চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ইলিয়াসের-স্ত্রীকে নিয়ে নিষ্ফল অভিযান
রাজধানীর রাস্তা থেকে নিখোঁজ হওয়ার চার দিন পার হলেও বিএনপির নেতা ইলিয়াস আলী ও তাঁর গাড়ির চালক আনসারের হদিস মেলেনি। উড়ো খবরের ভিত্তিতে তাঁদের সন্ধানে গতকাল সন্ধ্যায় গাজীপুরের পুবাইলের একটি বাড়িতে র্যাব ও পুলিশ অভিযান চালিয়েছে।
অভিযানে ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসিনা রুশদীরও ছিলেন। কিন্তু ওই বাড়িতে কাউকে পাওয়া যায়নি।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, কে বা কারা গতকাল শনিবার দুপুরে ইলিয়াস আলীর স্ত্রীর কাছে পুবাইল এলাকার মানচিত্রসহ একটি বাড়ির ঠিকানা দিয়ে উড়ো খবর দেয়, ইলিয়াস আলী ও চালক আনসার ওই বাড়িতে আছেন। তিনি সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি পুলিশ ও র্যাবের কর্মকর্তাদের জানান।
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার এম সোহায়েল প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল দুপুরে ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসিনা রুশদীর র্যাব ও পুলিশকে ফোন করে জরুরি ভিত্তিতে তাঁর বাসায় যেতে বলেন। র্যাব ও গুলশান বিভাগের পুলিশের কর্মকর্তারা তাঁর বাসায় গেলে তিনি ওই উড়ো খবর ও ঠিকানাসহ মানচিত্রটি দেখান।
পুলিশের একজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, তাহসিনা রুশদীরকে সঙ্গে নিয়ে বিকেল পাঁচটার দিকে র্যাব ও পুলিশ গাজীপুরের পুবাইলের উদ্দেশে রওনা হন। তাঁদের সঙ্গে গাজীপুর পুলিশের একটি দলও যোগ দেয়। তাদের সবার সামনে ছিল তাহসিনা রুশদীর গাড়ি।
র্যাবের পরিচালক সোহায়েল বলেন, মানচিত্র ধরে পুবাইলের মূল সড়ক থেকে এক কিলোমিটার ভেতরের একটি দোতলা বাড়িতে তাঁরা অভিযান চালান। ওই সময় সেখানে বিদ্যুৎ ছিল না। ওই বাড়ির মালিক একজন ব্যবসায়ী। ওই বাড়িসহ আশপাশে আরও কয়েকটি বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়। কিন্তু কাউকে পাওয়া যায়নি। রাত পৌনে নয়টা পর্যন্ত এই অভিযান চলে।
এদিকে র্যাব ও পুলিশের কর্মকর্তারা বলেছেন, ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় তাঁরা এখনো অন্ধকারে আছেন। তবে মুঠোফোনের কল তালিকা ধরে ইলিয়াস আলী সর্বশেষ কথা বলেছেন—বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের এমন ২৫ নেতা-কর্মীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ, র্যাব ও ডিবি। তবে তাঁদের কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
এ রহস্য উদ্ঘাটনে ঢাকা মহানগর পুলিশ তিন সদস্যের একটি দল গঠন করেছে। গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপকমিশনার মহাবুবর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, এখন পর্যন্ত তাঁরা কোনো কিছুই বের করতে পারেননি। তবে তাঁরা দিন-রাত চেষ্টা করছেন।
গত মঙ্গলবার মধ্যরাতে রাজধানীর বনানী এলাকা থেকে চালকসহ নিখোঁজ হন ইলিয়াস আলী। তাঁর গাড়ি দরজা খোলা অবস্থায় বনানী ২ নম্বর সড়কে রাস্তার মাঝখানে পড়ে ছিল। পরে পুলিশ গাড়িটি উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় প্রথম থেকেই বিএনপি অভিযোগ করে আসছে, সরকারের লোকজন ইলিয়াস আলীকে অপহরণ ও গুম করেছে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, কে বা কারা গতকাল শনিবার দুপুরে ইলিয়াস আলীর স্ত্রীর কাছে পুবাইল এলাকার মানচিত্রসহ একটি বাড়ির ঠিকানা দিয়ে উড়ো খবর দেয়, ইলিয়াস আলী ও চালক আনসার ওই বাড়িতে আছেন। তিনি সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি পুলিশ ও র্যাবের কর্মকর্তাদের জানান।
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার এম সোহায়েল প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল দুপুরে ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসিনা রুশদীর র্যাব ও পুলিশকে ফোন করে জরুরি ভিত্তিতে তাঁর বাসায় যেতে বলেন। র্যাব ও গুলশান বিভাগের পুলিশের কর্মকর্তারা তাঁর বাসায় গেলে তিনি ওই উড়ো খবর ও ঠিকানাসহ মানচিত্রটি দেখান।
পুলিশের একজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, তাহসিনা রুশদীরকে সঙ্গে নিয়ে বিকেল পাঁচটার দিকে র্যাব ও পুলিশ গাজীপুরের পুবাইলের উদ্দেশে রওনা হন। তাঁদের সঙ্গে গাজীপুর পুলিশের একটি দলও যোগ দেয়। তাদের সবার সামনে ছিল তাহসিনা রুশদীর গাড়ি।
র্যাবের পরিচালক সোহায়েল বলেন, মানচিত্র ধরে পুবাইলের মূল সড়ক থেকে এক কিলোমিটার ভেতরের একটি দোতলা বাড়িতে তাঁরা অভিযান চালান। ওই সময় সেখানে বিদ্যুৎ ছিল না। ওই বাড়ির মালিক একজন ব্যবসায়ী। ওই বাড়িসহ আশপাশে আরও কয়েকটি বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়। কিন্তু কাউকে পাওয়া যায়নি। রাত পৌনে নয়টা পর্যন্ত এই অভিযান চলে।
এদিকে র্যাব ও পুলিশের কর্মকর্তারা বলেছেন, ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় তাঁরা এখনো অন্ধকারে আছেন। তবে মুঠোফোনের কল তালিকা ধরে ইলিয়াস আলী সর্বশেষ কথা বলেছেন—বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের এমন ২৫ নেতা-কর্মীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ, র্যাব ও ডিবি। তবে তাঁদের কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
এ রহস্য উদ্ঘাটনে ঢাকা মহানগর পুলিশ তিন সদস্যের একটি দল গঠন করেছে। গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপকমিশনার মহাবুবর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, এখন পর্যন্ত তাঁরা কোনো কিছুই বের করতে পারেননি। তবে তাঁরা দিন-রাত চেষ্টা করছেন।
গত মঙ্গলবার মধ্যরাতে রাজধানীর বনানী এলাকা থেকে চালকসহ নিখোঁজ হন ইলিয়াস আলী। তাঁর গাড়ি দরজা খোলা অবস্থায় বনানী ২ নম্বর সড়কে রাস্তার মাঝখানে পড়ে ছিল। পরে পুলিশ গাড়িটি উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় প্রথম থেকেই বিএনপি অভিযোগ করে আসছে, সরকারের লোকজন ইলিয়াস আলীকে অপহরণ ও গুম করেছে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।
No comments