এমপি আযাদসহ জামায়াতের সাত নেতা কারাগারে
গাড়ি ভাঙচুর, পুলিশের কর্তব্যকাজে বাধা দেওয়া ও বিস্ফোরকদ্রব্য আইনে করা দুটি মামলায় জামায়াতে ইসলামীর সংসদ সদস্য হামিদুর রহমান আযাদসহ সাত নেতা-কর্মীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গতকাল রবিবার আদালতে আত্মসমর্পণের পর ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। অন্য যাঁদের কারাগারে পাঠানো হয় তাঁরা হলেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক এ কে এম নজির আহমেদ,
মাওলানা আবদুল মান্নান, মাওলানা রফিউদ্দিন আহমেদ, মাওলানা এ টি এম মাসুম, রফিকুননবী ও আবদুর রহমান ওরফে মুসা।
জামায়াতের এ নেতাদের দুটি মামলায়ই হাইকোর্ট শর্ত সাপেক্ষে জামিন দিয়েছিলেন। গতকাল জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় তাঁরা পৃথক আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। দুটি আদালতই তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, রমনা থানার একটি মামলায় সংশ্লিষ্ট মহানগর হাকিম শাহরিয়ার মাহমুদ আদনান এবং পল্টন থানার অন্য মামলায় সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেট কেশব রায় চৌধুরী আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আযাদসহ অন্য আসামিরা গত ২৬ অক্টোবর হাইকোর্ট থেকে আগাম জামিন লাভ করেন। দুটি মামলায়ই প্রত্যেককে ছয় সপ্তাহের জামিন দেওয়া হয়েছিল। নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল ওই সময়ের মধ্যে তাঁদের গ্রেপ্তার ও হয়রানি না করার। হাইকোর্টের নির্ধারিত মেয়াদ শেষে প্রত্যেককে নিম্ন আদালতে হাজির হওয়ারও নির্দেশ দেওয়া হয়। ওই নির্দেশনা অনুযায়ী গতকাল সবাই আত্মসমর্পণ করে জামিন চান।
একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আটক জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নেতাদের মুক্তির দাবিতে গত ১৯ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কাকরাইল, পল্টন, মৎস্য ভবন, আরামবাগ ও দৈনিক বাংলার মোড়সংলগ্ন এলাকায় জামায়াত নেতা-কর্মীরা গাড়ি ভাঙচুর করেন এবং বোমা বিস্ফোরণ ঘটান। একপর্যায়ে তাঁরা পুলিশের ওপর চড়াও হয়ে তাঁদের মারধর করেন। এ ঘটনায় রমনা ও পল্টন থানায় চারটি মামলা করে পুলিশ।
আদালতে আসামিদের পক্ষে জামিনের শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ইকবাল হোসেন, অ্যাডভোকেট মশিউল আলম, মো. আবদুর রাজ্জাক, মো. কামাল উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।
জামায়াতের এ নেতাদের দুটি মামলায়ই হাইকোর্ট শর্ত সাপেক্ষে জামিন দিয়েছিলেন। গতকাল জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় তাঁরা পৃথক আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। দুটি আদালতই তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, রমনা থানার একটি মামলায় সংশ্লিষ্ট মহানগর হাকিম শাহরিয়ার মাহমুদ আদনান এবং পল্টন থানার অন্য মামলায় সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেট কেশব রায় চৌধুরী আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আযাদসহ অন্য আসামিরা গত ২৬ অক্টোবর হাইকোর্ট থেকে আগাম জামিন লাভ করেন। দুটি মামলায়ই প্রত্যেককে ছয় সপ্তাহের জামিন দেওয়া হয়েছিল। নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল ওই সময়ের মধ্যে তাঁদের গ্রেপ্তার ও হয়রানি না করার। হাইকোর্টের নির্ধারিত মেয়াদ শেষে প্রত্যেককে নিম্ন আদালতে হাজির হওয়ারও নির্দেশ দেওয়া হয়। ওই নির্দেশনা অনুযায়ী গতকাল সবাই আত্মসমর্পণ করে জামিন চান।
একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আটক জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নেতাদের মুক্তির দাবিতে গত ১৯ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কাকরাইল, পল্টন, মৎস্য ভবন, আরামবাগ ও দৈনিক বাংলার মোড়সংলগ্ন এলাকায় জামায়াত নেতা-কর্মীরা গাড়ি ভাঙচুর করেন এবং বোমা বিস্ফোরণ ঘটান। একপর্যায়ে তাঁরা পুলিশের ওপর চড়াও হয়ে তাঁদের মারধর করেন। এ ঘটনায় রমনা ও পল্টন থানায় চারটি মামলা করে পুলিশ।
আদালতে আসামিদের পক্ষে জামিনের শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ইকবাল হোসেন, অ্যাডভোকেট মশিউল আলম, মো. আবদুর রাজ্জাক, মো. কামাল উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।
No comments