খালেদা জিয়া মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত ঐক্য থাকবে, আন্দোলন চলবে: রব
বিএনপি
চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও গণতন্ত্রের মুক্তি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত
জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আন্দোলন-সংগ্রাম ও ঐক্য অব্যাহত থাকবে বলে মন্তব্য
করেছেন জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব। তিনি বলেছেন, হাজার হাজার নেতাকর্মী
কারাগারে, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কারাগারে। আমাদের ঘুম নেই।
তাদেরকে মুক্ত ও গণতন্ত্রের মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন সংগ্রাম ও ঐক্য
অব্যাহত থাকবে। গতকাল বিকালে রাজধানীর উত্তরায় জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর
রবের বাসায় একটি জরুরি বৈঠকে বসেন ঐক্যফ্রন্টের নেতারা। বৈঠক শেষে সন্ধ্যা ৬
টায় সাংবাদিকদের কাছে এ কথা বলেন তিনি। রব বলেন, আমরা জনগণের কাছে যে
প্রতিশ্রুতি নিয়ে ঐক্যফ্রন্ট গঠন করেছিলাম তা এখন পর্যন্ত পূরণ করতে
পারিনি। আপনারা নিশ্চিত থাকেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ঐক্যবদ্ধ আছে।
আমাদের ঐক্য আরো শক্তিশালী করে জনগণের দাবি আদায় করা হবে। তিনি বলেন, দেশের জনগণ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার চায়। স্বৈরাশাসন থেকে জনগণ মুক্তি চায়। এই জন্য আমরা জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গড়ে তুলেছিলাম। ইনশাআল্লাহ ঐক্যফ্রন্ট আরো শক্তিশালী হবে। সামনে আরো এগিয়ে যাবে। জেএসডি সভাপতি বলেন, নির্বাচনে ভোট ডাকাতির পর আমরা এভাবে বসতে পারিনি। আজকেও আমাদের বসা অসম্পূর্ণ। ড. কামাল হোসেন অসুস্থ থাকার কারণে আমাদের আলোচনা স্থগিত করেছি। উনার উপস্থিতিতে বৈঠক করে আমরা পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করবো।
তিনি বলেন, আমরা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, আইনের শাসন প্রবর্তন, জনগণের শাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য নির্বাচনে গিয়েছিলাম। এসব বিষয়ে আমরা জাতির কাছে ওয়াদাবদ্ধ। এগুলো আমরা এখনো আদায় করতে পারিনি। আদায় না করা পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। ঐক্য অব্যহত থাকবে। প্রবীণ এই নেতা গণমাধ্যমকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা জনগণের অংশ, আমাদের অংশ। আপনারা সবসময় পজেটিভ নিউজ করবেন। এমন কোন নিউজ করবেন না, যাতে জাতির ক্ষতি হয়। জাতীয় ঐক্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেন, জাতীয় নির্বাচনের পর ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীদের শপথ নেয়ার বিষয়ে যে সমস্যাগুলো দেখা দিয়েছিল সেগুলোর সমাধান করার জন্যই আলোচনা। এ বিষয়ে ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে আমি দীর্ঘক্ষণ ধরে আলোচনা করেছি। আজ সব দলের নেতাদের নিয়ে বৈঠক হয়েছে। ড. কামাল হোসেন অসুস্থ থাকায় এই বিষয়টা সুরাহা হয়নি। সেই জন্য কিছু সময় আমাকে এবং আমাদেরকে ধৈর্য ধরতে হবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি কোনোদিন আল্টিমেটাম দেইনি। আমি আমার প্রশ্ন উত্থাপন করেছিলাম। একই সঙ্গে আমি বিএনপিকে প্রশ্ন করার জন্য এই আলোচনায় বসিনি। ঐক্যফ্রন্টকে প্রশ্ন করার জন্য আলোচনায় বসেছিলাম।
জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রবের সভাপতিত্বে বৈঠকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অধ্যাপক আবু সাইয়ীদ, এড. সুব্রত চৌধুরী, জেএসডি সহ সভাপতি তানিয়া রব, সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন, কেন্দ্রীয় নেতা শহীদউদ্দিন আল মাহমুদ স্বপন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক হাবীবুর রহমান তালুকদার বীরপ্রতীক, কেন্দ্রীয় নেতা প্রিন্সিপাল ইকবাল সিদ্দিকী, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক ড. রেজা কিবরিয়া, নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় নেতা মমিনুল ইসলাম ও ডা. জাহিদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আমাদের ঐক্য আরো শক্তিশালী করে জনগণের দাবি আদায় করা হবে। তিনি বলেন, দেশের জনগণ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার চায়। স্বৈরাশাসন থেকে জনগণ মুক্তি চায়। এই জন্য আমরা জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গড়ে তুলেছিলাম। ইনশাআল্লাহ ঐক্যফ্রন্ট আরো শক্তিশালী হবে। সামনে আরো এগিয়ে যাবে। জেএসডি সভাপতি বলেন, নির্বাচনে ভোট ডাকাতির পর আমরা এভাবে বসতে পারিনি। আজকেও আমাদের বসা অসম্পূর্ণ। ড. কামাল হোসেন অসুস্থ থাকার কারণে আমাদের আলোচনা স্থগিত করেছি। উনার উপস্থিতিতে বৈঠক করে আমরা পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করবো।
তিনি বলেন, আমরা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, আইনের শাসন প্রবর্তন, জনগণের শাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য নির্বাচনে গিয়েছিলাম। এসব বিষয়ে আমরা জাতির কাছে ওয়াদাবদ্ধ। এগুলো আমরা এখনো আদায় করতে পারিনি। আদায় না করা পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। ঐক্য অব্যহত থাকবে। প্রবীণ এই নেতা গণমাধ্যমকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা জনগণের অংশ, আমাদের অংশ। আপনারা সবসময় পজেটিভ নিউজ করবেন। এমন কোন নিউজ করবেন না, যাতে জাতির ক্ষতি হয়। জাতীয় ঐক্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেন, জাতীয় নির্বাচনের পর ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীদের শপথ নেয়ার বিষয়ে যে সমস্যাগুলো দেখা দিয়েছিল সেগুলোর সমাধান করার জন্যই আলোচনা। এ বিষয়ে ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে আমি দীর্ঘক্ষণ ধরে আলোচনা করেছি। আজ সব দলের নেতাদের নিয়ে বৈঠক হয়েছে। ড. কামাল হোসেন অসুস্থ থাকায় এই বিষয়টা সুরাহা হয়নি। সেই জন্য কিছু সময় আমাকে এবং আমাদেরকে ধৈর্য ধরতে হবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি কোনোদিন আল্টিমেটাম দেইনি। আমি আমার প্রশ্ন উত্থাপন করেছিলাম। একই সঙ্গে আমি বিএনপিকে প্রশ্ন করার জন্য এই আলোচনায় বসিনি। ঐক্যফ্রন্টকে প্রশ্ন করার জন্য আলোচনায় বসেছিলাম।
জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রবের সভাপতিত্বে বৈঠকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অধ্যাপক আবু সাইয়ীদ, এড. সুব্রত চৌধুরী, জেএসডি সহ সভাপতি তানিয়া রব, সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন, কেন্দ্রীয় নেতা শহীদউদ্দিন আল মাহমুদ স্বপন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক হাবীবুর রহমান তালুকদার বীরপ্রতীক, কেন্দ্রীয় নেতা প্রিন্সিপাল ইকবাল সিদ্দিকী, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক ড. রেজা কিবরিয়া, নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় নেতা মমিনুল ইসলাম ও ডা. জাহিদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
No comments