দুই দেশের বাণিজ্য ব্যবধান কমবে: প্রণব মুখোপাধ্যায়
বাংলাদেশের বেনাপোল ও ভারতের পেট্রাপোল সীমান্তে গতকাল শনিবার থেকে মালবাহী যানবাহন পারাপারের অতিক্রমপত্র (কার পাস) প্রথা চালু হয়েছে। দুই দেশের মধ্যে মালামাল বহনকারী ট্রাক-লরির চালক ও সহকারীদের এই কার পাস দেওয়া হবে।
গতকাল দুপুরে পেট্রাপোল স্থলবন্দরে কার পাস প্রদানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভারতের অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায়, বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ও প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ব্যবধান কমার ব্যাপারে আশা প্রকাশ করেন প্রণব মুখোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘আমরা একই ঐতিহ্যের উত্তরসূরি। আমরা চাই আমাদের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় হোক। এই ঐতিহ্য ধরে রাখতে হলে আমাদের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য আরও বাড়াতে হবে। তাই পেট্রাপোল-বেনাপোল সীমান্তে চালু করেছি কার পাস প্রথা।’
ভারতের অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশে আট হাজার ৮৫ কোটি রুপির পণ্য রপ্তানি করলেও বাংলাদেশ থেকে আমদানি করা হয়েছে মাত্র এক হাজার ২৬৭ কোটি রুপির পণ্য। এতে বাংলাদেশের পক্ষে বাণিজ্য ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। ঘাটতি কমাতে আমরা গত নভেম্বরে বাংলাদেশের অধিকাংশ পণ্য বিনা শুল্কে ভারতে প্রবেশাধিকার দিয়েছি। আমার বিশ্বাস, এতে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি কমে আসবে।’
অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, ‘আজ ৬০ বছর পর আমি স্থলপথে এই প্রথম পেট্রাপোল সীমান্তে এসেছি। এটা আমার কাছে একটি স্মরণীয় দিন।’
অর্থমন্ত্রী মুহিত বলেন, ‘আমাদের ঐতিহ্য রক্ষা করেই আমরা চাই দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে। সম্প্রসারিত করতে চাই আমাদের বৈদেশিক বাণিজ্য। এতে আমরা দুই দেশই অর্থনৈতিকভাবে আরও সমৃদ্ধ হতে পারি।’
স্বাগত ভাষণ দেওয়ার পর দুই দেশের অর্থমন্ত্রী ভারতের ট্রাকচালক মনোরঞ্জন দাসের হাতে কার পাস দিয়ে এই কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
গতকালের অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন আহমেদ, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব ইকবাল মাহমুদ, ভারতের নয়াদিল্লিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারিক এ করিম, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কয়েকজন মন্ত্রী, বিধায়ক ও ভারতের ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা।
পেট্রাপোল স্থলবন্দরের কর্মকর্তারা জানান, প্রতিবার মালামাল পরিবহনের সময় চালক ও সহকারীদের কার পাস দেওয়া হবে। এটি তাঁদের ভিসা হিসেবে বিবেচিত হবে। এতে পণ্যবাহী যানবাহন পরিবহনে অবাঞ্ছিত ব্যক্তিদের চলাচল বন্ধ হবে।
অনুষ্ঠানে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ব্যবধান কমার ব্যাপারে আশা প্রকাশ করেন প্রণব মুখোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘আমরা একই ঐতিহ্যের উত্তরসূরি। আমরা চাই আমাদের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় হোক। এই ঐতিহ্য ধরে রাখতে হলে আমাদের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য আরও বাড়াতে হবে। তাই পেট্রাপোল-বেনাপোল সীমান্তে চালু করেছি কার পাস প্রথা।’
ভারতের অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশে আট হাজার ৮৫ কোটি রুপির পণ্য রপ্তানি করলেও বাংলাদেশ থেকে আমদানি করা হয়েছে মাত্র এক হাজার ২৬৭ কোটি রুপির পণ্য। এতে বাংলাদেশের পক্ষে বাণিজ্য ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। ঘাটতি কমাতে আমরা গত নভেম্বরে বাংলাদেশের অধিকাংশ পণ্য বিনা শুল্কে ভারতে প্রবেশাধিকার দিয়েছি। আমার বিশ্বাস, এতে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি কমে আসবে।’
অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, ‘আজ ৬০ বছর পর আমি স্থলপথে এই প্রথম পেট্রাপোল সীমান্তে এসেছি। এটা আমার কাছে একটি স্মরণীয় দিন।’
অর্থমন্ত্রী মুহিত বলেন, ‘আমাদের ঐতিহ্য রক্ষা করেই আমরা চাই দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে। সম্প্রসারিত করতে চাই আমাদের বৈদেশিক বাণিজ্য। এতে আমরা দুই দেশই অর্থনৈতিকভাবে আরও সমৃদ্ধ হতে পারি।’
স্বাগত ভাষণ দেওয়ার পর দুই দেশের অর্থমন্ত্রী ভারতের ট্রাকচালক মনোরঞ্জন দাসের হাতে কার পাস দিয়ে এই কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
গতকালের অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন আহমেদ, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব ইকবাল মাহমুদ, ভারতের নয়াদিল্লিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারিক এ করিম, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কয়েকজন মন্ত্রী, বিধায়ক ও ভারতের ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা।
পেট্রাপোল স্থলবন্দরের কর্মকর্তারা জানান, প্রতিবার মালামাল পরিবহনের সময় চালক ও সহকারীদের কার পাস দেওয়া হবে। এটি তাঁদের ভিসা হিসেবে বিবেচিত হবে। এতে পণ্যবাহী যানবাহন পরিবহনে অবাঞ্ছিত ব্যক্তিদের চলাচল বন্ধ হবে।
No comments