ফেনীতে যুবলীগের নেতা, নোয়াখালীতে যুবদলের কর্মী খুন
ফেনীর সদর উপজেলার ফাজিলপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সহসভাপতি শহীদুল্লাহ মুহুরী (৪৫) গত রোববার রাতে খুন হয়েছেন। অন্যদিকে, নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার অভিরামপুর গ্রামে খুন হন যুবদলের কর্মী সাইফুল ইসলাম ওরফে উজ্জ্বল (২৬)।
নিহত শহীদুল্লাহর স্ত্রী আকলিমা খাতুন অভিযোগ করেন, ফাজিলপুর ইউনিয়নের রাজনগর গ্রামের শহীদুল্লাহ মুহুরী রোববার রাতে খাবার খেয়ে ঘুমানোর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এমন সময় আইয়ুব খান ও সামছুল হক নামের স্থানীয় দুই ব্যক্তি তাঁকে কথা আছে বলে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যান। এরপর তিনি আর ফিরে আসেননি। এমনকি তাঁর মুঠোফোনও বন্ধ পাওয়া যায়। পরে গতকাল সোমবার সকালে স্থানীয় জিন্না উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠের পাশে তাঁর লাশ ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজিম উদ্দিন জানান, শহীদুল্লাহকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় আকলিমা খাতুন বাদী হয়ে হত্যার মামলা করেছেন। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
হত্যাকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতে গতকাল ফেনীতে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে। সমাবেশে বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আজিজ আহম্মদ চৌধুরী, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান, ফেনী পৌরসভার মেয়র ও যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারী প্রমুখ।
নোয়াখালীতে নিহত সাইফুল ইসলামের মা সালেহা বেগম অভিযোগ করেন, বেগমগঞ্জ উপজেলার আমানউল্লাপুর ইউনিয়নের অভিরামপুর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তার ছেলে সাইফুলকে রোববার রাত নয়টার দিকে একই গ্রামের দেলোয়ার হোসেন ডেকে নিয়ে যায়। সাইফুল রাতে আর বাড়ি ফেরেনি। গতকাল সকালে স্থানীয় সৈয়দ আলী মুন্সীর বাড়ির পশ্চিম দিকের ভিটিতে তার গলাকাটা লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায়।
বেগমগঞ্জ থানার ওসি মো. আমিরুল আলম গতকাল বিকেলে জানান, পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
ওসি জানান, সাইফুল এলাকার খারাপ ছেলেদের সঙ্গে নিয়মিত আড্ডা দিতেন। প্রাথমিক তদন্ত অনুযায়ী, অভ্যন্তরীণ বিরোধের জের ধরে তিনি খুন হয়ে থাকতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। সাইফুলের সঙ্গে যাদের বিরোধ ছিল, তাদের সম্পর্কে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।
ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজিম উদ্দিন জানান, শহীদুল্লাহকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় আকলিমা খাতুন বাদী হয়ে হত্যার মামলা করেছেন। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
হত্যাকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতে গতকাল ফেনীতে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে। সমাবেশে বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আজিজ আহম্মদ চৌধুরী, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান, ফেনী পৌরসভার মেয়র ও যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারী প্রমুখ।
নোয়াখালীতে নিহত সাইফুল ইসলামের মা সালেহা বেগম অভিযোগ করেন, বেগমগঞ্জ উপজেলার আমানউল্লাপুর ইউনিয়নের অভিরামপুর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তার ছেলে সাইফুলকে রোববার রাত নয়টার দিকে একই গ্রামের দেলোয়ার হোসেন ডেকে নিয়ে যায়। সাইফুল রাতে আর বাড়ি ফেরেনি। গতকাল সকালে স্থানীয় সৈয়দ আলী মুন্সীর বাড়ির পশ্চিম দিকের ভিটিতে তার গলাকাটা লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায়।
বেগমগঞ্জ থানার ওসি মো. আমিরুল আলম গতকাল বিকেলে জানান, পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
ওসি জানান, সাইফুল এলাকার খারাপ ছেলেদের সঙ্গে নিয়মিত আড্ডা দিতেন। প্রাথমিক তদন্ত অনুযায়ী, অভ্যন্তরীণ বিরোধের জের ধরে তিনি খুন হয়ে থাকতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। সাইফুলের সঙ্গে যাদের বিরোধ ছিল, তাদের সম্পর্কে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।
No comments