চকরিয়ায় দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪
(বাসের সঙ্গে সংঘর্ষের পর দুমড়ে–মুচড়ে যাওয়া মাইক্রোবাস। ছবি: এস এম হানিফ) কক্সবাজারের
চকরিয়া উপজেলার বানিয়াছড়া স্টেশনের কাছে আজ শুক্রবার সকালে বাস ও
মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে চারজনে পেঁৗছেছে।
কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন কক্সবাজার
কেজি অ্যান্ড মডেল হাইস্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক তাহেরা বেগম (৪৮), তাঁর
মেয়ে তাসমিয়া ইসমাইল (২১), গৃহকর্মী কোহিনুর আক্তার (১৭) ও মাইক্রোবাসের
চালক জয়নাল আবেদিন (৩৮)। এঁরা মাইক্রোবাসের যাত্রী ছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য, সকাল ১০টার দিকে চকরিয়ার বানিয়াছড়া স্টেশনের উত্তরপাশে বড়ইতলী দাখিল মাদ্রাসা সড়কের মাথা নামক এলাকায় কক্সবাজারগামী বনভোজনের বাস ও চট্টগ্রামগামী একটি মাইক্রোবাসের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। ঘটনাস্থলে তাহেরা বেগম ও জয়নাল আবেদিন নিহত হন। চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথে কোহিনুর আক্তার মারা যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাসমিয়াকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার দশ মিনিট পর সে মারা যায়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ছেলে আদনান মাহমুদ রাজিব (২৩) চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
তাহেরার ভাই রফিকুল হুদা চৌধুরীর ভাষ্য, তাহেরার বাড়ি কক্সবাজার পৌরসভার টেকপাড়ায়। মেয়ে তাসমিয়ার বিয়ে উপলক্ষে তাঁরা কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম যাচ্ছিলেন। চট্টগ্রামে মেয়ের বিয়ের তারিখ ২৪ জানুয়ারি। নিহত মাইক্রোবাসের চালক জয়নালের বাড়ি কক্সবাজারের উখিয়ার কোটবাজারে।
চয়েজ পরিবহনের বাসটি পতেঙ্গা স্টিলমিলের ৪৫ জন কর্মচারী নিয়ে বনভোজনে কক্সবাজার যাচ্ছিল বলে জানান মিলের কর্মচারী মো. জুয়েল। মুঠোফোনে প্রথম আলোকে দেওয়া তাঁর ভাষ্য, তাঁদের ভাড়া করা গাড়িটি অন্য একটি গাড়িকে অতিক্রম করতে গেলে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনাটি ঘটে। ঘটনার পর চালক ও তাঁর সহকারী পালিয়ে যান। তাঁর ১৫-২০ জন সহকর্মী আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের লোহাগাড়া এবং চট্টগ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
চিরিংগা মহাসড়ক পুলিশের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) ফয়জুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বাসটির চালক ও তাঁর সহকারীকে খোঁজা হচ্ছে। বাস ও মাইক্রোবাসটি চিরিংগা মহাসড়ক পুলিশ ফাঁড়িতে রাখা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য, সকাল ১০টার দিকে চকরিয়ার বানিয়াছড়া স্টেশনের উত্তরপাশে বড়ইতলী দাখিল মাদ্রাসা সড়কের মাথা নামক এলাকায় কক্সবাজারগামী বনভোজনের বাস ও চট্টগ্রামগামী একটি মাইক্রোবাসের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। ঘটনাস্থলে তাহেরা বেগম ও জয়নাল আবেদিন নিহত হন। চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথে কোহিনুর আক্তার মারা যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাসমিয়াকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার দশ মিনিট পর সে মারা যায়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ছেলে আদনান মাহমুদ রাজিব (২৩) চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
তাহেরার ভাই রফিকুল হুদা চৌধুরীর ভাষ্য, তাহেরার বাড়ি কক্সবাজার পৌরসভার টেকপাড়ায়। মেয়ে তাসমিয়ার বিয়ে উপলক্ষে তাঁরা কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম যাচ্ছিলেন। চট্টগ্রামে মেয়ের বিয়ের তারিখ ২৪ জানুয়ারি। নিহত মাইক্রোবাসের চালক জয়নালের বাড়ি কক্সবাজারের উখিয়ার কোটবাজারে।
চয়েজ পরিবহনের বাসটি পতেঙ্গা স্টিলমিলের ৪৫ জন কর্মচারী নিয়ে বনভোজনে কক্সবাজার যাচ্ছিল বলে জানান মিলের কর্মচারী মো. জুয়েল। মুঠোফোনে প্রথম আলোকে দেওয়া তাঁর ভাষ্য, তাঁদের ভাড়া করা গাড়িটি অন্য একটি গাড়িকে অতিক্রম করতে গেলে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনাটি ঘটে। ঘটনার পর চালক ও তাঁর সহকারী পালিয়ে যান। তাঁর ১৫-২০ জন সহকর্মী আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের লোহাগাড়া এবং চট্টগ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
চিরিংগা মহাসড়ক পুলিশের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) ফয়জুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বাসটির চালক ও তাঁর সহকারীকে খোঁজা হচ্ছে। বাস ও মাইক্রোবাসটি চিরিংগা মহাসড়ক পুলিশ ফাঁড়িতে রাখা হয়েছে।
No comments