১৭ বালতি ডিম সংগ্রহ করেছেন বিতান বড়ুয়া
রাউজান উপজেলার পশ্চিম গহিরার অংকুরিঘোনা এলাকার মাছচাষি বিতান বড়ুয়া (৩৫) বাবা সাধন বড়ুয়ার (৬৫) পথ ধরে হালদার রুইজাতীয় মাছের ডিম সংগ্রহ ও পোনা উৎপাদনের পেশায় জড়িয়ে পড়েছেন। তফাত শুধু একটি—তাঁর বাবা সনাতন পদ্ধতিতে কুয়ায় ডিমের রেণু ফোটাতেন আর বিতান আধুনিক বোতল হ্যাচারি পদ্ধতি ব্যবহার করে
হালদার ডিমের পোনা ফোটাচ্ছেন। তবে এবার ডিম সংগ্রহের পরিমাণ বেশি হওয়ায় তিনি বোতল হ্যাচারির পাশাপাশি সনাতন পদ্ধতিতেও রেণু উৎপাদন করছেন।
গত শনিবার দুপুরে অংকুরিঘোনা এলাকায় নিজের বোতল হ্যাচারির সামনে হালদা নদী থেকে ডিম সংগ্রহের বিষয়ে প্রথম আলোর সঙ্গে কথা বলেন বিতান। শুক্রবার চারটি নৌকায় ১৭ বালতি ডিম সংগ্রহ করেছেন বলে জানালেন তিনি। এসব ডিম থেকে প্রায় পাঁচ কেজি রেণুপোনা উৎপাদন হবে উল্লেখ করে বিতান বলেন, প্রতিকেজি রেণুপোনার বাজারমূল্য ৩৫ থেকে ৪০ হাজার টাকা হতে পারে। গত পাঁচ থেকে সাত বছরের মধ্যে এবার আবহাওয়া অনুকূল ও পাহাড়ি ঢল নিয়ন্ত্রণে থাকায় ডিম বেশি সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছে।
বিতান জানান এক সপ্তাহের মধ্যে রেণুপোনা বিক্রি করতে পারবেন তিনি। সব মিলিয়ে এবার পোনা বেচে দেড় থেকে দুই লাখ টাকা আয় হতে পারে বলে আশা করছেন তিনি।
গত শনিবার দুপুরে অংকুরিঘোনা এলাকায় নিজের বোতল হ্যাচারির সামনে হালদা নদী থেকে ডিম সংগ্রহের বিষয়ে প্রথম আলোর সঙ্গে কথা বলেন বিতান। শুক্রবার চারটি নৌকায় ১৭ বালতি ডিম সংগ্রহ করেছেন বলে জানালেন তিনি। এসব ডিম থেকে প্রায় পাঁচ কেজি রেণুপোনা উৎপাদন হবে উল্লেখ করে বিতান বলেন, প্রতিকেজি রেণুপোনার বাজারমূল্য ৩৫ থেকে ৪০ হাজার টাকা হতে পারে। গত পাঁচ থেকে সাত বছরের মধ্যে এবার আবহাওয়া অনুকূল ও পাহাড়ি ঢল নিয়ন্ত্রণে থাকায় ডিম বেশি সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছে।
বিতান জানান এক সপ্তাহের মধ্যে রেণুপোনা বিক্রি করতে পারবেন তিনি। সব মিলিয়ে এবার পোনা বেচে দেড় থেকে দুই লাখ টাকা আয় হতে পারে বলে আশা করছেন তিনি।
No comments