ইলিশ ধরার সময় কখন? by শফিকুল ইসলাম
বছরের
অধিকাংশ সময়ই নদীতে ইলিশ ধরার ক্ষেত্রে সরকারের নিষেধাজ্ঞা থাকে। ডিম
ছাড়ার সময় ২২দিন, জাটকা বড় হওয়ার সুযোগ দেওয়ার ক্ষেত্রে ২৪০ দিন এবং সাগরে
মৎস্য সম্পদ রক্ষা করতে ৬৫দিন—এই তিন দফায় মোট ৩২৮ দিন সাগর বা নদীতে ইলিশ
মাছ ধরার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা থাকে সরকারের। এছাড়া, দেশে ইালিশের
অভায়শ্রমগুলোতে ইলিশ মাছ ধরার ক্ষেত্রে বিশেষ নিষেধাজ্ঞা জারি করে মৎস্য ও
প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। নিষেধাজ্ঞার সময় সরকারের পক্ষ থেকে জেলেদের ভিজিএফ
সহায়তা দিলেও কিছু জেলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে বছরের বেশিরভাগ
সময়ই সাগর ও নদীতে মাছ ধরে বলে অভিযোগ রয়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রথম দফায় প্রতি বছর অক্টোবর মাসের (আশ্বিনের দ্বিতীয় পক্ষ ও কার্তিকের প্রথম পক্ষে) ২২ দিন দেশের সব নদ-নদীতে ইলিশ মাছ ধরার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করে মৎস্য মন্ত্রণালয়। আশ্বিনের ভরা পূর্ণিমা ইলিশের ডিম ছাড়ার সময়। পরিণত ইলিশ এই সময় ডিম ছাড়ার জন্য সাগর থেকে মিঠাপানির নদীতে আসে। ডিম ছাড়ার সময়টিকে নির্বিঘ্ন করতেই সরকার ওই সময় সব ধরনের মাছ শিকারের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। আশ্বিনের ভরা পূর্ণিমার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে তারিখের হেরফের হয় বলেও জানিয়েছে মন্ত্রণালয় সূত্র। আগে এই সময় ৭দিন থাকলেও পরবর্তী সময়ে তা ১৪দিন এবং বর্তমানে ২২ দিন করা হয়েছে।
দ্বিতীয় দফায় জাটকা (২৫ সেন্টিমিটার লম্বা ইলিশ) নামে পরিচিত, সেই জাটকা ইলিশকে বড় হওয়ার সুযোগ দিতে বছরের একটি বড় সময় নদীতে বা সাগরে ইলিশ ধরার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞ জারি করে সরকার। এটি করা হয় ১ নভেম্বর থেকে পরবর্তী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত এই ৮ মাস বা ২৪০ দিন। এই আট মাস জাটকা ধরা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে এই আট মাস (২৪০দিন) জাটকা ধরা নিষেধ থাকলেও বড় সাইজের ইলিশ ধরার ক্ষেত্রে কোনও নিষেধাজ্ঞা নেই। এই সময় জাটকা সংরক্ষণে সরকারের পক্ষ থেকে ব্যাপক কর্মসূচিও গ্রহণ করে মৎস্য মন্ত্রণালয় বা মৎস্য অধিদফতর। জাটকা সংরক্ষণে নদীতে পরিচালিত হয় ভ্রাম্যমাণ আদালত।
বছরের তৃতীয় দফায় সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদের উন্নয়নে প্রতিবছর ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত এই ৬৫ দিন বঙ্গোপসাগরে বন্ধ থাকবে সব ধরনের মাছ ধরা। বাণিজ্যিক ট্রলারের পাশাপাশি সব ধরনের নৌযানের ক্ষেত্রেও এ নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য। বছরের মে মাসের শেষের দিক থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত বঙ্গোপসাগরে বিভিন্ন প্রকারের মাছসহ বিভিন্ন সামুদ্রিক প্রাণির প্রজননকাল। এ কারণেই সাগরের প্রাণিজ সম্পদ রক্ষার পাশাপাশি সরকারের মৎস্য