মহাখালীতে পুলিশ, সিটি করপোরেশন ও মালিক সমিতির চাঁদাবাজি by রেজোয়ান বিশ্বাস
মহাখালী বাসটার্মিনাল। সাম্প্রতিক এক সকাল। টার্মিনালের একটি দোকান থেকে পুলিশের নামে টাকা তুলছিলেন এক ব্যক্তি। টাকা নিয়ে যাওয়ার পর দোকানির কাছ থেকে জানা গেল- ওই ব্যক্তির নাম সবুর। তিনি পুলিশের লাইনম্যান। প্রতিদিনি তিনি এভাবে শতাধিক দোকান থেকে ৬০ টাকা করে চাঁদা তোলেন।
আরেক দোকানে দেখা গেল মালিক সমিতির নামে টাকা তুলছেন এক ব্যক্তি। টাকা নেওয়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বিরক্ত হয়ে দ্রুত চলে যান। পরে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই দোকানদার জানান, চাঁদা তোলা ব্যক্তি আইয়ুব আলী। প্রতিদিন মালিক সমিতির নামে তিনি ১০০ থেকে ১৫০ টাকা নিয়ে যান।
টার্মিনাল লাগোয়া দোকানগুলোর মালিকরা জানান, দিনে-রাতে পুলিশের লাইনম্যান সবুর, মালিক সমিতির আইয়ুব আলী এবং সিটি করপোরেশনের হয়ে কাউসার, সাক্কু, আইয়ুবসহ কমপক্ষে ৯ জন ঘুরে ঘুরে চাঁদা তোলেন। এ ছাড়া শ্রমিক সংগঠন এবং স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারাও আলাদা করে চাঁদাবাজি করেন। প্রতিদিন, সপ্তাহে এবং মাসিক হারে লাখ লাখ টাকা চাঁদা তোলা হয়। বছরে এই চাঁদাবাজির পরিমাণ কয়েক কোটি টাকা।
টার্মিনালকেন্দ্রিক বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিন টার্মিনালের একটি দোকানের মালিকের কাছ থেকেই ৪৫০ টাকা আদায় করা হয়। পুলিশ, মালিক-শ্রমিকের একাধিক গ্রুপ, সিটি করপোরেশন, শ্রমিক ইউনিয়ন, স্থানীয় নেতা-কর্মীরা প্রতিদিন ও মাসে বাস মালিক এবং টার্মিনালকেন্দ্রিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে লাখ লাখ টাকা চাঁদাবাজি করে। এ ছাড়া টার্মিনাল থেকে ছেড়ে যাওয়ার পর প্রতিটি বাসের চালকদের বিভিন্ন ধাপে প্রতিদিন টাকা দিতে হয়। এ টাকার পরিমাণ পাঁচ শ থেকে এক হাজার। আর এর ধকল কিছুটা হলেও যায় যাত্রীদের ওপর দিয়ে। চাঁদা বাবদ খরচ পুষিয়ে নিতে বিভিন্ন রুটের বাসভাড়ার সঙ্গে কিছু কিছু পরিবহন বাড়তি টাকা যোগ করে দেয় বলে অভিযোগ করেছেন অনেক যাত্রী। টার্মিনালের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, বাসচালক, সুপারভাইজার, চালকের সহকারী ও যাত্রীদের আরো অনেকের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।
টার্মিনাল ভবন লাগোয়া একটি স্টেশনারি দোকানের মালিক মনির। তাঁর কর্মচারী রুবেল জানান, পুলিশের লাইনম্যান সবুর ও সাদা পোশাকের পুলিশ এসে প্রতিদিন ৬০ টাকা নেয়। প্রতিদিনের পাশাপাশি সাপ্তাহিক ৫০০ ও মাসিক হারে তাদের চাঁদার টাকা দেওয়া হয়। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনকে প্রতিদিন ১২০ টাকা ও স্থানীয় পরিবহন মালিক ও রাজনৈতিক নেতারা প্রতিদিন ২৭০ থেকে ৩০০ টাকা চাঁদা নেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বাস মালিক বলেন, 'উপায় নেই। ব্যবসা করতে হলে টাকা দিতেই হবে। আগের সরকারের সময়ও দিয়েছি, এখনো দিচ্ছি। আর বিষয়টি জানাজানি হলে আমাগোর অনেক চাপ আসে। হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। এসব নিয়ে কোনো কথা বলাই নিষেধ।'
