খালেদার সঙ্গে বৈঠক-চারদলীয় জোটে আসছে সমমনা ১১ দল
সরকারবিরোধী আন্দোলন জোরদার করতে শিগগিরই চারদলীয় জোট সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। জোটে আসছে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), কল্যাণ পার্টি ও নির্দলীয় জন-আন্দোলনসহ ১১টি সমমনা রাজনৈতিক দল। বিএনপি নেতারা জানিয়েছেন, ১৬ ডিসেম্বরের পর দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে জোট বাড়ানোর বিষয়টি চূড়ান্ত হবে। গতকাল রবিবার রাতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সমমনা ১১টি দলের নেতাদের বৈঠকের পর এ
কথা জানানো হয়। বৈঠকে চট্টগ্রাম অভিমুখে রোডমার্চ এবং তিন জেলায় জনসভা করা নিয়েও আলোচনা হয় বলে বিএনপি নেতারা জানান।
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে প্রথম দফায় এলডিপির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিরোধী দলের নেতা। রাত সাড়ে ৮টায় বৈঠক শুরু হয়ে চলে সাড়ে ৯টা পর্যন্ত। এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এলডিপি সভাপতি অলি আহমদ, মহাসচিব জাহানারা বেগম, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য রেদোয়ান আহমেদ, সৈয়দ দিদার বখত, মামদুদুর রহমান চৌধুরী ও যুগ্ম মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম।
বৈঠকের পর অলি আহমদ সাংবাদিকদের বলেন, 'চারদলীয় জোট সম্প্রসারণ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমি আনন্দিত জোটের যুক্ত হওয়ার সব কিছুই সম্পন্ন হয়েছে। এখন শুধু আনুষ্ঠানিকতা বাকি আছে। ভবিষ্যতে বিএনপির সঙ্গে সব আন্দোলনেই এলডিপি থাকবে।'
এ ছাড়া বৈঠকে জানুয়ারির মধ্য সপ্তাহে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম অভিমুখে রোডমার্চের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানান অলি আহমদ। তিনি বলেন, 'এই সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আমাদের কর্মসূচি চলবে। দেশের মানুষ কষ্ট পাচ্ছে। তাই আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে।'
দ্বিতীয় দফার বৈঠক রাত সাড়ে ৯টায় শুরু হয়ে ১১টা পর্যন্ত চলে। এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সভাপতি শফিউল আলম প্রধান ও সাধারণ সম্পাদক খন্দকার লুৎফর রহমান, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) চেয়ারম্যান শেখ শওকত হোসেন নীলু ও মহাসচিব ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বাংলাদেশ ন্যাপের চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গাণি ও মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক ও মহাসচিব আবদুল মালেক চৌধুরী, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি) চেয়ারম্যান খন্দকার গোলাম মতুর্জা ও মহাসচিব আলমগীর মজুমদার, নির্দলীয় জন-আন্দোলনের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান, ইসলামিক পার্টির চেয়ারম্যান আবদুল মোবিন ও মহাসচিব এম এ রশীদ প্রধান, বাংলাদেশ লেবার পার্টির সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান ইরান ও মহাসচিব হামদুল্লাহ আল মেহেদী, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের মহাসচিব আতিকুল ইসলাম, ন্যাপ ভাসানীর সভাপতি শেখ আনোয়ারুল হক।
এ দুই বৈঠকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ছিলেন দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের জানান, 'জোটে এলডিপির যুক্ত হওয়ার জন্য কিছু আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া রয়েছে। যেমন স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ বিষয়ে অনুমোদন নেওয়া। আমরা আশা করছি আগামী ১৬ ডিসেম্বরের পর দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ বিষয়ে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হবে।'
এ ছাড়া বৈঠকে সরকারবিরোধী আন্দোলন জোরদার করা, লালমনিরহাট, দিনাজপুর ও বরিশালে বিএনপির জনসভা নিয়ে আলোচনা হয় বলে বিএনপি নেতারা জানিয়েছেন।
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে প্রথম দফায় এলডিপির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিরোধী দলের নেতা। রাত সাড়ে ৮টায় বৈঠক শুরু হয়ে চলে সাড়ে ৯টা পর্যন্ত। এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এলডিপি সভাপতি অলি আহমদ, মহাসচিব জাহানারা বেগম, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য রেদোয়ান আহমেদ, সৈয়দ দিদার বখত, মামদুদুর রহমান চৌধুরী ও যুগ্ম মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম।
বৈঠকের পর অলি আহমদ সাংবাদিকদের বলেন, 'চারদলীয় জোট সম্প্রসারণ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমি আনন্দিত জোটের যুক্ত হওয়ার সব কিছুই সম্পন্ন হয়েছে। এখন শুধু আনুষ্ঠানিকতা বাকি আছে। ভবিষ্যতে বিএনপির সঙ্গে সব আন্দোলনেই এলডিপি থাকবে।'
এ ছাড়া বৈঠকে জানুয়ারির মধ্য সপ্তাহে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম অভিমুখে রোডমার্চের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানান অলি আহমদ। তিনি বলেন, 'এই সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আমাদের কর্মসূচি চলবে। দেশের মানুষ কষ্ট পাচ্ছে। তাই আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে।'
দ্বিতীয় দফার বৈঠক রাত সাড়ে ৯টায় শুরু হয়ে ১১টা পর্যন্ত চলে। এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সভাপতি শফিউল আলম প্রধান ও সাধারণ সম্পাদক খন্দকার লুৎফর রহমান, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) চেয়ারম্যান শেখ শওকত হোসেন নীলু ও মহাসচিব ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বাংলাদেশ ন্যাপের চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গাণি ও মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক ও মহাসচিব আবদুল মালেক চৌধুরী, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি) চেয়ারম্যান খন্দকার গোলাম মতুর্জা ও মহাসচিব আলমগীর মজুমদার, নির্দলীয় জন-আন্দোলনের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান, ইসলামিক পার্টির চেয়ারম্যান আবদুল মোবিন ও মহাসচিব এম এ রশীদ প্রধান, বাংলাদেশ লেবার পার্টির সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান ইরান ও মহাসচিব হামদুল্লাহ আল মেহেদী, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের মহাসচিব আতিকুল ইসলাম, ন্যাপ ভাসানীর সভাপতি শেখ আনোয়ারুল হক।
এ দুই বৈঠকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ছিলেন দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের জানান, 'জোটে এলডিপির যুক্ত হওয়ার জন্য কিছু আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া রয়েছে। যেমন স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ বিষয়ে অনুমোদন নেওয়া। আমরা আশা করছি আগামী ১৬ ডিসেম্বরের পর দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ বিষয়ে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হবে।'
এ ছাড়া বৈঠকে সরকারবিরোধী আন্দোলন জোরদার করা, লালমনিরহাট, দিনাজপুর ও বরিশালে বিএনপির জনসভা নিয়ে আলোচনা হয় বলে বিএনপি নেতারা জানিয়েছেন।
No comments