ভাণ্ডারের পরিমাণ বাড়াতে ৬৫ দিন বঙ্গোপসাগরে মাছ আহরণের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে মৎস্য মন্ত্রণালয়। এই তালিকায় সামুদ্রিক মাছের পাশাপাশি চিংড়ি, কাঁকড়ার মতো ক্রাস্টেশান আহরণেও নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে ইলিশ ধরা জেলেরাও বাদ যান না। যদিও ইলিশ ধরা জালের ফাঁস দুই ইঞ্চি। যদিও এই জালে সামুদ্রিক মাছের পাশাপাশি চিংড়ি, কাঁকড়ার মতো ছোট প্রাণী আটকা পড়ে না।
এর বাইরেও ইলিশের প্রজনন মৌসুমের কারণে দেশের ছয়টি অভয়াশ্রমে ১ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল মাছ ধরার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। দীর্ঘ দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে ৩০ এপ্রিল দিনগত রাত ১২টা থেকে নদীতে ইলিশ মাছ ধরা শুরু করেন জেলেরা। ইলিশের জন্য আগে মোট ৫টি অভয়াশ্রম থাকলেও সম্প্রতি বরিশালের আশপাশের ৮২ কিলোমিটার নদীপথকে নিয়ে নতুন অভায়শ্রম ঘোষণা করেছে সরকার। এই ৬টি অভয়াশ্রম হচ্ছে—পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় আন্ধারমানিক নদীর ৪০ কিলোমিটার, চর ইলিশার মদনপুর থেকে ভোলার চরপিয়াল পর্যন্ত মেঘনা নদীর ৯০ কিলোমিটার, ভোলার ভেদুরিয়া থেকে চররুস্তম পর্যন্ত তেঁতুলিয়া নদীর ১০০ কিলোমিটার, চাঁদপুরের ষাটনল থেকে চর আলেকজান্ডার পর্যন্ত মেঘনার ১০০ কিলোমিটার, শরীয়তপুরের নড়িয়া থেকে ভেদরগঞ্জ পর্যন্ত পদ্মার ২০ কিলোমিটার এবং বরিশাল সদরের কালাবদর নদীর হবিনগর পয়েন্ট থেকে মেহেন্দীগঞ্জের বামনীরচর পয়েন্ট পর্যন্ত ১৩ কিলোমিটার, মেহেন্দীগঞ্জের গজারিয়া নদীর হাটপয়েন্ট থেকে হিজলা লঞ্চঘাট পর্যন্ত ৩০ কিলোমিটার এবং হিজলার মেঘনার মৌলভীরহাট পয়েন্ট থেকে মেহেন্দীগঞ্জ সংলগ্ন মেঘনার দক্ষিণ-পশ্চিম জাঙ্গালিয়া পয়েন্ট পর্যন্ত ২৬ কিলোমিটার। এছাড়া আড়িয়াল খাঁ, নয়নভাংগুলী ও কীর্তনখোলা নদীর আংশিক অভয়াশ্রমটির অন্তর্ভুক্ত।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, গত তিনবছর মা-ইলিশ সংরক্ষণের সময় সরকারের পক্ষ থেকে জেলেদের ভিজিএফসহায়তা বাবদ ৩ লক্ষ ৯৫ হাজার ৭০৯টি জেলে পরিবারকে ২০ কেজি হারে মোট ৭৯১৪ মেট্রিকটন চাল দেওয়া হয়েছে। চলতি বছরের ‘জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ-২০১৯’ পালনের সময় সরকার চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছর জাটকা আহরণ নিষিদ্ধকালে জেলেদের ভিজিএফ খাদ্য সহায়তার পরিমাণ বাড়িয়ে ২ লাখ ৪৮ হাজার ৬৭৪টি জেলে পরিবারের জন্য ৪০ কেজি হারে মোট ৩৯ হাজার ৭৮৮ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দিয়েছে। এ সময়ে জাটকার সম্প্রসারিত নদীতীরবর্তী ১৩টি জেলার ৫১ উপজেলায় মোট ৪৭ হাজার ৪৮০ প্যাকেট শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আশরাফ আলী খান খসরু বলেন, ‘ইলিশ আমাদের জাতীয় সম্পদ। বর্তমানে দেশে ইলিশের উৎপাদন পাঁচ লাখ মেট্রিক টনেরও বেশি হচ্ছে। তাই ইলিশ রক্ষায় সরকার ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে সরকার সবার সহযোগিতা চায়। বছরের যে সময়টিতে জেলেরা ইলিশ ধরতে নদীতে যেতে পারেন না, সেই সময়টিতে সরকার জেলেদের ভিজিএফ কার্ডের মাধ্যমে নানা ধরনের সহযোগিতা করে আসছে। ইতোমধ্যেই দেশের সব জেলায় জেলেদের নাম তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। তাদের কার্ড দেওয়া হয়েছে।’ কার্ডধারী সব জেলে সরকারের সহযোগিতা পাচ্ছেন বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রথম দফায় প্রতি বছর অক্টোবর মাসের (আশ্বিনের দ্বিতীয় পক্ষ ও কার্তিকের প্রথম পক্ষে) ২২ দিন দেশের সব নদ-নদীতে ইলিশ মাছ ধরার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করে মৎস্য মন্ত্রণালয়। আশ্বিনের ভরা পূর্ণিমা ইলিশের ডিম ছাড়ার সময়। পরিণত ইলিশ এই সময় ডিম ছাড়ার জন্য সাগর থেকে মিঠাপানির নদীতে আসে। ডিম ছাড়ার সময়টিকে নির্বিঘ্ন করতেই সরকার ওই সময় সব ধরনের মাছ শিকারের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। আশ্বিনের ভরা পূর্ণিমার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে তারিখের হেরফের হয় বলেও জানিয়েছে মন্ত্রণালয় সূত্র। আগে এই সময় ৭দিন থাকলেও পরবর্তী সময়ে তা ১৪দিন এবং বর্তমানে ২২ দিন করা হয়েছে।
দ্বিতীয় দফায় জাটকা (২৫ সেন্টিমিটার লম্বা ইলিশ) নামে পরিচিত, সেই জাটকা ইলিশকে বড় হওয়ার সুযোগ দিতে বছরের একটি বড় সময় নদীতে বা সাগরে ইলিশ ধরার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞ জারি করে সরকার। এটি করা হয় ১ নভেম্বর থেকে পরবর্তী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত এই ৮ মাস বা ২৪০ দিন। এই আট মাস জাটকা ধরা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে এই আট মাস (২৪০দিন) জাটকা ধরা নিষেধ থাকলেও বড় সাইজের ইলিশ ধরার ক্ষেত্রে কোনও নিষেধাজ্ঞা নেই। এই সময় জাটকা সংরক্ষণে সরকারের পক্ষ থেকে ব্যাপক কর্মসূচিও গ্রহণ করে মৎস্য মন্ত্রণালয় বা মৎস্য অধিদফতর। জাটকা সংরক্ষণে নদীতে পরিচালিত হয় ভ্রাম্যমাণ আদালত।
বছরের তৃতীয় দফায় সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদের উন্নয়নে প্রতিবছর ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত এই ৬৫ দিন বঙ্গোপসাগরে বন্ধ থাকবে সব ধরনের মাছ ধরা। বাণিজ্যিক ট্রলারের পাশাপাশি সব ধরনের নৌযানের ক্ষেত্রেও এ নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য। বছরের মে মাসের শেষের দিক থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত বঙ্গোপসাগরে বিভিন্ন প্রকারের মাছসহ বিভিন্ন সামুদ্রিক প্রাণির প্রজননকাল। এ কারণেই সাগরের প্রাণিজ সম্পদ রক্ষার পাশাপাশি সরকারের মৎস্য ভাণ্ডারের পরিমাণ বাড়াতে ৬৫ দিন বঙ্গোপসাগরে মাছ আহরণের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে মৎস্য মন্ত্রণালয়। এই তালিকায় সামুদ্রিক মাছের পাশাপাশি চিংড়ি, কাঁকড়ার মতো ক্রাস্টেশান আহরণেও নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে ইলিশ ধরা জেলেরাও বাদ যান না। যদিও ইলিশ ধরা জালের ফাঁস দুই ইঞ্চি। যদিও এই জালে সামুদ্রিক মাছের পাশাপাশি চিংড়ি, কাঁকড়ার মতো ছোট প্রাণী আটকা পড়ে না।
