয়া প্রসঙ্গে বলেন, ‘যে দিন থেকে জানি দুর্নীতির কারণে দেশ এগোতে পারছে না, সেদিন থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কাজ করার শপথ নিয়েছি। দুর্নীতির বিরুদ্ধে কাজ করা এমন তরুণদের সম্মেলনে আসতে পেরে মনে হচ্ছে আমি একাই যোদ্ধা নই, সারা দেশে আমার মতো হাজারো তরুণ দুর্নীতির বিরুদ্ধে কাজ করছে। এতে আমার সাহস আরও বেড়ে গেল।’
কথা হয় ঝালকাঠির সৈকত হাবিবের সঙ্গে। সৈকত বলে, ‘আমরা সম্মেলনে অংশ নেওয়া এই দুই হাজার ২০০ জন তরুণও যদি সত্যিকারের সৎ মানুষ হয়ে উঠতে পারি তাহলে দেশ সত্যিই একদিন বদলে যাবে।’
দেশের বিভিন্ন এলাকার তরুণদের অংশগ্রহণে দিনব্যাপী এ সম্মেলনে ‘দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনে আমরা তরুণ: অর্জন, চ্যালেঞ্জ, সম্ভাবনা’ শীর্ষক মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের সভাপতি অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপারসন সুলতানা কামাল, কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন এবং দ্য ডেইলি স্টার-এর সম্পাদক মাহফুজ আনাম। এ সময় তাঁরা তরুণদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
সম্মেলনটি ছিল তরুণদের। আর এতে তারা কথা বলেছে দুর্নীতির বিরুদ্ধে। ২ জুন আনন্দ-আড্ডা, আলোচনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আর সারা দিনের কর্মব্যস্ততা শেষে সবাই যখন বিদায় নিচ্ছিল, তখন একটি আহ্বান নিয়ে ফিরছিল সবাই। ‘দুর্নীতিকে না’ আহ্বানে বিদায়বেলায় সবার কণ্ঠে ছিল একই সুর, ‘আঁধারের বুক চিরে আলোর পৃথিবী ডাকে, আর কতকাল বলো নীরব থাকবে। জাগো মানুষ জাগো। দুর্নীতি প্রতিরোধে জাগো।’
No comments