স্ত্রীসহ সাংবাদিক হত্যা-বছর পেরোলেও বিচার শুরু হয়নি
সাংবাদিক ফরহাদ খাঁ ও রহিমা খানম দম্পতি হত্যাকাণ্ডের এক বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো বিচার শুরু হয়নি।
গত বছরের ২৮ জানুয়ারি রাতে নয়াপল্টনের ভাড়া বাসার তালা ভেঙে মেঝে থেকে ফরহাদ খাঁ ও তাঁর স্ত্রী রহিমা খানমের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ফরহাদ খাঁ দৈনিক জনতার জ্যেষ্ঠ সহসম্পাদক ছিলেন।
গত বছরের ২৮ জানুয়ারি রাতে নয়াপল্টনের ভাড়া বাসার তালা ভেঙে মেঝে থেকে ফরহাদ খাঁ ও তাঁর স্ত্রী রহিমা খানমের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ফরহাদ খাঁ দৈনিক জনতার জ্যেষ্ঠ সহসম্পাদক ছিলেন।
গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) সূত্র জানায়, ওই খুনের ঘটনায় ফরহাদ খাঁর ভাগনে নাজিমুজ্জামান ও তাঁর বন্ধু রাজু আহম্মেদকে অভিযুক্ত করে এই বছরের ১ জানুয়ারি মহানগর হাকিমের কাছে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে। অভিযুক্ত দুজনই আদালতে হত্যাকাণ্ডের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
নিহত সংবাদিক দম্পতির একমাত্র সন্তান আইরিন পারভীন খান ইতালি-প্রবাসী। গতকাল রাতে মুঠোফোনে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, পুলিশ দায়সারা গোছের তদন্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে। হত্যা মামলা তদন্তে পুলিশ আন্তরিক ছিল না।
আইরীনের দাবি, ওই খুনের সঙ্গে তাঁর বিধবা ফুপু, ছোট চাচাসহ পরিবারের অন্য সদস্যরা জড়িত। কিন্তু পুলিশ তা উদ্ঘাটন করেনি। আইনির খান বলেন, মামলার বাদী তাঁর এক চাচা। পরিবারের কিছু সদস্য তাঁকে হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন। এ কারণে অভিযোগপত্রের বিরুদ্ধে আদালতে তাঁরা নারাজি দেবেন না। তবে দ্রুত বিচার করে অভিযুক্ত দুজনের শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান তিনি।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক আবুল খায়ের মাতবর প্রথম আলোকে বলেন, অভিযোগ সত্য নয়। ডিবি আন্তরিকভাবে তদন্ত করেই অভিযোগপত্র দিয়েছে।
নিহত সংবাদিক দম্পতির একমাত্র সন্তান আইরিন পারভীন খান ইতালি-প্রবাসী। গতকাল রাতে মুঠোফোনে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, পুলিশ দায়সারা গোছের তদন্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে। হত্যা মামলা তদন্তে পুলিশ আন্তরিক ছিল না।
আইরীনের দাবি, ওই খুনের সঙ্গে তাঁর বিধবা ফুপু, ছোট চাচাসহ পরিবারের অন্য সদস্যরা জড়িত। কিন্তু পুলিশ তা উদ্ঘাটন করেনি। আইনির খান বলেন, মামলার বাদী তাঁর এক চাচা। পরিবারের কিছু সদস্য তাঁকে হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন। এ কারণে অভিযোগপত্রের বিরুদ্ধে আদালতে তাঁরা নারাজি দেবেন না। তবে দ্রুত বিচার করে অভিযুক্ত দুজনের শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান তিনি।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক আবুল খায়ের মাতবর প্রথম আলোকে বলেন, অভিযোগ সত্য নয়। ডিবি আন্তরিকভাবে তদন্ত করেই অভিযোগপত্র দিয়েছে।
No comments