এর বাইরেও ইলিশের প্রজনন মৌসুমের কারণে দেশের ছয়টি অভয়াশ্রমে ১ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল মাছ ধরার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। দীর্ঘ দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে ৩০ এপ্রিল দিনগত রাত ১২টা থেকে নদীতে ইলিশ মাছ ধরা শুরু করেন জেলেরা। ইলিশের জন্য আগে মোট ৫টি অভয়াশ্রম থাকলেও সম্প্রতি বরিশালের আশপাশের ৮২ কিলোমিটার নদীপথকে নিয়ে নতুন অভায়শ্রম ঘোষণা করেছে সরকার। এই ৬টি অভয়াশ্রম হচ্ছে—পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় আন্ধারমানিক নদীর ৪০ কিলোমিটার, চর ইলিশার মদনপুর থেকে ভোলার চরপিয়াল পর্যন্ত মেঘনা নদীর ৯০ কিলোমিটার, ভোলার ভেদুরিয়া থেকে চররুস্তম পর্যন্ত তেঁতুলিয়া নদীর ১০০ কিলোমিটার, চাঁদপুরের ষাটনল থেকে চর আলেকজান্ডার পর্যন্ত মেঘনার ১০০ কিলোমিটার, শরীয়তপুরের নড়িয়া থেকে ভেদরগঞ্জ পর্যন্ত পদ্মার ২০ কিলোমিটার এবং বরিশাল সদরের কালাবদর নদীর হবিনগর পয়েন্ট থেকে মেহেন্দীগঞ্জের বামনীরচর পয়েন্ট পর্যন্ত ১৩ কিলোমিটার, মেহেন্দীগঞ্জের গজারিয়া নদীর হাটপয়েন্ট থেকে হিজলা লঞ্চঘাট পর্যন্ত ৩০ কিলোমিটার এবং হিজলার মেঘনার মৌলভীরহাট পয়েন্ট থেকে মেহেন্দীগঞ্জ সংলগ্ন মেঘনার দক্ষিণ-পশ্চিম জাঙ্গালিয়া পয়েন্ট পর্যন্ত ২৬ কিলোমিটার। এছাড়া আড়িয়াল খাঁ, নয়নভাংগুলী ও কীর্তনখোলা নদীর আংশিক অভয়াশ্রমটির অন্তর্ভুক্ত।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, গত তিনবছর মা-ইলিশ সংরক্ষণের সময় সরকারের পক্ষ থেকে জেলেদের ভিজিএফসহায়তা বাবদ ৩ লক্ষ ৯৫ হাজার ৭০৯টি জেলে পরিবারকে ২০ কেজি হারে মোট ৭৯১৪ মেট্রিকটন চাল দেওয়া হয়েছে। চলতি বছরের ‘জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ-২০১৯’ পালনের সময় সরকার চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছর জাটকা আহরণ নিষিদ্ধকালে জেলেদের ভিজিএফ খাদ্য সহায়তার পরিমাণ বাড়িয়ে ২ লাখ ৪৮ হাজার ৬৭৪টি জেলে পরিবারের জন্য ৪০ কেজি হারে মোট ৩৯ হাজার ৭৮৮ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দিয়েছে। এ সময়ে জাটকার সম্প্রসারিত নদীতীরবর্তী ১৩টি জেলার ৫১ উপজেলায় মোট ৪৭ হাজার ৪৮০ প্যাকেট শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আশরাফ আলী খান খসরু বলেন, ‘ইলিশ আমাদের জাতীয় সম্পদ। বর্তমানে দেশে ইলিশের উৎপাদন পাঁচ লাখ মেট্রিক টনেরও বেশি হচ্ছে। তাই ইলিশ রক্ষায় সরকার ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে সরকার সবার সহযোগিতা চায়। বছরের যে সময়টিতে জেলেরা ইলিশ ধরতে নদীতে যেতে পারেন না, সেই সময়টিতে সরকার জেলেদের ভিজিএফ কার্ডের মাধ্যমে নানা ধরনের সহযোগিতা করে আসছে। ইতোমধ্যেই দেশের সব জেলায় জেলেদের নাম তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। তাদের কার্ড দেওয়া হয়েছে।’ কার্ডধারী সব জেলে সরকারের সহযোগিতা পাচ্ছেন বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।
No comments