রং বে র ং
প্লাতিনি-আলো ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ (মূূল পর্ব) এ পর্যন্ত দেখেছে সাত হ্যাটট্রিকম্যানকে। তবে সবার মধ্যে আলাদা হয়ে আছেন বর্তমান উয়েফা সভাপতি মিশেল প্লাতিনি। ১৯৮৪ সালের টুর্নামেন্টে বেলজিয়াম ও যুগোস্লাভিয়ার বিপক্ষে করেন দুটি হ্যাটট্রিক—সেই দুই হ্যাটট্রিকেও আবার খুব মিল। দুটি হ্যাটট্রিকেই দুটি গোল ছিল পায়ে, অন্যটি হেডে।
ইউরোতে বাকি ছয়টি হ্যাটট্রিক করেছেন ডেভিড ভিয়া, প্যাট্রিক ক্লাইভার্ট, সার্জিও কনসিকাও, মার্কো ফন বাস্তেন, ক্লাস আলফস, ডিয়েটার মুলার।
ডেনিস চমক
বাছাইপর্ব শেষ। গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হতে না পারায় টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে পড়া ডেনমার্কের খেলোয়াড়েরা ছিলেন ছুটি কাটানোর প্রস্তুতিতে। হঠাৎই খবর আসে গৃহযুদ্ধের কারণে তাদের গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন যুগোস্লাভিয়া টুর্নামেন্ট থেকে বাদ। তাদের জায়গায় খেলবে ডেনমার্ক! আবার মাঠে নামতে হলো ডেনিশ ফুটবলারদের। তবে খেললেন তাঁরা ছুটির আমেজেই। খেলোয়াড়েরা স্ত্রী-বান্ধবীদের সঙ্গে অবাধ মেলামেশার সুযোগ পেলেন, পেলেন বিয়ার পানের অনুমতিও! সিদ্ধান্তটা খুবই ফলপ্রসূ হয়েছিল। সবাইকে চমকে দিয়ে টুর্নামেন্ট জেতে ডেনমার্ক!
টস জিতে ফাইনাল!
ভাগ্য বটে ইতালির! টস জিতেই ফাইনালে!! ঘটনা ১৯৬৮ ইউরোর। সোভিয়েত ইউনিয়নের বিপক্ষে ইতালির সেমিফাইনালটি গোলশূন্য ড্র হলে ফাইনালিস্ট নির্ধারণে আশ্রয় নেওয়া হয়েছিল টসের। ফাইনালে যুগোস্লাভিয়ার বিপক্ষেও ১-১ গোলে ড্র করেছিল ইতালি। এবারও ভাগ্য ভালো তাদের। টসে হারার মতো ঝুঁকিতে পড়তে হয়নি তাদের। কর্তৃপক্ষ চ্যাম্পিয়ন নির্ধারণে নতুন ম্যাচের সিদ্ধান্ত নিলে নিজেদের মেলে ধরার সুযোগ পায় তারা। ২-০ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয় ইতালি।
অদম্য তুরস্ক
হতে পারে ২০০৮-এর চ্যাম্পিয়ন স্পেন, কিন্তু পিছিয়ে পড়েও শেষ মুহূর্তে বারবার ম্যাচে ফেরার জন্য যদি কোনো ট্রফি থাকত, তবে নিশ্চিতভাবেই সেটি উঠত তুরস্কের হাতে। গ্রুপ ম্যাচে সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে জেতে তারা ম্যাচে শেষ যোগ হওয়া সময়ে গোল করে। চেক প্রজাতন্ত্রের বিপক্ষে হারের কিনারায় দাঁড়িয়ে তুরস্ক ৮৭ ও ৮৯ মিনিটে গোল করে জিতে যায় ৩-২ গোলে। শেষ আটে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষেও নাটকীয়তা। নির্ধারিত সময়ে গোলশূন্য ড্রয়ের পর ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। ম্যাচের ১১৯ মিনিটে গোল করে বসে ক্রোয়েশিয়া। ১২২ মিনিটে (বাড়তি সময়) পরিশোধ করে খেলা টাইব্রেকারে নিয়ে যায় তুরস্ক। ৩-১ ব্যবধানে জিতে ওঠে শেষ চারে। সেমিফাইনালে শেষ মুহূর্তের গোলে জার্মানি ৩-২ ব্যবধানে হারায় তুরস্ককে। তবে ওই ম্যাচেও ২-১-এ পিছিয়ে পড়া তুর্কিরা ২-২ গোলে সমতা এনেছিল নির্ধারিত সময়ের মাত্র চার মিনিট আগে।
