‘নেইমার মাদকাসক্ত গ্রেপ্তার করে তাকে রিহ্যাবে পাঠানো উচিত’
নেইমারের
বিরুদ্ধে ভয়াবহ আরেক অভিযোগ তুললেন আলোচিত ব্রাজিলিয়ান তরুণী নাজিলা
ত্রিনদাদ। গত সপ্তাহে নেইমারের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ তোলেন নাজিলা। আর
নাজিলার নতুন অভিযোগ, নেইমার মাদকাসক্ত এবং গ্রেপ্তার করে তাকে রিহ্যাবে
পাঠানো উচিত।
সমপ্রতি ফাঁস হয়েছে নেইমারের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ তোলা নাজিলা ত্রিনদাদের ও তার সাবেক আইনজীবীর মধ্যে কথোপকথনের হোয়াটস অ্যাপ ম্যাসেজ। যেখানে, ধর্ষকের পাশাপাশি নেইমারকে একজন মাদকাসক্ত ব্যক্তি বলেও উল্লেখ করেন নাজিলা।
গত ১৫ই মে প্যারিসের হোটেলে নেইমারের হিংস্রতার সেই ভিডিও প্রকাশ করার আগে নাজিলা তার সাবেক আইনজীবীর কাছে লিখে পাঠিয়েছিলেন, ‘আমি জানি না জীবিত বাসায় ফিরতে পারবো কিনা। আমি প্যারিসেই তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আমি জানতাম না এর পরিণতি কী হতে পারে। ওহ ঈশ্বর! সে পাগল হয়ে গিয়েছিল।’
নেইমারের বিরুদ্ধে নাজিলা লিখতে থাকেন, ‘সে আমাকে মেরেছে।
সে আমাকে ধর্ষণ করেছে। সে নেশায় ডুবে ছিল। সে মাতাল। এমনকি সে নিজেও আমাকে ম্যাসেজে এসব বলতো। সে হিংস্র। এরকম একজন মাদকাসক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে রিহ্যাবে পাঠানো উচিত। এমতাবস্থায়, সে সমাজ ও নিজের জন্যও ক্ষতিকর।
তিনি আরও অভিযোগ করেন, ‘সে আমাকে তো মেরেছেই, সেই সঙ্গে আমার আঘাতপ্রাপ্ত স্থানের ছবিও তুলে রেখেছে। আমি নিশ্চিত সে এই কাজ করেছে যাতে করে সে এগুলো তার বন্ধুদের দেখাতে পারে। ওই দিন আমিও তাকে মেরেছিলাম। তবে শুধুই তা আত্মরক্ষার জন্য।’ এদিকে এসব মেসেজ পাওয়ার পর সেই আইনজীবী নাজিলাকে উদ্দেশ্য করে লিখেছিলেন, ‘যদি তোমার কাছে ছবি থাকে তবে আইন তোমার পক্ষে যাবে এবং এটা তোমাকে রক্ষা করবে। মাথা ঠাণ্ডা হলে আমাকে প্রমাণগুলো পাঠাবে।’ তবে আইনজীবীর কথায় নাজিলা চুপ করে বসে থাকেননি। এরপরই সেদিন হোটেলে ঘটে যাওয়া ঘটনার ভিডিও জনসম্মুখে প্রকাশ করেন তিনি। ভিডিও প্রকাশের আগে নাজিলা জানিয়েছিলেন, ‘আমি ভিডিও পোস্ট করতে যাচ্ছি। আমি যখন ভুগছি, তখন আমি তাকে এতো সহজেই পার পেয়ে যেতে দিচ্ছি না।’
সমপ্রতি ফাঁস হয়েছে নেইমারের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ তোলা নাজিলা ত্রিনদাদের ও তার সাবেক আইনজীবীর মধ্যে কথোপকথনের হোয়াটস অ্যাপ ম্যাসেজ। যেখানে, ধর্ষকের পাশাপাশি নেইমারকে একজন মাদকাসক্ত ব্যক্তি বলেও উল্লেখ করেন নাজিলা।
গত ১৫ই মে প্যারিসের হোটেলে নেইমারের হিংস্রতার সেই ভিডিও প্রকাশ করার আগে নাজিলা তার সাবেক আইনজীবীর কাছে লিখে পাঠিয়েছিলেন, ‘আমি জানি না জীবিত বাসায় ফিরতে পারবো কিনা। আমি প্যারিসেই তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আমি জানতাম না এর পরিণতি কী হতে পারে। ওহ ঈশ্বর! সে পাগল হয়ে গিয়েছিল।’
নেইমারের বিরুদ্ধে নাজিলা লিখতে থাকেন, ‘সে আমাকে মেরেছে।
সে আমাকে ধর্ষণ করেছে। সে নেশায় ডুবে ছিল। সে মাতাল। এমনকি সে নিজেও আমাকে ম্যাসেজে এসব বলতো। সে হিংস্র। এরকম একজন মাদকাসক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে রিহ্যাবে পাঠানো উচিত। এমতাবস্থায়, সে সমাজ ও নিজের জন্যও ক্ষতিকর।
তিনি আরও অভিযোগ করেন, ‘সে আমাকে তো মেরেছেই, সেই সঙ্গে আমার আঘাতপ্রাপ্ত স্থানের ছবিও তুলে রেখেছে। আমি নিশ্চিত সে এই কাজ করেছে যাতে করে সে এগুলো তার বন্ধুদের দেখাতে পারে। ওই দিন আমিও তাকে মেরেছিলাম। তবে শুধুই তা আত্মরক্ষার জন্য।’ এদিকে এসব মেসেজ পাওয়ার পর সেই আইনজীবী নাজিলাকে উদ্দেশ্য করে লিখেছিলেন, ‘যদি তোমার কাছে ছবি থাকে তবে আইন তোমার পক্ষে যাবে এবং এটা তোমাকে রক্ষা করবে। মাথা ঠাণ্ডা হলে আমাকে প্রমাণগুলো পাঠাবে।’ তবে আইনজীবীর কথায় নাজিলা চুপ করে বসে থাকেননি। এরপরই সেদিন হোটেলে ঘটে যাওয়া ঘটনার ভিডিও জনসম্মুখে প্রকাশ করেন তিনি। ভিডিও প্রকাশের আগে নাজিলা জানিয়েছিলেন, ‘আমি ভিডিও পোস্ট করতে যাচ্ছি। আমি যখন ভুগছি, তখন আমি তাকে এতো সহজেই পার পেয়ে যেতে দিচ্ছি না।’
No comments