সড়কের কাজ দেড় বছরেও শেষ হয়নি
কাঁচা রাস্তা পাকা হওয়ার কাজ শুরু করতে দেখে খুশি হয়েছিলেন তাঁরা। ভেবেছিলেন এবার তাঁদের সব কষ্ট দূর হয়ে যাবে। কিন্তু তাঁদের সেই খুশি বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। কারণ ওই কাজ নির্ধারিত সময়ে শেষ হয়নি। যেটুকু করা হয়েছে, তাতেও খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে।
এ সড়কটি বগুড়ার শেরপুর উপজেলার খানপুর ইউনিয়নে। এর দৈর্ঘ্য এক কিলোমিটার। নাম খানপুর ইউনিয়ন পরিষদ সড়ক। এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন ২০ গ্রামের মানুষ চলাচল করে।
এলজিইডি শেরপুর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সড়কের কাজ পৃথক দুটি প্রকল্পের আওতায় দুই ভাগে বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এর মধ্যে গোপালপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উত্তর পাশ থেকে কালভার্ট পর্যন্ত প্রথম ৫০০ মিটার অংশের কাজ ২০০৯-১০ অর্থবছরে উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলের গ্রামীণ সড়ক ও অন্যান্য অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় করা হয়। এই অংশের কাজ পায় বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার মেসার্স বাবলী কনস্ট্রাকশন। ২০১০ সালের ২৬ মার্চ কার্যাদেশ দেওয়া হয়। গত বছরের ৩১ জানুয়ারি কাজ শেষ হওয়ার কথা। কালভার্ট থেকে দক্ষিণে পরবর্তী ৫০০ মিটার অংশের কাজ ২০১০-১১ অর্থবছরে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের (টিআর) আওতায় করা হয়। সোনাতলা উপজেলার এলজিএস ট্রেডার্স নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজটি পায়। ২০১০ সালের ৮ জুলাই কার্যাদেশ দেওয়া হয়। দরপত্রের শর্তানুযায়ী গত বছরের ১ মে কাজ শেষ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। এ কাজের জন্য দুই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে ২৫ লাখ ২৪ হাজার ৬০০ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, প্রথম ধাপের ৫০০ মিটারের ৭৫ শতাংশ অংশে পাকাকরণের কাজ হয়েছে। কিন্তু যে অংশে কাজ হয়েছে, সে অংশও ভেঙে যাচ্ছে। দ্বিতীয় ধাপের ৩০০ মিটারে কোনো কাজই হয়নি। এ ধাপের কালভার্টের দক্ষিণ থেকে ১০০ মিটার পর্যন্ত ইটের খোয়া ও বালুর মিশ্রণ ফেলে রাখা হয়েছে। এ অংশে ছোট-বড় অসংখ্য গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এলজিইডির উপজেলা কার্যালয়ের হিসাবরক্ষক হারুন অর রশিদ চৌধুরী জানান, সরকারি কাগজপত্রে ওই সড়কের উন্নয়নকাজের অগ্রগতির দিক দিয়ে প্রথম ৫০০ মিটারে ৯৫ শতাংশ ও দ্বিতীয় ৫০০ মিটারে ৮০ শতাংশ উল্লেখ করা আছে।
এলজিইডি নাম-ঠিকানা দিতে না পারায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিকদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। উপজেলা প্রকৌশলী মো. সামছুজ্জামান জানান, পৃথক দুই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে চার থেকে পাঁচবার করে চিঠি দিয়ে কাজ শেষ করার জন্য তাগিদ দেওয়া হয়েছে। তারা দ্রুত উন্নয়নকাজ শেষ না করলে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ পাঠানো হবে।
এলজিইডি শেরপুর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সড়কের কাজ পৃথক দুটি প্রকল্পের আওতায় দুই ভাগে বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এর মধ্যে গোপালপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উত্তর পাশ থেকে কালভার্ট পর্যন্ত প্রথম ৫০০ মিটার অংশের কাজ ২০০৯-১০ অর্থবছরে উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলের গ্রামীণ সড়ক ও অন্যান্য অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় করা হয়। এই অংশের কাজ পায় বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার মেসার্স বাবলী কনস্ট্রাকশন। ২০১০ সালের ২৬ মার্চ কার্যাদেশ দেওয়া হয়। গত বছরের ৩১ জানুয়ারি কাজ শেষ হওয়ার কথা। কালভার্ট থেকে দক্ষিণে পরবর্তী ৫০০ মিটার অংশের কাজ ২০১০-১১ অর্থবছরে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের (টিআর) আওতায় করা হয়। সোনাতলা উপজেলার এলজিএস ট্রেডার্স নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজটি পায়। ২০১০ সালের ৮ জুলাই কার্যাদেশ দেওয়া হয়। দরপত্রের শর্তানুযায়ী গত বছরের ১ মে কাজ শেষ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। এ কাজের জন্য দুই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে ২৫ লাখ ২৪ হাজার ৬০০ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, প্রথম ধাপের ৫০০ মিটারের ৭৫ শতাংশ অংশে পাকাকরণের কাজ হয়েছে। কিন্তু যে অংশে কাজ হয়েছে, সে অংশও ভেঙে যাচ্ছে। দ্বিতীয় ধাপের ৩০০ মিটারে কোনো কাজই হয়নি। এ ধাপের কালভার্টের দক্ষিণ থেকে ১০০ মিটার পর্যন্ত ইটের খোয়া ও বালুর মিশ্রণ ফেলে রাখা হয়েছে। এ অংশে ছোট-বড় অসংখ্য গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এলজিইডির উপজেলা কার্যালয়ের হিসাবরক্ষক হারুন অর রশিদ চৌধুরী জানান, সরকারি কাগজপত্রে ওই সড়কের উন্নয়নকাজের অগ্রগতির দিক দিয়ে প্রথম ৫০০ মিটারে ৯৫ শতাংশ ও দ্বিতীয় ৫০০ মিটারে ৮০ শতাংশ উল্লেখ করা আছে।
এলজিইডি নাম-ঠিকানা দিতে না পারায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিকদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। উপজেলা প্রকৌশলী মো. সামছুজ্জামান জানান, পৃথক দুই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে চার থেকে পাঁচবার করে চিঠি দিয়ে কাজ শেষ করার জন্য তাগিদ দেওয়া হয়েছে। তারা দ্রুত উন্নয়নকাজ শেষ না করলে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ পাঠানো হবে।
No comments