পুলিশের সঙ্গে রবির চুক্তি-ই-ট্রাফিক সেবায় নিষ্পত্তি হবে মোটরযান মামলা
মোটরযান মামলা নিষ্পত্তির প্রক্রিয়া সহজতর করতে গতকাল বৃহস্পতিবার মোবাইল ফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান রবির সঙ্গে চুক্তি করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। আগামী মাস থেকে ঢাকার যানবাহন মালিক ও চালকেরা নতুন এই ই-ট্রাফিক-ব্যবস্থার সেবা পাবেন বলে আশা করছেন পুলিশের কর্মকর্তারা।
গতকাল রাজধানীর রূপসী বাংলা হোটেলে ই-ট্রাফিক কার্যক্রম চালুর প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে ঢাকা মহানগর পুলিশের সঙ্গে রবির একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ডিএমপির পক্ষে উপকমিশনার (সদর দপ্তর) হবিবুর রহমান আর রবির পক্ষে প্রধান মানবসম্পদ উন্নয়ন কর্মকর্তা মতিউল ইসলাম নওশাদ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডিএমপির কমিশনার বেনজীর আহমেদ, রবির এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট (সিআরএল) মাহমুদুর রহমান, ভাইস প্রেসিডেন্ট আদনান আহমেদসহ উভয় সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
পুলিশের নতুন এই ই-ট্রাফিক-ব্যবস্থায় মোটরযান আইনে মামলা হলে জরিমানা পরিশোধ করা যাবে মোবাইল ফোনের ফ্লেক্সিলোডের মাধ্যমে, রবি সেবা পয়েন্টে, অনুমোদিত ব্যাংকে ও সংশ্লিষ্ট ডিসি অফিসে। জরিমানা পরিশোধ করলে জব্দ করা কাগজ ঠিকানা অনুযায়ী গড়ির মালিক বা চালকের কাছে পৌঁছে যাবে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে।
ই-ট্রাফিক: ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (জনসংযোগ) মাসুদুর রহমান বলেন, ট্রাফিক পুলিশ এখন যেভাবে একটি ছকবাঁধা কাগজে মামলা লিখে দেয়, ই-ট্রাফিকে আর তা হবে না। ট্রাফিকের হাতে থাকবে ছোট বিশেষ ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস, যাতে কাগজের মতোই ছক করা থাকবে। ট্রাফিক কর্মকর্তা শুধু অপরাধী গাড়ি বা চালকের তথ্য, জব্দ করা দলিলের তথ্য লিখে অপরাধের ধারা বাছাই করে ইনপুট দেবেন। এরপর ওই যন্ত্র থেকে একটি কাগজের স্লিপ বেরিয়ে আসবে। সেই স্লিপ সংরক্ষণ করবেন গাড়ির চালক বা মালিক। এরপর তিনি কয়েকটি মোবাইল ফোন বা অন্য উপায়ে নির্ধারিত জরিমানার টাকা পরিশোধ করবেন। কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে তাঁর হাতে ট্রাফিক কর্মকর্তার জব্দ করা দলিলগুলো নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পৌঁছে যাবে।
পুলিশের নতুন এই ই-ট্রাফিক-ব্যবস্থায় মোটরযান আইনে মামলা হলে জরিমানা পরিশোধ করা যাবে মোবাইল ফোনের ফ্লেক্সিলোডের মাধ্যমে, রবি সেবা পয়েন্টে, অনুমোদিত ব্যাংকে ও সংশ্লিষ্ট ডিসি অফিসে। জরিমানা পরিশোধ করলে জব্দ করা কাগজ ঠিকানা অনুযায়ী গড়ির মালিক বা চালকের কাছে পৌঁছে যাবে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে।
ই-ট্রাফিক: ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (জনসংযোগ) মাসুদুর রহমান বলেন, ট্রাফিক পুলিশ এখন যেভাবে একটি ছকবাঁধা কাগজে মামলা লিখে দেয়, ই-ট্রাফিকে আর তা হবে না। ট্রাফিকের হাতে থাকবে ছোট বিশেষ ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস, যাতে কাগজের মতোই ছক করা থাকবে। ট্রাফিক কর্মকর্তা শুধু অপরাধী গাড়ি বা চালকের তথ্য, জব্দ করা দলিলের তথ্য লিখে অপরাধের ধারা বাছাই করে ইনপুট দেবেন। এরপর ওই যন্ত্র থেকে একটি কাগজের স্লিপ বেরিয়ে আসবে। সেই স্লিপ সংরক্ষণ করবেন গাড়ির চালক বা মালিক। এরপর তিনি কয়েকটি মোবাইল ফোন বা অন্য উপায়ে নির্ধারিত জরিমানার টাকা পরিশোধ করবেন। কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে তাঁর হাতে ট্রাফিক কর্মকর্তার জব্দ করা দলিলগুলো নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পৌঁছে যাবে।
No comments