গণতন্ত্র বজায় রাখতে ঐক্যবদ্ধ হোন: আশরাফ
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দেশের গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা নেওয়ার জন্য রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যমের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
সৈয়দ আশরাফ বলেন, ‘গণতন্ত্র বিনষ্ট হলে সবার ক্ষতি হবে। আমাদের মধ্যে ভিন্নমত থাকতে পারে, কিন্তু গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে কোনো দ্বিমত নেই। সুতরাং, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা রক্ষা করা সবার দায়িত্ব।’
সৈয়দ আশরাফ বলেন, ‘গণতন্ত্র বিনষ্ট হলে সবার ক্ষতি হবে। আমাদের মধ্যে ভিন্নমত থাকতে পারে, কিন্তু গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে কোনো দ্বিমত নেই। সুতরাং, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা রক্ষা করা সবার দায়িত্ব।’
গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে সৈয়দ আশরাফ এসব কথা বলেন। খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের মতবিনিময় উপলক্ষে আহূত এই সংবাদ সম্মেলনে তিনি সরকার উৎখাতের চেষ্টার খবর সম্পর্কে সাংবাদিকদের প্রশ্নেরও জবাব দেন।
কয়েকজন সাবেক ও বর্তমান সেনা কর্মকর্তার অভ্যুত্থান-চেষ্টা নস্যাৎ করা হয়েছে বলে গতকাল বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে জানায় সেনাবাহিনী সদর দপ্তর।
সৈয়দ আশরাফ বলেন, গণতন্ত্র ছাড়া বাংলাদেশের কোনো ভবিষ্যৎ নেই। অনেক ত্যাগের বিনিময়ে এ দেশে গণতন্ত্র কায়েম হয়েছে। ভোটের অধিকার নিশ্চিত হয়েছে। সুতরাং, সবার দায়িত্ব গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা রক্ষা করা। এটা শুধু সরকারের একার দায়িত্ব নয়। তিনি বলেন, সরকার আসবে, সরকার যাবে। কেউ চিরদিন ক্ষমতায় থাকবে না, কিন্তু গণতন্ত্র রক্ষা করতে হবে।
আশরাফ বলেন, গণতন্ত্র না থাকলে দেশ ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ভূলুণ্ঠিত হবে। তাই গণতন্ত্র রক্ষায় সব রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যম এগিয়ে আসবে, এটাই স্বাভাবিক সমাজব্যবস্থা।
সৈয়দ আশরাফ বলেন, সেনা সদর দপ্তর সংবাদ সম্মেলনে প্রকৃত ঘটনা জানিয়েছে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে এ ধরনের ষড়যন্ত্রের স্থান নেই। অতীতে এ রকম ঘটনা ঘটলেও এখন সেদিন শেষ। কারণ, এ দেশের মানুষ সংবিধান ও গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে। তিনি বলেন, যেকোনো শক্তি হোক, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার যারা ক্ষতি করতে চায়, তাদের চিহ্নিত করা হবে। আইনের আওতায় নেওয়া হবে। চরম ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। তিনি বলেন, যাঁরা এ ঘটনায় জড়িত, তাঁরা যেন দ্রুত আত্মসমর্পণ করেন, যাতে আইনের আওতায় যান।
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, সেনাবাহিনী এ ঘটনা উদ্ঘাটনের উদ্যোগ নিয়েছে। এ জন্য তাদের সাধুবাদ জানাই।
খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগের সঙ্গে মতবিনিময়ে আলোচনার বিষয়বস্তু সম্পর্কেও অবহিত করেন আশরাফ। তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী ধারাবাহিকভাবে সব জেলার তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। এটা অত্যন্ত প্রয়োজন। মতবিনিময় হলে সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং সরকারের উন্নয়নমূলক কাজ ত্বরান্বিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী আব্দুল মান্নান খান, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলে
কয়েকজন সাবেক ও বর্তমান সেনা কর্মকর্তার অভ্যুত্থান-চেষ্টা নস্যাৎ করা হয়েছে বলে গতকাল বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে জানায় সেনাবাহিনী সদর দপ্তর।
সৈয়দ আশরাফ বলেন, গণতন্ত্র ছাড়া বাংলাদেশের কোনো ভবিষ্যৎ নেই। অনেক ত্যাগের বিনিময়ে এ দেশে গণতন্ত্র কায়েম হয়েছে। ভোটের অধিকার নিশ্চিত হয়েছে। সুতরাং, সবার দায়িত্ব গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা রক্ষা করা। এটা শুধু সরকারের একার দায়িত্ব নয়। তিনি বলেন, সরকার আসবে, সরকার যাবে। কেউ চিরদিন ক্ষমতায় থাকবে না, কিন্তু গণতন্ত্র রক্ষা করতে হবে।
আশরাফ বলেন, গণতন্ত্র না থাকলে দেশ ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ভূলুণ্ঠিত হবে। তাই গণতন্ত্র রক্ষায় সব রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যম এগিয়ে আসবে, এটাই স্বাভাবিক সমাজব্যবস্থা।
সৈয়দ আশরাফ বলেন, সেনা সদর দপ্তর সংবাদ সম্মেলনে প্রকৃত ঘটনা জানিয়েছে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে এ ধরনের ষড়যন্ত্রের স্থান নেই। অতীতে এ রকম ঘটনা ঘটলেও এখন সেদিন শেষ। কারণ, এ দেশের মানুষ সংবিধান ও গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে। তিনি বলেন, যেকোনো শক্তি হোক, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার যারা ক্ষতি করতে চায়, তাদের চিহ্নিত করা হবে। আইনের আওতায় নেওয়া হবে। চরম ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। তিনি বলেন, যাঁরা এ ঘটনায় জড়িত, তাঁরা যেন দ্রুত আত্মসমর্পণ করেন, যাতে আইনের আওতায় যান।
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, সেনাবাহিনী এ ঘটনা উদ্ঘাটনের উদ্যোগ নিয়েছে। এ জন্য তাদের সাধুবাদ জানাই।
খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগের সঙ্গে মতবিনিময়ে আলোচনার বিষয়বস্তু সম্পর্কেও অবহিত করেন আশরাফ। তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী ধারাবাহিকভাবে সব জেলার তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। এটা অত্যন্ত প্রয়োজন। মতবিনিময় হলে সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং সরকারের উন্নয়নমূলক কাজ ত্বরান্বিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী আব্দুল মান্নান খান, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলে
No comments