বীমা কম্পানির লাইফ ফান্ডের অর্থ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ হবে by আবুল কাশেম
মার্চেন্ট ব্যাংকসহ সাবসিডিয়ারি কম্পানিগুলো তাদের মূল কম্পানি ছাড়াও অন্য যেকোনো উৎস থেকে পুঁঁজি সংগ্রহ করে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করতে পারবে। এ ছাড়া বীমা কম্পানিগুলোর লাইফ ফান্ডে থাকা অর্থও শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ হবে। রাষ্ট্রপতির জন্য তৈরি করা খসড়া ভাষণে শেয়ারবাজার সম্পর্কে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। জাতীয় সংসদের আগামী অধিবেশনে রাষ্ট্রপতি এ ভাষণ দেবেন। আজ সোমবার মন্ত্রিপরিষদের সভায় ওই ভাষণের খসড়া
উপস্থাপনের কথা রয়েছে। প্রস্তুতকৃত খসড়া ভাষণে বলা হয়েছে, মার্চেন্ট ব্যাংকসহ সাবসিডিয়ারি কাম্পানিগুলো তাদের মূল কম্পানি ছাড়াও অন্যান্য উৎস থেকে পুঁজি সংগ্রহ করতে পারবে। এ ছাড়া নন-পারফর্মিং লোন (এনপিএল) বিষয়ে অ্যাসেট রিকন্ট্রাকশন কম্পানি গঠনের বিষয়ও ভাষণে গুরুত্ব পাবে। এসব উদ্যোগ মুদ্রাবাজার ও মূলধন বাজারের জন্য সহায়ক হতে পারে।
বীমা খাতের লাইফ ফান্ডে ১৩ হাজার ৪৯২ কোটি টাকা অলস পড়ে আছে। শেয়ারবাজার পরিস্থিতি নিয়ে সাম্প্রতিক বৈঠকগুলোতে ওই অর্থ বিনিয়োগের প্রসঙ্গ উঠে আসে। বীমা খাতের প্রতিনিধিরাও ওই অর্থ শেয়ারবাজারে ও সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের (পিপিপি) ভিত্তিতে অবকাঠামো খাতের লাভজনক প্রকল্পে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
চলতি অর্থবছরে সব মিলিয়ে লাইফ ফান্ডের প্রায় দুই হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ হতে পারে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। বর্তমানে বীমা কম্পানিরগুলোর সেকেন্ডারি মার্কেটে এক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ রয়েছে। লাইফ ফান্ডের টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য তিন সদস্যের কমিটি রয়েছে।
ওই কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জের সিনিয়র সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম টিটু জানান, লাইফ ফান্ডের ১৩ হাজার ৪৯২ কোটি টাকা অলস পড়ে আছে। বীমা কম্পানিগুলোর লাইফ ফান্ডের টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ হয়েছে। এ অর্থবছরে সব মিলিয়ে দেড় থেকে দুই হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ হতে পারে।
ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের কর্মকর্তারা জানান, বীমা খাতের টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে তিনটি শর্ত দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তারা। এসব শর্তের মধ্যে রয়েছে বীমা কম্পানিগুলোকে মার্চেন্ট ব্যাংকিংয়ের ক্ষমতা দেওয়া, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কম্পানির ক্ষমতা দেওয়া ও শেয়ারের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে ১০ শতাংশ কোটা বরাদ্দ। এসব শর্ত মেনে নেওয়া হলে চলতি মাসেই বীমা কম্পানিগুলো শেয়ারবাজারে আরো তিন হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে পারবে। এর মধ্যে এক হাজার ৮০০ কোটি টাকা সেকেন্ডারি মার্কেটে আসবে। বীমা কম্পানিগুলোর লাইফ ফান্ডে অলস অর্থ নিয়ে বিপাকে রয়েছে কম্পানিগুলো। বিনিয়োগের ব্যাপারে সহায়ক নীতিমালায় না থাকায় এ বেহাল অবস্থা তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশ ইনসু্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন সরকারের কাছে বিনিয়োগের ক্ষেত্র তৈরির জন্য অনুরোধ জানিয়েছে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বীমা খাতের উদ্যোক্তারা বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছেন। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে লাইফ ফান্ডের বিনিয়োগ। এর আগেও উদ্যোক্তারা তহবিল বিনিয়োগের জন্য কার্যকর সহায়তা পেতে সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছিলেন।