তবে পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক চাঁদাবাজির কথা অস্বীকার করে কালের কণ্ঠকে বলেন, মহাখালী টার্মিনালে প্রতিদিন ছয়-সাত শ গাড়ি যাওয়া-আসা করে। প্রতিটি গাড়ি থেকে প্রতিদিন ৪০ টাকা মালিক সমিতির নামে নেওয়া হয়। সেই হিসাবে মাসে প্রায় ১০ লাখ টাকা বাস মালিকদের কাছ থেকে নেয় মালিক সমিতি। এ টাকা সিটি করপোরেশনের মাধ্যমে সরকারের কোষাগারে জমা পড়ে। এ ছাড়া সামান্য হারে শ্রমিকদের কল্যাণসহ টার্মিনালের দেখভাল করার জন্য আশপাশের বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বাস মালিকদের কাছ থেকে ১০-১৫ টাকা তারা নিয়ে থাকে। এটাকে অনেকে চাঁদাবাজি বলে থাকে। তিনি দাবি করেন, 'এটা চাঁদাবাজি নয়, সার্ভিস চার্জ।'
সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধায়ক নাসির উদ্দিন বলেন, টার্মিনালকেন্দ্রিক যা আয়-রোজগার হয় এর সবই সরকারি কোষাগারে জমা হয়। এখানে বাড়তি আয়ের কোনো সুযোগ নেই। টার্মিনালের আশপাশে অবৈধভাবে দোকানপাট থেকে সিটি করপোরেশন চাঁদাবাজি করছে এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'এ অভিযোগ ঠিক নয়, সিটি করপোরেশনের লোকজন কোনো চাঁদাবাজি করে না।'
ঢাকা মহানগর পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মো. ইমাম হোসেন বলেন, 'মহাখালী টার্মিনালে চাঁদাবাজির কোনো অভিযোগ তাঁর জানা নেই। পুলিশের নামে কেউ চাঁদাবাজি করে থাকলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
তবে অনুসন্ধানে দেখা গেছে, টার্মিনালকেন্দ্রিক আশপাশের শতাধিক দোকান থেকে সিটি করপোরেশন, পুলিশ, মালিক সমিতি, শ্রমিক সংগঠন ও স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা প্রতিদিন কমপক্ষে চার লাখ টাকা, মাসে কোটি কোটি টাকা চাঁদাবাজি করছে। এ ছাড়া গাড়ি পার্কিংয়ের নামে কমপক্ষে দুই লাখ টাকা তোলে তারা।
টার্মিনালের নিয়ন্ত্রণ : টার্মিনাল এলাকার লোকজন ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পরই টার্মিনালের নিয়ন্ত্রণ স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের হাতে চলে যায়। আগে ছিল বিএনপির স্থানীয় নেতাদের দখলে। স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের একাধিক গ্রুপ বিভিন্ন সংগঠনের নামে চাঁদার টাকা তোলে। এ টাকার ভাগ বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছায়।
পার্কিং নিয়ন্ত্রণ : টার্মিনালে গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য ঢাকা সিটি করপোরেশন গাড়িপ্রতি ৪০ টাকা নির্ধারণ করলেও নেওয়া হচ্ছে দ্বিগুণ। সম্প্রতি টার্মিনাল এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, ঝলক নামের একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে ৯০ টাকা আদায় করা হয়। তবে রশিদ দেওয়া হয় ৪০ টাকার। অনুসন্ধানকালে জানা গেছে, টার্মিনাল থেকে কয়েক শ বাস প্রতিদিন ছেড়ে যায়। প্রতিটি গাড়ি থেকে অতিরিক্ত টাকা নেওয়া হয়।
পুলিশের মাসোহারা : জানা গেছে, টার্মিনালের দোকানের পাশাপাশি প্রতিটি বাস কাউন্টার থেকে পুলিশ ও ট্রাফিক পুলিশ পৃথকভাবে মাসিক পাঁচ হাজার টাকা করে চাঁদা আদায় করে। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা পুলিশের চাঁদা নেওয়ার অভিযোগ করলেও কেউ তাদের নাম প্রকাশ করতে রাজি হননি।
