অহেতুক কৌতুক
সুখী দাম্পত্যের জন্য পুরুষের করণীয় দুটো: ১. যখনই কোনো ভুল করবেন, সঙ্গে সঙ্গে স্বীকার করতে ভুলবেন না।
২. যদি আপনার কথাই ঠিক হয়, তাহলে মনের ভুলেও সেটা বলতে যাবেন না। দরজার সামনে একটা ছেলেকে বল খেলতে দেখে সেলসম্যান জিজ্ঞেস করলেন, ‘এই ছেলে, তোমার মা কি বাড়িতে আছেন?’
২. যদি আপনার কথাই ঠিক হয়, তাহলে মনের ভুলেও সেটা বলতে যাবেন না। দরজার সামনে একটা ছেলেকে বল খেলতে দেখে সেলসম্যান জিজ্ঞেস করলেন, ‘এই ছেলে, তোমার মা কি বাড়িতে আছেন?’
ছেলেটা জবাব দেয়, ‘হ্যাঁ, আছে।’
সেলসম্যান ছেলেটাকে পাশ কাটিয়ে দরজার দিকে এগিয়ে যান, তারপর কলবেল চাপেন। একবার, দুইবার, তিনবার। কিন্তু কেউ সাড়া দেয় না। শেষতক বিরক্ত হয়ে তিনি ছেলেটাকে বললেন, ‘কী ব্যাপার! তুমি না বললে, তোমার মা ঘরে আছেন?’
ছেলেটা ত্বরিত জবাব দেয়, ‘আমার মা তো বাড়িতেই আছে। কিন্তু এটা যে আমাদের বাড়ি, সেটা কখন বললাম?’
প্রথম বন্ধু: পা ভেঙে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর ডাক্তার বলেছিল, এক সপ্তাহের মধ্যেই আমি হাঁটতে পারব।
দ্বিতীয় বন্ধু: সত্যি সত্যি পেরেছিলি?
প্রথম বন্ধু: না পেরে কী উপায় ছিল! হাসপাতালের বিল মেটাতে গাড়িটা বিক্রি করে দিতে হলো যে।
ডাক্তার: আপনার ছেলের দাঁত তুলে দিয়েছি। এবার জলদি ৫০০ টাকা দিন।
মা: কিন্তু আপনার ফি তো ১০০ টাকা।
ডাক্তার: আপনার ছেলের চিৎকারে যে আমার আর চারটে রোগী ভেগে গেল, সেই টাকাটা কে দেবে, শুনি?
সংসদের গেটের সামনে ভাঙাচোরা একটা সাইকেলে তালা মেরে রেখে যাচ্ছিল এক লোক। তা দেখে হা হা করে ছুটে আসে দারোয়ান। চিৎকার করে বলে, ‘ওই ব্যাটা, এখানে সাইকেল রাখছিস কী বুঝে? জানিস না, এ পথ দিয়ে মন্ত্রী-মিনিস্টাররা যান।’
লোকটা একগাল হেসে জবাব দেয়, ‘কোনো সমস্যা নাই ভাইজান, সাইকেলে তালা মাইরা দিছি।’
সংগ্রহ: কাওছার শাকিল
সেলসম্যান ছেলেটাকে পাশ কাটিয়ে দরজার দিকে এগিয়ে যান, তারপর কলবেল চাপেন। একবার, দুইবার, তিনবার। কিন্তু কেউ সাড়া দেয় না। শেষতক বিরক্ত হয়ে তিনি ছেলেটাকে বললেন, ‘কী ব্যাপার! তুমি না বললে, তোমার মা ঘরে আছেন?’
ছেলেটা ত্বরিত জবাব দেয়, ‘আমার মা তো বাড়িতেই আছে। কিন্তু এটা যে আমাদের বাড়ি, সেটা কখন বললাম?’
প্রথম বন্ধু: পা ভেঙে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর ডাক্তার বলেছিল, এক সপ্তাহের মধ্যেই আমি হাঁটতে পারব।
দ্বিতীয় বন্ধু: সত্যি সত্যি পেরেছিলি?
প্রথম বন্ধু: না পেরে কী উপায় ছিল! হাসপাতালের বিল মেটাতে গাড়িটা বিক্রি করে দিতে হলো যে।
ডাক্তার: আপনার ছেলের দাঁত তুলে দিয়েছি। এবার জলদি ৫০০ টাকা দিন।
মা: কিন্তু আপনার ফি তো ১০০ টাকা।
ডাক্তার: আপনার ছেলের চিৎকারে যে আমার আর চারটে রোগী ভেগে গেল, সেই টাকাটা কে দেবে, শুনি?
সংসদের গেটের সামনে ভাঙাচোরা একটা সাইকেলে তালা মেরে রেখে যাচ্ছিল এক লোক। তা দেখে হা হা করে ছুটে আসে দারোয়ান। চিৎকার করে বলে, ‘ওই ব্যাটা, এখানে সাইকেল রাখছিস কী বুঝে? জানিস না, এ পথ দিয়ে মন্ত্রী-মিনিস্টাররা যান।’
লোকটা একগাল হেসে জবাব দেয়, ‘কোনো সমস্যা নাই ভাইজান, সাইকেলে তালা মাইরা দিছি।’
সংগ্রহ: কাওছার শাকিল
No comments