অণুকথা চির কল্যাণ কর by সাইদুজ্জামান
জয়পুরহাটের বন্ধু দিলীপ সেন বললেন, বছরে আমাদের এখানে একবার আসুন, আমরা আর কিছু চাই না।
আমরাও বারবার ভাবি যে প্রত্যেক বন্ধুসভাতেই আমাদের যাওয়া দরকার। কিন্তু সে রকমভাবে যাওয়া হচ্ছে কই? দিলীপ সেন ঠিকই বলেছেন।
আমরাও বারবার ভাবি যে প্রত্যেক বন্ধুসভাতেই আমাদের যাওয়া দরকার। কিন্তু সে রকমভাবে যাওয়া হচ্ছে কই? দিলীপ সেন ঠিকই বলেছেন।
শুধু জয়পুরহাট বন্ধুসভাতে নয় প্রত্যেক বন্ধুসভাতেই অন্তত বছরে একবার করে হাজিরা দেওয়া উচিত। তবে বিষয়টি কীভাবে সম্ভব, সেটাই ভাবছি।
কুড়িগ্রামের বন্ধু মুকুল এসএমএস দিয়েছে, ‘একটি সুন্দর অনুষ্ঠানের জন্য ধন্যবাদ।’ আমি এসএমএস পেয়ে হাসি। বলে কি! আমাদের ধন্যবাদ দেওয়ার কী আছে। অনেক অনেক কষ্ট করে অনুষ্ঠান সফল করছে বন্ধুরা, আর ধন্যবাদ দেয় কিনা আমাকে। আমার তো হাসারই কথা, নাকি? মুকুল ১৬ জুন শনিবার সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শেষে আমাকে মেসেজটি পাঠিয়েছে। কুড়িগ্রামের বন্ধুদের উদ্দেশে বলি, আমাকে নয়। ধন্যবাদ তো তোমাদেরই প্রাপ্য। একটি সুন্দর অনুষ্ঠানের জন্য তোমাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
শুভর সঙ্গে কথা হল দীর্ঘক্ষণ। গত রোববার সন্ধ্যায়। শুভ পিরোজপুর সভার বন্ধু। শুভ দাবি করছে পিরোজপুর বন্ধুসভা এখন অনেক শক্তিশালী। সে আরো বলল, গঠনতন্ত্রে লেখা আছে, কমিটিতে নারী সদস্য সংখ্যা হবে এক তৃতীয়াংশ। কিন্তু আমাদের সভায় তাদের সংখ্যা প্রায় অর্ধেক। শুভ তার মতের সপক্ষে যুক্তি দেয়। প্রতিটি বন্ধুসভা শক্তিশালী হয়ে উঠবে, আমাদের চাওয়া তো সেটাই। পিরোজপুর সভার বন্ধুদের অভিনন্দন জানাই।
আমাদের বন্ধুসভাগুলোতে সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক বা সাংগঠনিক সম্পাদক, এ ধরনের পদগুলোতে নারী সদস্য খুব কম। কেন? যে দেশের প্রধানমন্ত্রী নারী, বিরোধীদলীয় নেত্রী নারী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নারী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী নারী, সেখানে বন্ধুসভায় নারীদের সংখ্যা কম হবে এটা তো মেনে নেওয়া যায় না। তাই যখন শুনলাম গোপালগঞ্জে নতুন কমিটিতে সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন একজন নারী, তখন খুশি না হয়ে পারা যায় না। তবে বেশ কয়েকটি বন্ধুসভায় নারীরা নেতৃত্ব দিচ্ছেন। এ মুহূর্তে মনে পড়ছে, বাঘা, বাগেরহাট, মুন্সিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, পাবনা ও ময়মনসিংহ বন্ধুসভায় নারীরা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করছেন। আমরা চাই নারীরা আরও এগিয়ে আসুক। আমরা যেন বলতে পারি।
বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি
চির কল্যাণ কর
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার নর।
কুড়িগ্রামের বন্ধু মুকুল এসএমএস দিয়েছে, ‘একটি সুন্দর অনুষ্ঠানের জন্য ধন্যবাদ।’ আমি এসএমএস পেয়ে হাসি। বলে কি! আমাদের ধন্যবাদ দেওয়ার কী আছে। অনেক অনেক কষ্ট করে অনুষ্ঠান সফল করছে বন্ধুরা, আর ধন্যবাদ দেয় কিনা আমাকে। আমার তো হাসারই কথা, নাকি? মুকুল ১৬ জুন শনিবার সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শেষে আমাকে মেসেজটি পাঠিয়েছে। কুড়িগ্রামের বন্ধুদের উদ্দেশে বলি, আমাকে নয়। ধন্যবাদ তো তোমাদেরই প্রাপ্য। একটি সুন্দর অনুষ্ঠানের জন্য তোমাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
শুভর সঙ্গে কথা হল দীর্ঘক্ষণ। গত রোববার সন্ধ্যায়। শুভ পিরোজপুর সভার বন্ধু। শুভ দাবি করছে পিরোজপুর বন্ধুসভা এখন অনেক শক্তিশালী। সে আরো বলল, গঠনতন্ত্রে লেখা আছে, কমিটিতে নারী সদস্য সংখ্যা হবে এক তৃতীয়াংশ। কিন্তু আমাদের সভায় তাদের সংখ্যা প্রায় অর্ধেক। শুভ তার মতের সপক্ষে যুক্তি দেয়। প্রতিটি বন্ধুসভা শক্তিশালী হয়ে উঠবে, আমাদের চাওয়া তো সেটাই। পিরোজপুর সভার বন্ধুদের অভিনন্দন জানাই।
আমাদের বন্ধুসভাগুলোতে সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক বা সাংগঠনিক সম্পাদক, এ ধরনের পদগুলোতে নারী সদস্য খুব কম। কেন? যে দেশের প্রধানমন্ত্রী নারী, বিরোধীদলীয় নেত্রী নারী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নারী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী নারী, সেখানে বন্ধুসভায় নারীদের সংখ্যা কম হবে এটা তো মেনে নেওয়া যায় না। তাই যখন শুনলাম গোপালগঞ্জে নতুন কমিটিতে সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন একজন নারী, তখন খুশি না হয়ে পারা যায় না। তবে বেশ কয়েকটি বন্ধুসভায় নারীরা নেতৃত্ব দিচ্ছেন। এ মুহূর্তে মনে পড়ছে, বাঘা, বাগেরহাট, মুন্সিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, পাবনা ও ময়মনসিংহ বন্ধুসভায় নারীরা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করছেন। আমরা চাই নারীরা আরও এগিয়ে আসুক। আমরা যেন বলতে পারি।
বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি
চির কল্যাণ কর
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী
অর্ধেক তার নর।
No comments