সপরিবারে চিত্রগ্রাহক নিখোঁজ
মেঘনায় লঞ্চডুবির পর থেকে বাংলাভিশনের সিনিয়র চিত্রগ্রাহক মাসুদ চৌধুরী সপরিবারে নিখোঁজ রয়েছেন। গত বুধবার চাচাতো ভাইয়ের বিয়েতে যোগ দিতে ঢাকা থেকে শরীয়তপুর যান তিনি। গতকাল সোমবার একমাত্র ছেলে মাহিম আর স্ত্রী পান্নাকে নিয়ে তিনি ঢাকা ফিরছিলেন।
তাঁদের সঙ্গে ছিলেন চাচাতো ভাই শিমুল চৌধুরী। লঞ্চডুবির পর থেকে এখন পর্যন্ত তাঁদের কারো খোঁজ মেলেনি। ধারণা করা হচ্ছে, তাঁদের কেউ বেঁচে নেই।
লঞ্চডুবির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান মাসুদ চৌধুরীর ভাগ্নে জামালউদ্দিন। তিনিও বাংলাভিশনের সিনিয়র চিত্রগ্রাহক। কালের কণ্ঠকে তিনি রাত সাড়ে ৯টার দিকে জানান, 'আমরা সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজ করেছি। এখন পর্যন্ত তাঁদের সন্ধান মেলেনি। তিনি কাঁদতে কাঁদতে বলেন, 'তাদের কেউ হয়তো বেঁচে নেই। যদি বেঁচে থাকত তাহলে তো খোঁজ মিলত।'
খবর পেয়েই ছুটে যান মাসুদ চৌধুরীর বড় ভাই ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের চিত্রগ্রাহক মামুন চৌধুরী। তিনি জানান, তাঁর ছোট ভাই মাসুদ চৌধুরী, ছোট ভাইয়ের স্ত্রী পান্না চৌধুরী ও তাঁদের আড়াই বছরের ছেলে মাহিন চৌধুরী গত বুধবার ছুটিতে শরীয়তপুরের নড়িয়ায় গ্রামের বাড়িতে গিয়েছিলেন। সোমবার রাতে এমভি শরীয়তপুর-১ লঞ্চটির কেবিনে ঢাকা ফিরছিলেন তাঁরা। লঞ্চডুবির পর থেকে তাঁদের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। এ সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন মাসুদের ছোট ভাই ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের ক্যামেরাম্যান মামুন চৌধুরী।
বাংলাভিশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ঘটনাস্থলে ইতিমধ্যে কয়েকজন সহকর্মী গেছেন। তাঁরাও মাসুদ চৌধুরীর খোঁজ করছেন। তবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত তাঁদের খোঁজ মেলেনি।
মাসুদের আত্মীয় মো. আসিক বলেন, 'ঢাকার বাসায় তাঁর যাবতীয় জিনিসপত্র রয়ে গেছে। তিনি আর নেই, এগুলো এখন শুধুই স্মৃতি।'
মাসুদ চৌধুরী থাকতেন ঢাকার লালবাগ এলাকার এক ভাড়া বাসায়। এ মাসেই তিনি বাসা বদল করে উঠেছিলেন আজিমপুরের এক বাসায়।
লঞ্চডুবির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান মাসুদ চৌধুরীর ভাগ্নে জামালউদ্দিন। তিনিও বাংলাভিশনের সিনিয়র চিত্রগ্রাহক। কালের কণ্ঠকে তিনি রাত সাড়ে ৯টার দিকে জানান, 'আমরা সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজ করেছি। এখন পর্যন্ত তাঁদের সন্ধান মেলেনি। তিনি কাঁদতে কাঁদতে বলেন, 'তাদের কেউ হয়তো বেঁচে নেই। যদি বেঁচে থাকত তাহলে তো খোঁজ মিলত।'
খবর পেয়েই ছুটে যান মাসুদ চৌধুরীর বড় ভাই ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের চিত্রগ্রাহক মামুন চৌধুরী। তিনি জানান, তাঁর ছোট ভাই মাসুদ চৌধুরী, ছোট ভাইয়ের স্ত্রী পান্না চৌধুরী ও তাঁদের আড়াই বছরের ছেলে মাহিন চৌধুরী গত বুধবার ছুটিতে শরীয়তপুরের নড়িয়ায় গ্রামের বাড়িতে গিয়েছিলেন। সোমবার রাতে এমভি শরীয়তপুর-১ লঞ্চটির কেবিনে ঢাকা ফিরছিলেন তাঁরা। লঞ্চডুবির পর থেকে তাঁদের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। এ সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন মাসুদের ছোট ভাই ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের ক্যামেরাম্যান মামুন চৌধুরী।
বাংলাভিশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ঘটনাস্থলে ইতিমধ্যে কয়েকজন সহকর্মী গেছেন। তাঁরাও মাসুদ চৌধুরীর খোঁজ করছেন। তবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত তাঁদের খোঁজ মেলেনি।
মাসুদের আত্মীয় মো. আসিক বলেন, 'ঢাকার বাসায় তাঁর যাবতীয় জিনিসপত্র রয়ে গেছে। তিনি আর নেই, এগুলো এখন শুধুই স্মৃতি।'
মাসুদ চৌধুরী থাকতেন ঢাকার লালবাগ এলাকার এক ভাড়া বাসায়। এ মাসেই তিনি বাসা বদল করে উঠেছিলেন আজিমপুরের এক বাসায়।
No comments