শাহরিয়ার ফিরোজ
ডেনিস চমক
বাছাইপর্ব শেষ। গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হতে না পারায় টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে পড়া ডেনমার্কের খেলোয়াড়েরা ছিলেন ছুটি কাটানোর প্রস্তুতিতে। হঠাৎই খবর আসে গৃহযুদ্ধের কারণে তাদের গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন যুগোস্লাভিয়া টুর্নামেন্ট থেকে বাদ। তাদের জায়গায় খেলবে ডেনমার্ক! আবার মাঠে নামতে হলো ডেনিশ ফুটবলারদের। তবে খেললেন তাঁরা ছুটির আমেজেই। খেলোয়াড়েরা স্ত্রী-বান্ধবীদের সঙ্গে অবাধ মেলামেশার সুযোগ পেলেন, পেলেন বিয়ার পানের অনুমতিও! সিদ্ধান্তটা খুবই ফলপ্রসূ হয়েছিল। সবাইকে চমকে দিয়ে টুর্নামেন্ট জেতে ডেনমার্ক!
টস জিতে ফাইনাল!
ভাগ্য বটে ইতালির! টস জিতেই ফাইনালে!! ঘটনা ১৯৬৮ ইউরোর। সোভিয়েত ইউনিয়নের বিপক্ষে ইতালির সেমিফাইনালটি গোলশূন্য ড্র হলে ফাইনালিস্ট নির্ধারণে আশ্রয় নেওয়া হয়েছিল টসের। ফাইনালে যুগোস্লাভিয়ার বিপক্ষেও ১-১ গোলে ড্র করেছিল ইতালি। এবারও ভাগ্য ভালো তাদের। টসে হারার মতো ঝুঁকিতে পড়তে হয়নি তাদের। কর্তৃপক্ষ চ্যাম্পিয়ন নির্ধারণে নতুন ম্যাচের সিদ্ধান্ত নিলে নিজেদের মেলে ধরার সুযোগ পায় তারা। ২-০ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয় ইতালি।
অদম্য তুরস্ক
হতে পারে ২০০৮-এর চ্যাম্পিয়ন স্পেন, কিন্তু পিছিয়ে পড়েও শেষ মুহূর্তে বারবার ম্যাচে ফেরার জন্য যদি কোনো ট্রফি থাকত, তবে নিশ্চিতভাবেই সেটি উঠত তুরস্কের হাতে। গ্রুপ ম্যাচে সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে জেতে তারা ম্যাচে শেষ যোগ হওয়া সময়ে গোল করে। চেক প্রজাতন্ত্রের বিপক্ষে হারের কিনারায় দাঁড়িয়ে তুরস্ক ৮৭ ও ৮৯ মিনিটে গোল করে জিতে যায় ৩-২ গোলে। শেষ আটে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষেও নাটকীয়তা। নির্ধারিত সময়ে গোলশূন্য ড্রয়ের পর ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। ম্যাচের ১১৯ মিনিটে গোল করে বসে ক্রোয়েশিয়া। ১২২ মিনিটে (বাড়তি সময়) পরিশোধ করে খেলা টাইব্রেকারে নিয়ে যায় তুরস্ক। ৩-১ ব্যবধানে জিতে ওঠে শেষ চারে। সেমিফাইনালে শেষ মুহূর্তের গোলে জার্মানি ৩-২ ব্যবধানে হারায় তুরস্ককে। তবে ওই ম্যাচেও ২-১-এ পিছিয়ে পড়া তুর্কিরা ২-২ গোলে সমতা এনেছিল নির্ধারিত সময়ের মাত্র চার মিনিট আগে।
শাহরিয়ার ফিরোজ
No comments