নারায়ণগঞ্জে বাসচালক ও সহকারীকে লাঠিপেটা-পরিবহন-শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যাত্রী ভোগান্তি
নারায়ণগঞ্জে সহকারী পুলিশ সুপার ক অঞ্চলের (সার্কেল এএসপি) দেহরক্ষীর লাঠিপেটায় বাসচালক ও তাঁর সহকারী আহত হয়েছেন। এ ঘটনার প্রতিবাদে পরিবহন-শ্রমিকেরা আধাঘণ্টা সড়ক অবরোধ করে রাখেন। এ সময় ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ হলে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। পরে পুলিশ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে সমাধানের আশ্বাস দিলে পরিবহন-শ্রমিকেরা অবরোধ তুলে নেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে নয়টায় শহরের এক নম্বর রেলগেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পরিবহন-শ্রমিকেরা জানান, সকাল সাড়ে নয়টায় শহরের এক নম্বর রেলগেট এলাকায় নসিব পরিবহনের একটি বাস পেছনের দিকে ব্যাক করে কাউন্টারে যাচ্ছিল। গাড়িটি ঘোরাতে গেলে ওই সড়কে জ্যামের সৃষ্টি হয়। এ সময় ওই দিক দিয়ে সহকারী পুলিশ সুপার (ক অঞ্চল) গোলাম আজাদ খানের গাড়ি জ্যামে আটকা পড়ে। এ সময় সহকারী পুলিশ সুপারের (ক অঞ্চল) বডিগার্ড ইব্রাহিমের সঙ্গে বাসচালকের বাগিবতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে গাড়ি থেকে নেমে এসে ইব্রাহিম নসিব পরিবহনের বাসচালক মো. সালুকে (৩৫) লাঠি দিয়ে পেটান। এতে সালুর মাথা ফেটে যায়। তাঁকে বাঁচাতে সহকারী আবুল হোসেন এগিয়ে এলে তাঁকেও পেটানো হয়। তাঁকে আশপাশের লোকজন উদ্ধার করে শহরের খানপুরে অবস্থিত ২০০ শয্যাবিশিষ্ট নারায়ণগঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে যায়।
এ ঘটনার প্রতিবাদে পরিবহন-শ্রমিকেরা ওই সড়ক আধাঘণ্টা অবরোধ করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। পরে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মঞ্জুর কাদের গিয়ে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের আশ্বাস দিলে পরিবহন-শ্রমিকেরা অবরোধ তুলে নেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।
নসিব পরিবহনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইফুল ইসলাম জানান, শহরের এক নম্বর রেলগেট এলাকায় ২৮১ নম্বর বাসটি পেছনের দিকে চালিয়ে কাউন্টারের নেওয়ার সময় অহেতুক সহকারী পুলিশ সুপারের (ক অঞ্চল) বডিগার্ড ইব্রাহিম লাঠি দিয়ে পিটিয়ে তাঁর মাথা ফাটিয়ে দেন এবং তাঁর সহকারীকে আহত করেন। বাসচালক সালুকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনার পরিবহন-শ্রমিকেরা ক্ষুব্ধ হয়ে সকাল সাড়ে নয়টা থেকে ১০টা পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করেন। পরে সার্কেল এএসপি ও থানার ওসি বিষয়টি সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের আশ্বাস দিলে অবরোধ তুলে নেওয়া হয়। নারায়ণগঞ্জ সদর মডের থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঞ্জুর কাদের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, বিষয়টি সমঝোতা করা হয়েছে। আহত বাসচালকের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পরিবহন-শ্রমিকেরা জানান, সকাল সাড়ে নয়টায় শহরের এক নম্বর রেলগেট এলাকায় নসিব পরিবহনের একটি বাস পেছনের দিকে ব্যাক করে কাউন্টারে যাচ্ছিল। গাড়িটি ঘোরাতে গেলে ওই সড়কে জ্যামের সৃষ্টি হয়। এ সময় ওই দিক দিয়ে সহকারী পুলিশ সুপার (ক অঞ্চল) গোলাম আজাদ খানের গাড়ি জ্যামে আটকা পড়ে। এ সময় সহকারী পুলিশ সুপারের (ক অঞ্চল) বডিগার্ড ইব্রাহিমের সঙ্গে বাসচালকের বাগিবতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে গাড়ি থেকে নেমে এসে ইব্রাহিম নসিব পরিবহনের বাসচালক মো. সালুকে (৩৫) লাঠি দিয়ে পেটান। এতে সালুর মাথা ফেটে যায়। তাঁকে বাঁচাতে সহকারী আবুল হোসেন এগিয়ে এলে তাঁকেও পেটানো হয়। তাঁকে আশপাশের লোকজন উদ্ধার করে শহরের খানপুরে অবস্থিত ২০০ শয্যাবিশিষ্ট নারায়ণগঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে যায়।
এ ঘটনার প্রতিবাদে পরিবহন-শ্রমিকেরা ওই সড়ক আধাঘণ্টা অবরোধ করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। পরে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মঞ্জুর কাদের গিয়ে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের আশ্বাস দিলে পরিবহন-শ্রমিকেরা অবরোধ তুলে নেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।
নসিব পরিবহনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইফুল ইসলাম জানান, শহরের এক নম্বর রেলগেট এলাকায় ২৮১ নম্বর বাসটি পেছনের দিকে চালিয়ে কাউন্টারের নেওয়ার সময় অহেতুক সহকারী পুলিশ সুপারের (ক অঞ্চল) বডিগার্ড ইব্রাহিম লাঠি দিয়ে পিটিয়ে তাঁর মাথা ফাটিয়ে দেন এবং তাঁর সহকারীকে আহত করেন। বাসচালক সালুকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনার পরিবহন-শ্রমিকেরা ক্ষুব্ধ হয়ে সকাল সাড়ে নয়টা থেকে ১০টা পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করেন। পরে সার্কেল এএসপি ও থানার ওসি বিষয়টি সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের আশ্বাস দিলে অবরোধ তুলে নেওয়া হয়। নারায়ণগঞ্জ সদর মডের থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঞ্জুর কাদের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, বিষয়টি সমঝোতা করা হয়েছে। আহত বাসচালকের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
No comments