অভিযোগের ব্যাপারে পুলিশের তেজগাঁও জোনের ডিসি বলেন, 'টার্মিনাল থেকে পুলিশ সদস্যদের টাকা উঠানোর বিষয়ে কোনো অভিযোগ আমি পাইনি। যদি কেউ পুলিশকে টাকা দেয় তাহলে টাকা দেওয়া বন্ধ করে আমার কাছে অভিযোগ করুক। আমি তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।'
টার্মিনাল লাগোয়া দোকানগুলোর মালিকরা জানান, দিনে-রাতে পুলিশের লাইনম্যান সবুর, মালিক সমিতির আইয়ুব আলী এবং সিটি করপোরেশনের হয়ে কাউসার, সাক্কু, আইয়ুবসহ কমপক্ষে ৯ জন ঘুরে ঘুরে চাঁদা তোলেন। এ ছাড়া শ্রমিক সংগঠন এবং স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারাও আলাদা করে চাঁদাবাজি করেন। প্রতিদিন, সপ্তাহে এবং মাসিক হারে লাখ লাখ টাকা চাঁদা তোলা হয়। বছরে এই চাঁদাবাজির পরিমাণ কয়েক কোটি টাকা।
টার্মিনালকেন্দ্রিক বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিন টার্মিনালের একটি দোকানের মালিকের কাছ থেকেই ৪৫০ টাকা আদায় করা হয়। পুলিশ, মালিক-শ্রমিকের একাধিক গ্রুপ, সিটি করপোরেশন, শ্রমিক ইউনিয়ন, স্থানীয় নেতা-কর্মীরা প্রতিদিন ও মাসে বাস মালিক এবং টার্মিনালকেন্দ্রিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে লাখ লাখ টাকা চাঁদাবাজি করে। এ ছাড়া টার্মিনাল থেকে ছেড়ে যাওয়ার পর প্রতিটি বাসের চালকদের বিভিন্ন ধাপে প্রতিদিন টাকা দিতে হয়। এ টাকার পরিমাণ পাঁচ শ থেকে এক হাজার। আর এর ধকল কিছুটা হলেও যায় যাত্রীদের ওপর দিয়ে। চাঁদা বাবদ খরচ পুষিয়ে নিতে বিভিন্ন রুটের বাসভাড়ার সঙ্গে কিছু কিছু পরিবহন বাড়তি টাকা যোগ করে দেয় বলে অভিযোগ করেছেন অনেক যাত্রী। টার্মিনালের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, বাসচালক, সুপারভাইজার, চালকের সহকারী ও যাত্রীদের আরো অনেকের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।
টার্মিনাল ভবন লাগোয়া একটি স্টেশনারি দোকানের মালিক মনির। তাঁর কর্মচারী রুবেল জানান, পুলিশের লাইনম্যান সবুর ও সাদা পোশাকের পুলিশ এসে প্রতিদিন ৬০ টাকা নেয়। প্রতিদিনের পাশাপাশি সাপ্তাহিক ৫০০ ও মাসিক হারে তাদের চাঁদার টাকা দেওয়া হয়। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনকে প্রতিদিন ১২০ টাকা ও স্থানীয় পরিবহন মালিক ও রাজনৈতিক নেতারা প্রতিদিন ২৭০ থেকে ৩০০ টাকা চাঁদা নেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বাস মালিক বলেন, 'উপায় নেই। ব্যবসা করতে হলে টাকা দিতেই হবে। আগের সরকারের সময়ও দিয়েছি, এখনো দিচ্ছি। আর বিষয়টি জানাজানি হলে আমাগোর অনেক চাপ আসে। হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। এসব নিয়ে কোনো কথা বলাই নিষেধ।'
তবে পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক চাঁদাবাজির কথা অস্বীকার করে কালের কণ্ঠকে বলেন, মহাখালী টার্মিনালে প্রতিদিন ছয়-সাত শ গাড়ি যাওয়া-আসা করে। প্রতিটি গাড়ি থেকে প্রতিদিন ৪০ টাকা মালিক সমিতির নামে নেওয়া হয়। সেই হিসাবে মাসে প্রায় ১০ লাখ টাকা বাস মালিকদের কাছ থেকে নেয় মালিক সমিতি। এ টাকা সিটি করপোরেশনের মাধ্যমে সরকারের কোষাগারে জমা পড়ে। এ ছাড়া সামান্য হারে শ্রমিকদের কল্যাণসহ টার্মিনালের দেখভাল করার জন্য আশপাশের বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বাস মালিকদের কাছ থেকে ১০-১৫ টাকা তারা নিয়ে থাকে। এটাকে অনেকে চাঁদাবাজি বলে থাকে। তিনি দাবি করেন, 'এটা চাঁদাবাজি নয়, সার্ভিস চার্জ।'
সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধায়ক নাসির উদ্দিন বলেন, টার্মিনালকেন্দ্রিক যা আয়-রোজগার হয় এর সবই সরকারি কোষাগারে জমা হয়। এখানে বাড়তি আয়ের কোনো সুযোগ নেই। টার্মিনালের আশপাশে অবৈধভাবে দোকানপাট থেকে সিটি করপোরেশন চাঁদাবাজি করছে এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'এ অভিযোগ ঠিক নয়, সিটি করপোরেশনের লোকজন কোনো চাঁদাবাজি করে না।'
ঢাকা মহানগর পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মো. ইমাম হোসেন বলেন, 'মহাখালী টার্মিনালে চাঁদাবাজির কোনো অভিযোগ তাঁর জানা নেই। পুলিশের নামে কেউ চাঁদাবাজি করে থাকলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
তবে অনুসন্ধানে দেখা গেছে, টার্মিনালকেন্দ্রিক আশপাশের শতাধিক দোকান থেকে সিটি করপোরেশন, পুলিশ, মালিক সমিতি, শ্রমিক সংগঠন ও স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা প্রতিদিন কমপক্ষে চার লাখ টাকা, মাসে কোটি কোটি টাকা চাঁদাবাজি করছে। এ ছাড়া গাড়ি পার্কিংয়ের নামে কমপক্ষে দুই লাখ টাকা তোলে তারা।
টার্মিনালের নিয়ন্ত্রণ : টার্মিনাল এলাকার লোকজন ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পরই টার্মিনালের নিয়ন্ত্রণ স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের হাতে চলে যায়। আগে ছিল বিএনপির স্থানীয় নেতাদের দখলে। স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের একাধিক গ্রুপ বিভিন্ন সংগঠনের নামে চাঁদার টাকা তোলে। এ টাকার ভাগ বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছায়।
পার্কিং নিয়ন্ত্রণ : টার্মিনালে গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য ঢাকা সিটি করপোরেশন গাড়িপ্রতি ৪০ টাকা নির্ধারণ করলেও নেওয়া হচ্ছে দ্বিগুণ। সম্প্রতি টার্মিনাল এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, ঝলক নামের একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে ৯০ টাকা আদায় করা হয়। তবে রশিদ দেওয়া হয় ৪০ টাকার। অনুসন্ধানকালে জানা গেছে, টার্মিনাল থেকে কয়েক শ বাস প্রতিদিন ছেড়ে যায়। প্রতিটি গাড়ি থেকে অতিরিক্ত টাকা নেওয়া হয়।
পুলিশের মাসোহারা : জানা গেছে, টার্মিনালের দোকানের পাশাপাশি প্রতিটি বাস কাউন্টার থেকে পুলিশ ও ট্রাফিক পুলিশ পৃথকভাবে মাসিক পাঁচ হাজার টাকা করে চাঁদা আদায় করে। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা পুলিশের চাঁদা নেওয়ার অভিযোগ করলেও কেউ তাদের নাম প্রকাশ করতে রাজি হননি।
অভিযোগের ব্যাপারে পুলিশের তেজগাঁও জোনের ডিসি বলেন, 'টার্মিনাল থেকে পুলিশ সদস্যদের টাকা উঠানোর বিষয়ে কোনো অভিযোগ আমি পাইনি। যদি কেউ পুলিশকে টাকা দেয় তাহলে টাকা দেওয়া বন্ধ করে আমার কাছে অভিযোগ করুক। আমি তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।'
No comments