বর্তমানে বেসরকারি বীমা খাতে ১৭টি জীবন বীমা এবং ৪৩টি সাধারণ বীমা কম্পানি রয়েছে। এ শিল্পে এখন পর্যন্ত বিনিয়োগ হয়েছে ১০ হাজার কোটি টাকা। ২০১০ সালে জীবন বীমা কম্পানিগুলো ছয় হাজার কোটি টাকা এবং সাধারণ বীমা কম্পানিগুলো এক হাজার ৪০০ কোটি টাকা প্রিমিয়াম আয় করেছে।
বীমা খাতের লাইফ ফান্ডে ১৩ হাজার ৪৯২ কোটি টাকা অলস পড়ে আছে। শেয়ারবাজার পরিস্থিতি নিয়ে সাম্প্রতিক বৈঠকগুলোতে ওই অর্থ বিনিয়োগের প্রসঙ্গ উঠে আসে। বীমা খাতের প্রতিনিধিরাও ওই অর্থ শেয়ারবাজারে ও সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের (পিপিপি) ভিত্তিতে অবকাঠামো খাতের লাভজনক প্রকল্পে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
চলতি অর্থবছরে সব মিলিয়ে লাইফ ফান্ডের প্রায় দুই হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ হতে পারে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। বর্তমানে বীমা কম্পানিরগুলোর সেকেন্ডারি মার্কেটে এক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ রয়েছে। লাইফ ফান্ডের টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য তিন সদস্যের কমিটি রয়েছে।
ওই কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জের সিনিয়র সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম টিটু জানান, লাইফ ফান্ডের ১৩ হাজার ৪৯২ কোটি টাকা অলস পড়ে আছে। বীমা কম্পানিগুলোর লাইফ ফান্ডের টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ হয়েছে। এ অর্থবছরে সব মিলিয়ে দেড় থেকে দুই হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ হতে পারে।
ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের কর্মকর্তারা জানান, বীমা খাতের টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে তিনটি শর্ত দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তারা। এসব শর্তের মধ্যে রয়েছে বীমা কম্পানিগুলোকে মার্চেন্ট ব্যাংকিংয়ের ক্ষমতা দেওয়া, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কম্পানির ক্ষমতা দেওয়া ও শেয়ারের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে ১০ শতাংশ কোটা বরাদ্দ। এসব শর্ত মেনে নেওয়া হলে চলতি মাসেই বীমা কম্পানিগুলো শেয়ারবাজারে আরো তিন হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে পারবে। এর মধ্যে এক হাজার ৮০০ কোটি টাকা সেকেন্ডারি মার্কেটে আসবে। বীমা কম্পানিগুলোর লাইফ ফান্ডে অলস অর্থ নিয়ে বিপাকে রয়েছে কম্পানিগুলো। বিনিয়োগের ব্যাপারে সহায়ক নীতিমালায় না থাকায় এ বেহাল অবস্থা তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশ ইনসু্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন সরকারের কাছে বিনিয়োগের ক্ষেত্র তৈরির জন্য অনুরোধ জানিয়েছে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বীমা খাতের উদ্যোক্তারা বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছেন। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে লাইফ ফান্ডের বিনিয়োগ। এর আগেও উদ্যোক্তারা তহবিল বিনিয়োগের জন্য কার্যকর সহায়তা পেতে সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছিলেন।
বর্তমানে বেসরকারি বীমা খাতে ১৭টি জীবন বীমা এবং ৪৩টি সাধারণ বীমা কম্পানি রয়েছে। এ শিল্পে এখন পর্যন্ত বিনিয়োগ হয়েছে ১০ হাজার কোটি টাকা। ২০১০ সালে জীবন বীমা কম্পানিগুলো ছয় হাজার কোটি টাকা এবং সাধারণ বীমা কম্পানিগুলো এক হাজার ৪০০ কোটি টাকা প্রিমিয়াম আয় করেছে।
No comments