আইডিইবির সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী-সেনাবাহিনী বিপর্যয় থেকে দেশকে বাঁচিয়েছে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করার জন্য সেনাবাহিনীকে আবারও ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, অভ্যুত্থানচেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে এই দেশপ্রেমিক বাহিনী দেশকে একটি বিপর্যয় থেকে রক্ষা করেছে।
প্রধানমন্ত্রী সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ‘এ ধরনের জঘন্য ষড়যন্ত্র করে কেউ ক্ষমা পাবে না।
প্রধানমন্ত্রী সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ‘এ ধরনের জঘন্য ষড়যন্ত্র করে কেউ ক্ষমা পাবে না।
’ গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইডিইবি) ১৯তম জাতীয় সম্মেলন ও ৩৫তম কাউন্সিল অধিবেশন উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। খবর বাসস ও ইউএনবির।
পদ্মা সেতু নিয়ে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে অনিয়মের অভিযোগের প্রমাণ দেওয়ার জন্য আবারও আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, কোনো দেশ, ব্যক্তি অথবা প্রতিষ্ঠান এগিয়ে এলে সরকার পদ্মা সেতুর মতো বড় বড় প্রকল্প সরকারি-বেসরকারি অংশীদারির (পিপিপি) অথবা বিল্ট, অপারেট ও ট্রান্সফারের (বিওটি) ভিত্তিতে বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দাতা সংস্থাগুলোর নানা শর্তের কারণে তাদের অর্থায়নে পরিচালিত প্রকল্পগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করা যায় না। অথচ কোনো শর্ত না থাকায় সরকার তার নিজস্ব অর্থায়নে পরিচালিত প্রকল্পগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করতে পারে।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী প্রকৌশলীদের প্রতি কাজের মান বজায় রাখার পাশাপাশি জনগণের করের টাকা ও রাষ্ট্রীয় সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।
শেখ হাসিনা ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা মাঠপর্যায়ের উন্নয়নকাজ বাস্তবায়ন করেন। তা ছাড়া আপনাদের মাধ্যমে উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ৮৫ ভাগ বাজেট ব্যয় হয়। সুতরাং আপনাদের সততা, ত্যাগ ও দক্ষতার ওপরই কাজের মান বজায় রাখা ও রাষ্ট্রীয় সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নির্ভর করে।’
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইডিইবির সভাপতি এ কে এম এ হামিদ। বক্তব্য দেন আইডিইবির সহসভাপতি জাফর আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক মো. শামসুর রহমান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, দক্ষ মানবসম্পদের চেয়ে কোনো সম্পদই বড় নয়। এ কারণে আমরা জনশক্তিকে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করতে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।’
প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য পাঁচজন ডিপ্লোমা প্রকৌশলীকে আইডিইবির ক্রেস্ট প্রদান করেন।
পদ্মা সেতু নিয়ে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে অনিয়মের অভিযোগের প্রমাণ দেওয়ার জন্য আবারও আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, কোনো দেশ, ব্যক্তি অথবা প্রতিষ্ঠান এগিয়ে এলে সরকার পদ্মা সেতুর মতো বড় বড় প্রকল্প সরকারি-বেসরকারি অংশীদারির (পিপিপি) অথবা বিল্ট, অপারেট ও ট্রান্সফারের (বিওটি) ভিত্তিতে বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দাতা সংস্থাগুলোর নানা শর্তের কারণে তাদের অর্থায়নে পরিচালিত প্রকল্পগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করা যায় না। অথচ কোনো শর্ত না থাকায় সরকার তার নিজস্ব অর্থায়নে পরিচালিত প্রকল্পগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করতে পারে।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী প্রকৌশলীদের প্রতি কাজের মান বজায় রাখার পাশাপাশি জনগণের করের টাকা ও রাষ্ট্রীয় সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।
শেখ হাসিনা ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা মাঠপর্যায়ের উন্নয়নকাজ বাস্তবায়ন করেন। তা ছাড়া আপনাদের মাধ্যমে উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ৮৫ ভাগ বাজেট ব্যয় হয়। সুতরাং আপনাদের সততা, ত্যাগ ও দক্ষতার ওপরই কাজের মান বজায় রাখা ও রাষ্ট্রীয় সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নির্ভর করে।’
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইডিইবির সভাপতি এ কে এম এ হামিদ। বক্তব্য দেন আইডিইবির সহসভাপতি জাফর আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক মো. শামসুর রহমান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, দক্ষ মানবসম্পদের চেয়ে কোনো সম্পদই বড় নয়। এ কারণে আমরা জনশক্তিকে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করতে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।’
প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য পাঁচজন ডিপ্লোমা প্রকৌশলীকে আইডিইবির ক্রেস্ট প্রদান করেন।
No comments