বাংলাদেশের সহিংসতা থামাতে জাতিসঙ্ঘের আহ্বান
বাংলাদেশে অব্যাহত রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে জাতিঙ্ঘ মানবাধিকার কমিশন কড়া ভাষায় একটি বিবৃতি দিয়েছে।
বিবৃতিতে জাতিসঙ্ঘ মানবাধিকার কমিশন বলেছে, বাংলাদেশের দুই প্রধান রাজনৈতিক দল শান্তিপূর্ণভাবে তাদের বিরোধ মিটমাটে ব্যর্থ হওয়ার পর যেভাবে সহিংসতা বাড়ছে, তা খুবই উদ্বেগজনক।
সব রাজনৈতিক দলের প্রতি সংযম প্রদর্শন এবং অবিলম্বে সহিংসতা বন্ধেরও আহ্বান জানানো হয় এই বিবৃতিতে।
জাতিসঙ্ঘ মানবাধিকার কমিশন বিশেষ করে যেভাবে নির্বিচারে গাড়িীতে আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটছে, তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
মঙ্গলবার একটি গাড়িতে এরকম হামলায় এক শিশুসহ চারজন পুড়ে মারা যাওয়া এবং বিএনপির এক উপদেষ্টার গাড়িতে হামলার কথা উল্লেখ করা হয় এ প্রসঙ্গে।
বাংলাদেশের সর্বশেষ এই রাজনৈতিক সংঘাতের সময় যেসব হত্যাকান্ড হয়েছে, তার সবগুলোর নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করেছে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন।
“সরকার বা সরকারের বাইরে যারাই এসব ঘটনার পেছনে থাক, আমরা চাই কর্তৃপক্ষ অবিলম্বে এসবের নিরপেক্ষ এবং কার্যকর তদন্তের উদ্যোগ নেবে।”
বিরোধী দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের গ্রেফতার এবং আটকের ক্ষেত্রে সরকার যেন স্বেচ্ছাচারিতার আশ্রয় না নেয় এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নেয়া সব পদক্ষেপে যেন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের লংঘন না ঘটে সেজন্যে সরকারকে হুঁশিয়ার করে দেয়া হয় বিবৃতিতে।
সূত্র : বিবিসি।
বিবৃতিতে জাতিসঙ্ঘ মানবাধিকার কমিশন বলেছে, বাংলাদেশের দুই প্রধান রাজনৈতিক দল শান্তিপূর্ণভাবে তাদের বিরোধ মিটমাটে ব্যর্থ হওয়ার পর যেভাবে সহিংসতা বাড়ছে, তা খুবই উদ্বেগজনক।
সব রাজনৈতিক দলের প্রতি সংযম প্রদর্শন এবং অবিলম্বে সহিংসতা বন্ধেরও আহ্বান জানানো হয় এই বিবৃতিতে।
জাতিসঙ্ঘ মানবাধিকার কমিশন বিশেষ করে যেভাবে নির্বিচারে গাড়িীতে আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটছে, তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
মঙ্গলবার একটি গাড়িতে এরকম হামলায় এক শিশুসহ চারজন পুড়ে মারা যাওয়া এবং বিএনপির এক উপদেষ্টার গাড়িতে হামলার কথা উল্লেখ করা হয় এ প্রসঙ্গে।
বাংলাদেশের সর্বশেষ এই রাজনৈতিক সংঘাতের সময় যেসব হত্যাকান্ড হয়েছে, তার সবগুলোর নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করেছে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন।
“সরকার বা সরকারের বাইরে যারাই এসব ঘটনার পেছনে থাক, আমরা চাই কর্তৃপক্ষ অবিলম্বে এসবের নিরপেক্ষ এবং কার্যকর তদন্তের উদ্যোগ নেবে।”
বিরোধী দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের গ্রেফতার এবং আটকের ক্ষেত্রে সরকার যেন স্বেচ্ছাচারিতার আশ্রয় না নেয় এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নেয়া সব পদক্ষেপে যেন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের লংঘন না ঘটে সেজন্যে সরকারকে হুঁশিয়ার করে দেয়া হয় বিবৃতিতে।
সূত্র : বিবিসি।
No comments